জেলা প্রতিনিধিঃ
আজ মঙ্গলবার ১৪/০৫/২০২৪ ইং তারিখে সকাল ১০:০০ ঘটিকায় দারুল ইফতা ( উচ্চতর ইসলামী ফিকহ, ফাতাওয়া ও আইন গবেষণা কেন্দ্র) এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরণ্য আলেমে দীন হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল নাঈম আল কাসেমী আল আজহারী।
সার্বিক তত্ত্বাবধান ও সার্বিক পরিচালনায় মুফতি সাইফুল্লাহ খালিদ সাহেব। মুফতি সাব্বির সাহেবের সঞ্চালনায় কোরআন তেলাওয়াত মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান মুহতামিম ধলনগর মাদ্রাসা, মাওলানা মুফতি আব্দুল হাদী মুহতামিম কাশেমপুর মাদ্রাসা, মাওলানা মুফতি হারুন আল কাসেমী, মাওলানা মুফতি রবিউল ইসলাম কাসেমী মাওলানা, মুফতি শিহাব উদ্দিন মাওলানা মুফতি আব্দুল শাকুরসহ ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
এসময় প্রধান আলোচক বলেন, শরিয়তের বিধিবিধান আহরণ ও আবিষ্কারের কাজই হলো ফিকহের (ইসলামি আইনশাস্ত্র) কাজ। ফরজ বিধানগুলোর মতোই গুরুত্বপূর্ণ এ ফিকহের জ্ঞান অন্বেষণ করা, পড়া-পড়ানো। বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। এ দেশের জনসাধারণ শরিয়তের নানান সমস্যার মুখোমুখি হয় প্রতিনিয়ত। তাদের সমস্যার সমাধানের দায়িত্বই হচ্ছে একজন ফকিহের (মুফতি, ইসলামি স্কলার, ইসলামি আইনবিদ)।
তাই কুমারখালীতে দারুল ইফতা বিভাগ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
১. দারুল ইফতার পরিচয় দল মত নির্বিশেষে
গুরুত্ব ও প্রয়োজনিয়তা। ২.কারা ফতওয়া দিবেন কিভাবে ফতওয়া দিবেন।
৩.এলাকার ওলামায়ে কেরাম থেকে না নিয়ে কেন দারুল ইফতা থেকে মাসয়ালা নিবেন। ৪. কার্য পরিকল্পনা (আধুনিক মাসায়েলের ক্ষেত্রে)
ওলামায়ে কেরাম সাধারণ মানুষের কাজ শহরের বাণিজ্য সম্পর্কিত। ৫. কিভাবে মাসয়ালা জানব বা দারুল ইফতা থেকে উপকৃত হব চিঠির মাধ্যমে বা মাহরাম সহ। ৬. সাধারন মানুষ ও ওলামায়ে কেরামকে কিভাবে পাশে চাই।
মুসলিম উম্মাহর হেদায়েত, ঐক্য, শান্তি, সমৃদ্ধি, ইহকাল ও পরকালের নাজাত এবং দ্বীনের দাওয়াত সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য দোয়া করে অনুষ্ঠান শেষ করা হয়।