1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের গনপূর্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দাপটে গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নুর সীমাহীন দুর্নীতি  - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ৮:১৬|
সংবাদ শিরোনামঃ
সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে ১৭ কেজির স্বর্ণের চালানসহ আটক ২ নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপি’র পকেট কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল নেত্রকোণা আটপাড়া উপজেলায় মৎস্যজীবদের মানববন্দন নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলার নওয়াপাড়ায় ভাগ্নের হাতে মামা খুন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে জামালপুর জেলা শিবিরের বর্ণাঢ্য রেলি। হবিগঞ্জের অলিপুরে ইউসিবি এজেন্ট ব্যাংকিং খোলার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করেছেন শেখ শাহাউর রহমান বেলাল! পলাশবাড়ীতে বঙ্গবন্ধু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাইনবোর্ড সরিয়ে নতুন নাম করন,,, সিলেটে যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রেসক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ !!! নিরাপদ সড়ক হোক !!!

স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের গনপূর্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দাপটে গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নুর সীমাহীন দুর্নীতি 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১৪, ২০২৪,
  • 111 জন দেখেছেন

* নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নুর সীমাহীন দুর্নীতি?

* যৌথ বাহিনীর জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা?

* আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে যোগদানের চিন্তাভাবনা লবিং চলছে?

* বদলির পরেও ঢাকায় আসার লবিং চলছে?

* দুর্নীতি দমন কমিশনের হস্তক্ষেপ দাবি?

* স্বৈরাচার সাইফুজ্জামান চুন্নু এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে?

