1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
রামপালে তীব্র লবনাক্ততার মধ্যেও বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা। - Bikal barta
১০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৭শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| সোমবার| ভোর ৫:৩২|
সংবাদ শিরোনামঃ
একটি শোক সংবাদ! একটি শোক সংবাদ!  লালাবাজারে জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ  ঈশ্বরদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলা মামলায় দুই যুবলীগ নেতা গ্রেফতার ৯ নং ব্রহ্মগাছাতে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ ও ইউনিয়ন কৃষকদলের পরিচিতি সভা । শেরপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলার আসামী কামরুজ্জামান সুজন ও কামরুল হাসান গ্রেফতার ছাত্রদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে … কুমারখালীতে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সহ আটক-২ তিস্তা নিয়ে করনীয় শীর্ষক গণশুনানীতে কাউনিয়ায় তিস্তা পাড়ের মানুষের দুঃখ- দূদর্শার কথা শুনলেন দুই উপদেষ্টা বালিয়াডাঙ্গীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৫ জন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী গ্রে*ফ*তা*র নেত্রকোণা দুর্গাপুর বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এর উদ্যোগে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

রামপালে তীব্র লবনাক্ততার মধ্যেও বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২৪,
  • 79 জন দেখেছেন

 আব্দুল্লাহ শেখ (রামপাল) বাগেরহাট। তীব্র লবনাক্ততার মধ্যেও রামপালে চলতি বোরো চাষ মৌসুমে ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষকরা। ভালো আবহাওয়া, মাঝে মধ্যে বৃষ্টিপাত হওয়ায় ও সঠিক সময়ে আবাদ করায় এবং কৃষি দপ্তরের নজরদারি থাকায় আশানুরূপ ফলন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে বলে মনে করেন কৃষি বিভাগ। রামপাল উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর চলতি বোরোধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪ হাজার ৮০০ হেক্টর জমি। এরমধ্যে হাইব্রিড ৩ হাজার ৯১২ হেক্টর ও উফশী জাতের ৮৯০ হেক্টর জমি বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। গত ২০২২-২৩ অর্থ বছরে একই সময়ে আবাদ হয়েছিল ৪ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে এবং ২০২১-২২ অর্থ বছরে আবাদের লক্ষমাত্রা অর্জিত হয়েছিল ৪ হাজার ৩৬০ হেক্টর জমিতে। এ বছর আরও ২০০ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ হয়েছে বলে কৃষি অফিস জানিয়েছে। রামপালের ১০ টি ইউনিয়নের মধ্যে গৌরম্ভা ইউনিয়নে হাইব্রিড ৪৫০ ও উফশী জাতের ১০৯ হেক্টর, উজলকুড় ইউনিয়নে ২ হাজার ২৭০ হেক্টরে হাইব্রিড ও ৩৩২ হেক্টরে উফশী, বাইনতলা ইউনিয়নে ৭৩৩ হেক্টরে হাইব্রিড ও উফশী ২০৮ হেক্টর, রামপাল সদর ইউনিয়নে হাইব্রিড ৩১০ ও উফশী ১৯৬ হেক্টর, রাজনগর ইউনিয়নে ৬৫ হেক্টরে হাইব্রিড ও উফশী ১৮ হেক্টরে, হুড়কা ইউনিয়নে হাইব্রিড ২ হেক্টর ও উফশী ২ হেক্টরে, পেড়িখালী ইউনিয়নে হাইব্রিড ২ হেক্টর ও উফশী ১ হেক্টরে, ভোজপাতিয়া ইউনিয়নে হাইব্রিড ৮ হেক্টর ও উফশী ৩ হেক্টরে, মল্লিকেরবেড় ইউনিয়নে ৬৫ হেক্টরে হাইব্রিড ও উফশী ১৫ হেক্টরে ও বাঁশতলী ইউনিয়নে হাইব্রিড ৭ হেক্টরে ও উফশী জাতের ৬ হেক্টর জমিতে আবাদ সম্পন্ন হয়েছে। রামপাল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো.ওয়ালিউল ইসলাম জানান, রামপাল উপজেলা বাংলাদেশের একটি উপকূলীয় উপজেলা। জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণে এবং এখানে অপরিকল্পিতভাবে চিংড়ি চাষের কারণে মাটিতে লবনাক্ততার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। মাটি ও পানির লবণাক্ততা, খার ও অম্লত্বের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় জমির গুনাগুন দারুণভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। যে কারণে কৃষকগণ কাঙ্ক্ষিত ফসল ফলাতে পারছেন না। সরকারিভাবে বিকল্প চাষ বৃদ্ধি ও লবণ সহিষ্ণু জাতের উন্নত জাতের ধান চাষ শুরু করার কারণে আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়াও কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ, কৃষকদের প্রশিক্ষণ, বীজ, সার বিনামূল্যে বিতরণ এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে কৃষকরা সুফল পাচ্ছেন। সরকার কৃষক ও কৃষিতে সুরক্ষা দিতে নানান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে মাটি ও পানির গুনাগুন পরীক্ষা করে জমিতে উর্বরতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তা ওয়ালিউল ইসলাম।#

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!