রাওফুল বরাত বাঁধন ঢালী বিশেষ প্রতিনিধি লালমনিরহাট জেলা।
বিষয়, পাটগ্রাম উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৯০ শিক্ষককে নিয়ে উপজেলা রিসোর্স সেন্টারে
শিক্ষাক্রম বিস্তরণ প্রশিক্ষণের
নামের একটি কর্মশালা পরিচালিত হয়। যেখানে প্রতি শিক্ষকের জন্য বরাদ্দ ছিলো প্রায় ৪ হাজার টাকা। একাধিক শিক্ষকেরা অভিযোগ করে বলেন, উপজেলা রিসোর্স ট্রেনিং সেন্টার কর্মকর্তা এ. এস. এম হেলাল প্রতি শিক্ষককে ২৯৪০ টাকা প্রদান করেন। দেখা যায়,বাজেটের থেকে প্রতি শিক্ষকের কাছ থেকে কর্তন করেন ১০৬০ টাকা। তাতে কর্তনকৃত মোট টাকার পরিমাণ হয় ৭ লাখ ৩১ হাজার ৪০০ টাকা । এই টাকার বিষয়ে শিক্ষকরা জানতে চাইলে প্রশিক্ষণ কর্মকতা হেলাল মিয়া বলেন, আমি এই টাকা কোথায় কোথায় দেই সেটা জানলে অবাক হবেন। এই টাকার ভাগ বিভিন্ন দপ্তরে ভাগবাটোয়ারা করে দিতে হয়।
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউএনও অফিস,
অডিট অফিসার, হিসাবরক্ষণ অফিস ছাড়াও বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপনের জন্য চাঁদা দিতে হয় বলে তিনি মন্তব্য করেন আরো বলেন ১২লাখ টাকা দিয়ে চাকরি নিতে হয়েছে যে দেশে টাকা ছাড়া চাকরি নাই সে দেশে এ টুকু কমই নয় কি, উল্লেখ্য যে, এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিসিয়াল কাজের বাইরে আরও বিভিন্ন প্রশিক্ষণে শিক্ষকদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে টাকা কর্তন করার অভিযোগ আছে, মাটি না খুরতেই কেঁচো বেরিয়ে আসে, এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুরুল ইসলাম বলেন, আমি বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানতে
পারলাম। যদি এমনটি হয়ে থাকে, তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এ বিষয়ের ভিত্তি কতো দুর হাত দিলে সাংবাদিকরা যানতোইনা, লালমনিরহাট জেলায় এমন কোনও সরকারি দপ্তর নাই যেমন ব্যাংক সেবা সরকারি হসপিটাল সেবা, ভুমি সেবা,সরকারি স্কুল, টি টি সি টেনিং সেন্টার, রেল সেবা,সরকারি কর্মসংস্থান ব্যাংক সেবা আইনের সেবা, সহ সকল সেবা দান কেন্দ্র গুলো ঘুষ খোর, মাদক সেবিতে ভরে গেছে, প্রয়োজন জরুরি ভিক্তিতে ড্রপ টেস্ট করানো দরকার, মাদক সেবি দের চিন্হিত করণে,। তাদের আইনের আওতায় এনে সু চিকিৎসা করা, এতে হয়তো সাধারণ জনগণের ভোগান্তি কমে আসবে। লালমনিরহাট জেলা থেকেই সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মান শুরু হবে।