1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
শেরপুর ঝিনাইগাতীর মহারশি, নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর বাঁধ ভেঙে নিচু এলাকা প্লাবিত - Bikal barta
১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| রাত ২:১৫|

শেরপুর ঝিনাইগাতীর মহারশি, নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর বাঁধ ভেঙে নিচু এলাকা প্লাবিত

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শুক্রবার, অক্টোবর ৪, ২০২৪,
  • 90 জন দেখেছেন

 

মো: মাকসুদুর রহমান রোমান শেরপুর জেলা প্রতিনিধি: রাতভর ভারী বর্ষণ ও ভারতের মেঘালয়ের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশী নদীর বাঁধ ভেঙে পানি হু হু করে নিম্নাঞ্চলে ঢুকছে। এতে নদীর পাড়সহ আশপাশের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। শহর রক্ষা বাঁধ না থাকায় উপজেলা শহরের কাঁচা বাজারেও পানি ঢুকে গেছে।দুই দিনের টানা বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশি, নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কয়েক স্থানে ভেঙে গেছে নদীর বাঁধ। এতে জেলার শতাধিক গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শত শত পরিবার।শুক্রবার (০৪ অক্টোবর) বেলা ১১টার আপডেট অনুযায়ী শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই নদীর নাকুগাঁও পয়েন্টে ১৭২ সেন্টিমিটার, নালিতাবাড়ি পয়েন্টে ৫৬ সেন্টিমিটার এবং চেল্লাখালী নদী বিপৎসীমার ৫২৬ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।পাহাড়ি ঢলের পানি প্রবেশ করেছে ঝিনাইগাতী উপজেলা শহরে। এতে প্রধান সড়ক, বাজারের অলিগলি ও অফিসসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডুবে গেছে। আকস্মিক ঢলের পানিতে প্লাবিত হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রাতভর বৃষ্টিতে প্লাবিত হয় নিম্নাঞ্চলের প্রায় অর্ধ শতাধিক গ্রাম। এখনো বৃষ্টি চলমান থাকায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে।স্থানীয়রাজানান,শেরপুরেরনালিতাবাড়ীর ভোগাই নদীর দুই পাড়ের কয়েকটি স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কাকরছেনস্থানীয়রা।অপরদিকে শ্রীবরদীর সীমান্তবর্তী ভারত থেকে নেমে আসা সোমেশ্বরী নদীর পানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে পানিতে ডুবে গেছে শতশত পুকুর, সবজি ও ধানের ক্ষেত। বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকলে চরম বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। তবে এখনও প্রশাসন বা জনপ্রতিনিধিদের কোনো সহায়তা তারা পাননি বলে জানান বন্যা দুর্গত এলাকার পানিবন্দি বাসিন্দারা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!