বিশেষ প্রতিনিধি>>

সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে অল্প কিছুদিনের মধ্যে গড়ে তুলেছে শতশত কোটি টাকার সম্পদ ও নগদ অর্থ। বিদেশে অর্থ পাচারের পাশাপাশি বাড়িও গড়ে তুলেছেন দেশের বাইরে। দেশের মাটিতেও গড়ে তুলেছেন দুর্নীতির সাম্রাজ্য। নিজ এলাকা পটুয়াখালিতে গড়ে তুলেছেন নাহিয়ান ব্রীকস ফিল্ড, পটুয়াখালি কলেজ রোডে দু’তলা বাড়ী, পটুয়াখালি সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ধারান্দি গ্রামে ৫ একর জমি, পটুয়াখালিতে নেক্সাস নামে একটি গামেন্টস এর শোরুম, সাভারে ১০ কাঠার একটি প্লট, ঢাকা ধানন্ডির সেন্ট্রাল রোডে একটি ফ্ল্যাট, বেইলী রোডে একটি ফ্ল্যাট, এছাড়াও রয়েছে নামে বেনামে অসংখ্য সম্পদ। যার কথা বলছি তিনি, পটুয়াখালি সদর থানার কমলাপুর গ্রামের বিএনপি নেতা মো: আব্দুস ছালাম মৃধার ছেলে মো. সাইফুজ্জামান চুন্নুর কথা। যিনি ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী। কিছুদিন আগেই তিনি গণপূর্ত অধিদপ্তরের মিরপুর গণপূর্ত বিভাগে ছিল। এমন কোনো দুর্নীতি বা অনিয়ম নেই যা তিনি করেন না। সাইফুজ্জামান চুন্নু সাবেক গনপূর্ত প্রতিমন্ত্রীর কাছের লোক দাবি করায় কেউ তার বিরুদ্ধে কোনো শব্দ করতেন না। বর্তমানে তিনি গনপূর্ত মন্ত্রী, সচিব ও প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন হয়ে ওঠার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছেন । গনপূর্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মাঝে চুন্নু ভীতি কাজ করছে। কারন অধিদপ্তরের মধ্যে তার নিজস্ব একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। মূলত এ সিন্ডিকেটই সরকারের বিগত সময়ে অধিদপ্তরকে নিয়ন্ত্রন করতো। এছাড়া গণপূর্ত ঢাকা মেট্রো জোনের প্রধান নাসিম শিকদারের আস্থাভাজন হওয়ায় নির্বিচারে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি করে বেরাচ্ছে। শুধু দুর্নীতিই নন, এমন কোনো খারাপ কাজ নেই যা তিনি করেন না। আগের মন্ত্রী এখন আর দায়িত্বে না থাকায় তার কাজে কিচু ভাটা পরলেও নানা ভাবে তার অনিয়ম ও দুর্নীতি চালিয়ে চাচ্ছেন। সে মূলত গণপূর্তের ঢাকা মেট্রো জোনের প্রধান নাসিম শিকদারকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে বিভিন্ন কাজ বাগিয়ে নেন। এদিকে, র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী হওয়ার পর তার সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতে নানা প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছেন এই দুর্নতিবাজ সাইফুজ্জামান চুন্নু। কারণ আগের মন্ত্রীর সহযোগিতায়ই তিনি মূলত দুর্নীতির সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা যায়, সাইফুজ্জামান চুন্নুর স্ত্রীর নাম ডা: সাইমুন নাহার (এমবিবিএস), তিনি পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লেকচারার। তিনি তার ভাই (চাচাত) ছাত্রদল নেতা শামীমের মাধ্যমে আর্থিক লেন দেন করেন। ডিজিএফআই চাচাতো ভায়রা ভাই পরিচয় দিয়ে তার মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করেন। পটুয়াখালি যুবদলের সোহেল রানার মাধ্যমে পটুয়াখালির সবকিছু নিংন্ত্রণ করেন তিনি। অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাইফুজ্জামান চুন্নু বেপরোয়া লুটপাট, দূর্নীতির মাধ্যমে সরকারের শত শত কোটি টাকার ক্ষতি করে বিশাল অংকের টাকা তুলে দিচ্ছেন বাবার হাতে। তার পিতা আব্দুস সালাম মৃধা পটুয়াখালী সদর উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি ও ৫নং কমলা পুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক ইউপি মেম্বার। তার বাবা সে টাকা ঢালছেন সরকার উৎখাতের আন্দোলনে গতি দিতে। এ নিয়ে জানা শোনা অনেকের মাঝেই ক্ষোভ থাকলেও অপ্রতিরোধ্য টাকার শক্তির কাছে মাথা নত করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। একাধিক সূত্র বলছে, নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নুুর পিতা আব্দুস সালাম মৃধা এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি বাঁচিয়ে রাখাসহ কেন্দ্রীয় বিএনপিকে বড় অংকের টাকা বিনিয়োগ করে চলেছেন। দ্বাদশ নির্বাচনের আগ মুহূর্তে বিএনপির কেন্দ্রিয় ফান্ডে মোটা অংকে টাকা দিয়েছেন আব্দুস সালাম মৃধা। এলাকায় এমন গুঞ্জন চাউর হয়ে ঘুরছে। কেন্দ্রিয় নেতাদের সাথে দেখা করে তিনি এ টাকা জমা দেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে। জানা যায, আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তন করার পেছনে তার একটা বড় সিন্ডিকেট কাজ করেছিল, যদিও সেটা করে সফলতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। আগামী দিনে সরকার পরিবর্তন হলে নিজে উপজেলা চেয়ারম্যান বা তার চেয়ে বড় কোন পদ পাওয়ার আশা করছেন সেই সাথে ছেলেকে আরো গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর স্বপ্ন দেখেন তিনি। এলাকায় বিএনপি জামায়াতের লোক আব্দুস সালাম মৃধাকে টাকার গাছ হিসেবে বর্ণনা করে থাকেন। আব্দুস সালাম মৃধার টাকার উৎস সম্পর্কে খোঁজ নিতে গিয়ে কেঁেচা খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসার মতো ঘটনা সামনে চলে আসে। জানা যায়, আব্দুস সালাম মৃধার অর্থের একমাত্র উৎস হচ্ছে তার ছেলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান চুন্নু। যিনি এখন কর্মরত রযেছেন গণপূর্ত অধিদপ্তর মিরপুর বিভাগে। এ সময়ে গণপূর্ত বিভাগের সব চেয়ে বেশী প্রকল্প কার্যকর করছে মিরপুর বিভাগ। পরবর্তীতে ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৪ এ আসার পরও হাতিয়ে নেয় অনেক বড় বড় কাজ। যার মাধ্যমে তিনি হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। রাজনৈতিক বলয়ের সূত্রগুলো বলছে, ছাত্র জীবনে আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র শিবিরের সহ সভাপতি ছিলেন সাইফুজ্জামান চুন্নুু। সেই সূত্রে বিএনপি