স্টাফ রিপোর্টার।
সাতকানি থানা ছদাহা নিউনিয়নের বহনামোরা মৃত্যু মোঃ ইলিয়াছের ছেলে মোহাম্মাদ বেলাল,
লোহাগাড়া উপজেলা চরম্বা ইউনিয়নের মজিদের পাড়া ৩নং ওয়ার্ড মৃত্যু আলী আহমদের মেয়েকে ইসলামী শরীয়ত মত কুলসুমা বেগমকে বিবাহ করেন, বিবাহের পর দীর্ঘ ১০ বছর সুন্দর সংসার করেন, বেলাল যখন ব্যবসা-বাণিজ্য জড়িয়ে পড়ে এরপর থেকে কুলসুমা বেগম পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে পড়ে , তার সংসার আমার দুই ছেলে।
মোঃ বেলাল তার স্ত্রীরকে পরকীয়ায় বাধা দেওয়াতে দীর্ঘদিন যাবত নির্যাতিত,
এই বিষয় নিয়ে তার স্ত্রীর পরিবারের কাছে বিচার দিলে স্ত্রীর চাচাত ভাই নুরুল আলম নুরু, বেলালকে লোহাগাড়া থানা একটি অভিযোগ করার সুপরামর্শ দেন,
অভিযোগ দেওয়ার পর লোহাগাড়া থানার মাধ্যমে একটা মীমাংসা হয়। মীমাংসা হওয়ার পর ১০-১২ দিন সুন্দর সংসার করেন তারা, এরপর আবারো বেলালের উপর মানসিক নির্যাতন শুরু হয়, বেলাল আবারও তার পরিবারের কাছে অভিযোগ দেয়, অভিযোগ দেওয়াতে বেলারের স্ত্রী ক্ষিপ্ত হয়ে পুনরায় লোহাগাড়া থানায় গিয়ে বেলালের বিরোদ্ধে একটা অভিযোগ করে, এই অভিযোগে বেলালের স্ত্রী হেরে যায়,
বেলালের স্ত্রী অভিযোগে হেরে যাওয়াতে বেলালের টাকা পয়সা আত্মসা করে । পুনরায় নির্যাতন শুরু করে এবং বাড়ি ভিটা ছাড়া করে,
এরপর বেলাল তার সম্মন্দি নুরুল আলম ও সমাজের কিছু মান্যগণ্য লোকের সাথে পরামর্শ করে এই বিষয় নিয়ে কি করা যায়,
বেলালের সম্মন্দি নুরুল আলম ও সমাজের লোক জন বেলালকে একটি সুপরামর্শ দেয় তুমি একটি মামলা কর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে ফৌজদারী আমি তাদের কথা মত করেছি্।এই মামলা করার জন্য সহযোগিতা করেছেন আমার স্ত্রীর বড় ভাই নুরুল আলম ( প্রকাশ নুরু ) উনি আরো বলেছেন সাক্ষী আমি দেবো সাথে আমার স্ত্রীও সমাজের মান্যগণ্য লোকজন থাকবে। আমি
তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি ফৌজদারী মামলা করি, মামলা করার পর যখন মামলার তদন্ত লোহাগাড়া থানায় আসে, তখন নুরু আলম ও তার স্ত্রী সমাজের লোকজন অত্রের বিনিময়ে বিবাদির কাছে বিক্রি হয়ে যায়। বেলালকে সাপোর্ট দেওয়া লোকজন বিক্রি হয়ে যাওয়াতে বেলাল দিশেহারা হয়ে পড়ে। এখন বেলালের পাশে কেউ নাই। তাই বেলাল অপারগত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি বিচারপতিও হুজুর আদালতে কাছে সুস্থ বিচার প্রার্থনা করেন।