মোখলেছুর রহমান , যিনি সবার কাছে দরবেশ স্যার নামেই পরিচিত। আলোকিত মানুষ গড়ার লক্ষ্যে এবং সার্বিক সমাজ ব্যবস্থার উন্নতি সাধনের পূর্ব শর্তরূপে শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করেই এই স্বনামধন্য শিক্ষক ব্রতী হয়েছেন জ্ঞান বিতরণের মহৎ দায়িত্ব পালনে।
জীবন যাপন করেন সাদামাটা ভাবে। নিজের আদর্শ ধরে রাখতে চান মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। হড়িচন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোখলেছুর রহমান শিক্ষকতা জীবনের গল্প, তিনি পেশায় একজন শিক্ষক ও সফল রাজনৈতিক ব্যক্তি, অজোপাড়া গায়ে তার জন্ম, বাবা ছিলেন প্রাইমারি স্কুলের একজন শিক্ষক , ছোটবেলা থেকে মোখলেছুর রহমান ছাত্র রাজনীতির সাথে জরিত, ছাত্রলীগ থেকে যুবলীগ সেই থেকে মুল সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ , তিনি ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সফল সহ- সভাপতি ও হড়িচন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক । নিজের অর্থায়নে দলের নির্বাচনে টাকা খরচ করেন, দলের জন্য রাজপথে থেকে রাজনীতি করেন৷। এলাকার উন্নয়নের জন্য তার ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম, তার অবদান উন্নয়নের জন্য এলাকায় রাস্তা ঘাট ব্রীজ কালভার্ট এর জন্য থাকেন প্রথম কাতারে, নিজ উদ্যোগ কাজ করে যান উন্নয়নের জন্য , এলাকার উন্নয়নের জন্য তিনি ঝালুরচর বাজার থেকে হড়িচন্ডী এলাকার একটি ব্রীজের জন্য ও গোয়ারডোবা জিঞ্জিরাম নদীর উপর ব্রীজের জন্য দাবি আদায়ের অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন , জাতীয় নির্বাচন আসলে এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন , সবাই তাকে প্রিয় শিক্ষক হিসাবে আখ্যায়িত করেন , জাতীয় সাংসদ নির্বাচন আসলে তিনি দল কে জয় লাভ করার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করেন , দল কে নিয়ে যান সামনের৷ দিকে, কাজ করেন বিনা স্বার্থে বিনা পয়সায়, নিজের টাকা খরচ করে নির্বাচন করেন দলের জন্য । প্রিয় শিক্ষক মোখলেছুর রহমান কে এলাকায় মানুষ সম্মান ও শ্রদ্ধা করে ।
শিক্ষক রাজনীতিবিদ মোখলেছুর রহমান জানান, আমি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকতে চাই , শিক্ষা ব্যবস্থা কে এগিয়ে নিতে চাই, সমাজের উন্নয়ন করতে চাই,
আমি একজন শিক্ষক ও রাজনৈতিবিদের ন্যায় নীতি আর্দশ নিয়ে শিক্ষকতা করি ও এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি , আমার এলাকায় হত দরিদ্র মানুষের বসবাস চলাচলের জন্য ভালো রাস্তা ঘাট নাই আমি চেষ্টা করেছি এলাকার মানুষের দাবি আদায়ের জন্য সামনের কাতারে থেকে আন্দোলন করতে, এলাকার উন্নয়ন জন্য সাধারণ মানুষের জন্য রাজনীতি করি কিন্তু দুঃখের বিষয় ২য় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমার উপর অত্যাচার নির্যাতন হয়েছে , একটা সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে গিয়ে মার খেয়েছি, রাজনীতি করে কি পেলাম মার খেলাম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হলাম । আমি যতদিন বেঁচে আছি একজন আর্দশ শিক্ষক হয়ে যেন সবার মাঝে থাকতে পারি,,, সবার মাঝে যেন মোখলেছুর রহমান স্যার হয়েই থাকতে পারি ।