জামায়াতের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের সাথে শুরু থেকেই একটি আদর্শিক সম্পর্ক গড়ে যায় তার। সে সুযোগে এক সময় তিনি জড়িয়ে যান তারেক জিয়ার ঘনিষ্ট সিন্ডিকেটের সাথে। বিএনপি জামায়াত ঠিকাদারদের আশ্রয় দাতা নুসরাতের সাথে ঘনিষ্ট হন সাইফুজ্জামান চুন্নু। এর পর আর তাকে পেছনে ফিরতে হচ্ছে না। ইচ্ছে মতো সরকারি টাকা ভাগ বাটোয়ারার পাশাপাশি নিয়োগ বদলি, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণসহ গণপূর্তের অপ্রতিরোধ্য একজন ক্ষমতাধর হয়ে ওঠেন তিনি। কয়েক বছরে বনে যান বহু কোটি টাকার মালিক। দেশে নামে বেনামে গড়েছেন অনেক সম্পদ। বিদেশে টাকা পাচার সহ বেশ কয়েকটি দেশে টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তার নামে। এ সব বিষয়ে বক্তব্য জানতে প্রকৌশলী সাইফুজ্জামান এর সাথে যোগযোগ করা হলে গণমাধ্যমে থাকা তার অনেক পরিচিতদের নাম শুনিয়ে বিশেষ একজনের সাথে কথা বলতে বলে ফোন কেটে দেন। সূত্রমতে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের মিরপুর ডিভিশনের পূর্ত সার্কেলে আইভি বাংলো তৈরির সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া যায়। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ সোহেল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়। চিঠির স্মারক নম্বর- ২৫.০০.০০০০.০৫৩.০০১.০০২.১৯.২৭১। অভিযোগটি গত ২৩ আগস্ট করা হয়। অভিযোগের বিষয়ে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন প্রদানের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ সোহেল হাসানকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। সেই প্রেক্ষিতে মুহাম্মদ সোহেল হাসান গত ২১ আগস্ট গণপূর্ত অধিদপ্তরের মিরপুর ডিভিশনের পূর্ত সার্কেলে আইভি বাংলোতে পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে দেখা যায়, মিরপুর পাইকপাড়াস্থ পিডব্লিউডি ট্রেনিং সেন্টার (পুরাতন) এর ২য় তলার সিড়ির পূর্ব পাশের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত কক্ষ নম্বর ৭ ও ৮ দুটি কক্ষকে আইবি বাংলোতে রূপান্তরের লক্ষ্যে সংস্কার/মেরামত ও আধুনিকায়ন কাজের জণ্য ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের বরাদ্ধকৃত অর্থ ইতোমধ্যে উত্তোলনপূর্বক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু ওই ৭ ও ৮ নম্বর কক্ষে কোনো সংস্কার/মেরামত বা আধুনিকায়নের কাজ করা হয়নি। তবে ৭ নম্বর কক্ষে দুই শ্রমিককে তড়িঘড়ি করে ডেকোরেশনের কাজ শুরু করতে দেখা গেছে। তখন তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নতুন করে কোনো কাজ না করার জন্য নির্বাহী প্রকৌশলীসহ অন্যান্য প্রকৌশলীদের নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু গোপনে উক্ত সংস্কার/মেরামত কাজ হচ্ছে বলে বিশ^স্থ সূত্রে খবর পাওয়া যায়। যা তদন্তকাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির শামিল। পরবর্তীতে ওই দুটি কক্ষে যেনো কোনো সংস্কার/মেরামত কাজ না করতে পারে সেজন্য গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী (সংস্থাপন) আহমেদ আব্দুল্লাহ নূর ও নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) পবিত্র কুমার দাশ এর সহযোগীতায় উক্ত কক্ষ দুটিতে সিলগালা করার নির্দেশ দেন। যা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব (উন্নয়ন অধিশাখা-০৯) মো. মাহমুদুর রহমান হাবিবকে অবহিত করা হয়। এদিকে কক্ষ দুটি সিলগালা করার একদিন পরই গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ সোহেল হাসান স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠিতে ওই কক্ষ দুটির সিলগালা খুলে দেয়া নির্দেশ দেন। অভিযোগ রয়েছে, ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুজ্জামান চুন্নু প্রভাব খাটিয়ে এক দিনের মধ্যেই সিলগালা খুলে ফেলেছে। এবং তড়িঘড়ি করে শুরু হওয়া ডেকোরেশনের কাজ আবার চালাচ্ছেন। জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের মিরপুর ডিভিশনের পূর্ত সার্কেলে থাকাকালীন বদলি হওয়ার আগমুহূর্তে অর্থ উত্তোলন করে এই সাইফুজ্জামান চুন্নু। বর্তমানে মিরপুর ডিভিশনের পূর্ত সার্কেলে দায়িত্বে আছেন রাশেদ আহসান। একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, মিরপুর ডিভিশনের পূর্ত সার্কেলে এই অর্থ আত্মসাৎই নয়, সাইফুজ্জামান চুন্নুর বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। এবিষয়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী (সংস্থাপন) আহমেদ আব্দুল্লাহ নূর এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমাকে এবিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছে ঠিকই। তবে এষিয়ে আমি কিছু জানি না। নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) পবিত্র কুমার দাশ এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমাকে এর সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছিল ঠিকই। তবে আমি ঢাকার বাইরে থাকায় আমার পরিবর্তে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এবিষয়ে আমি কিছু জানি না। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ সোহেল হাসান বলেন, এবিষয়টা নিয়ে সচিব স্যারের সাথে কথা বলতে পারেন। আমিতো সচিব স্যারের অনুমতি ছাড়া কথা বলতে পারি না। একদিনেই সিলগালা খুলে দেয়া হলো কেন? জানতে চাইলে তিনি বলেন, যে পার্পাসে সিলগালা করা হয়েছে সেই পার্পাস সার্ভ হয়েছে। অর্থ আত্মসাতে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিপোর্ট সচিব স্যারের কাছে সাবমিট হয়েছে ওইটা কমপ্লিট হলে জানা যাবে অর্থসাৎ প্রমানিত নাকি প্রমানিত না। প্রধান প্রকৌশলীকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন শুধু চুন্নু কেনো যেকারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চলবে

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!