1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
পলাশবাড়ীতে নতুন প্রজন্ম পাচ্ছে না ঐতিহ্যবাহী সুমিষ্ট খেজুরের রস: - Bikal barta
১০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৭শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| সোমবার| সকাল ৬:৪২|
সংবাদ শিরোনামঃ
একটি শোক সংবাদ! একটি শোক সংবাদ!  লালাবাজারে জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ  ঈশ্বরদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলা মামলায় দুই যুবলীগ নেতা গ্রেফতার ৯ নং ব্রহ্মগাছাতে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ ও ইউনিয়ন কৃষকদলের পরিচিতি সভা । শেরপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলার আসামী কামরুজ্জামান সুজন ও কামরুল হাসান গ্রেফতার ছাত্রদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে … কুমারখালীতে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সহ আটক-২ তিস্তা নিয়ে করনীয় শীর্ষক গণশুনানীতে কাউনিয়ায় তিস্তা পাড়ের মানুষের দুঃখ- দূদর্শার কথা শুনলেন দুই উপদেষ্টা বালিয়াডাঙ্গীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৫ জন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী গ্রে*ফ*তা*র নেত্রকোণা দুর্গাপুর বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এর উদ্যোগে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

পলাশবাড়ীতে নতুন প্রজন্ম পাচ্ছে না ঐতিহ্যবাহী সুমিষ্ট খেজুরের রস:

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, ডিসেম্বর ২, ২০২৪,
  • 120 জন দেখেছেন

 

রাসেল মাহমুদ, এর ক্যমরায় ইমরান সরকার রিপোর্টঃ- পলাশবাড়ীতে পর্যাপ্ত খেজুর গাছ না থাকায় গাছিরা পরিবর্তন করেছে পেশা, সেই সঙ্গে নতুন প্রজন্মও পাচ্ছে না

ঐতিহ্যবাহী সুমিষ্ট খেজুরের রস,,,,,

 

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে প্রায় হারিয়ে গেছে ঐতিহ্যবাহী খেজুর গাছ ও খেজুরের রস। শীত মৌসুম এলেই এক সময়ে গ্রাম-বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে খেজুরের রস দিয়ে ফিন্নি, পায়েস, খেজুর রসের গুড় দিয়ে ভাঁপা পিঁঠা এবং গাড় রস দিয়ে তৈরি করা মুড়ির মোয়া, চিড়া, খই ও চিতই পিঠাসহ হরেক রকম পিঠাপুলির মহাউৎসব চলতো। কিন্তু আগের মতো আর গ্রামে বাড়ি বাড়ি কিংবা গ্রামের রাস্তা ঘাটের দু’পাশে সারি সারি খেজুর গাছ দেখা মেলা ভার।

 

 

গ্রামের রাস্তা গুলো সংস্কার ও নতুন করে খেজুর গাছ রোপনে মানুষের আগ্রহের অভাবে বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেজুর গাছ ও খেজুরের রস ধীরে ধীরে হারিয়ে বসেছে। তবে এখনও রাস্তার আশেপাশে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নাম মাত্র কিছু সংখ্যক খেজুর গাছ। আর রস আহরণে এখনো গ্রাম্য রীতিতেই ঝুঁকি নিয়েই কোমরে রশি বেঁধে শীতের বিকালে ছোট-বড় মাটির হাঁড়ি গাছে বেঁধে রেখে পরেরদিন সকালে তা নামিয়ে রস সংগ্রহ করেন গাছিরা।

 

 

আগে তারা এই কাঁচা রস এলাকার বিভিন্ন স্থানে ও হাট-বাজারে পাড়া মহল্লায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতো। আবার কেউ কেউ সকালে রস জ্বাল দিয়ে গুড়-মিঠাই তৈরি করতো।

 

প্রতিবছর এই মৌসুমে অযত্নে-অবহেলায় পথে প্রান্তরে পরে থাকা খেজুর গাছের রস ও গুড় বিক্রি করে বাড়তি টাকা উপার্জন করতো তারা।

কিন্তু বর্তমানে পর্যাপ্ত খেজুরের গাছ না থাকায় গাছিরাও তাদের এই পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে। বর্তমানে খেজুরের গাছ বিলুপ্তীর দ্বারপ্রান্তে চলে যাওয়ায় উপজেলা কৃষি দপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের এবং আমাদের সকল নাগরিকদের কে বাড়ীর আসেপাশে খেজুর গাছ রোপণ করা এখন সময়ের দাবি।

 

এতে করে আগামী প্রজন্মও ফিরে পাবে ঐতিহ্য বাহি খেজুর গাছ ও খেজুরের রস।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!