ক্রাইম রিপোর্টার জসিম হোসেন ঝিনাইদাহ লেলা:
ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সরকারি অ্যাম্বুলেন্সর ড্রাইভার হিসেবে কর্মরত আছেন মুকুল মিয়া সরকারি নিয়োগ প্রাপ্ত ড্রাইভার হয়েও তিনি ডিউটি করেন না তার বদলি ড্রাইভার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তার ছেলে মিল্টন মিয়া আরো জমিনে তদন্তের এর সত্যতা প্রকাশ পায় সাংবাদিকদের কাছে বকুল মিয়ার ছেলে মিল্টন মিয়া জানান যে আমার আব্বাই মূলত এখানকার অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার বেশ কিছুদিন ধরে তার পায়ে সমস্যা আছে এই জন্য আমি এম্বুলেন্স চালাচ্ছি এতে দোষের কি আছে এই মিল্টনের বিরুদ্ধে নির্ধারিত মূল্যের বেশি টাকা নিয়ে সেবা প্রদানের অভিযোগ আছে নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন ভুক্তভোগীর জানান আমার একজন রোগীকে কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে যশোর ( 250) শয্যা হাসপাতালে নেওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্সের দরকার হয় তখন আমার কাছে কালিগঞ্জ থেকে যশোরের পৌঁছিয়ে দেওয়া বাবদ (১২০০)ভাড়া দাবি করে ওই মিল্টন অথচ কালিগঞ্জ থেকে যশোর নির্ধারিত ভাড়া (৭০০)টাকা এ ব্যাপারে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স টি এইচ এ আলমগীরের হোসেনের এর কাছে অভিযোগ দিলে উল্টো টি এইচ এ আলমগীর হোসেন তাকে তেলের মূল্য বৃদ্ধির অজুহাত দেখান কথা হয় অভিযুক্ত বকুল মিয়া সাথে তুমি বলেন আমার একটু শরীর অসুস্থ থাকাই সেবার কার্যক্রম ব্যাহত যাতে না হয় সেজন্য আমার ছেলে আমার বদলি ড্রাইভার হিসেবে সেবা প্রদান করে আছে এতে আমি সমস্যা তো কিছুই দেখছি না অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চিনি অস্বীকার করে বলেন নির্ধারিত মূল্যের বেশি ভাড়া আদায়ের প্রশ্নই ওঠেনা স্থানীয় ৷ বাসিন্দা সবুজ হোসেন বলেন বকুল চাচা কখনোই ডিউটি করেন না চিনি তো শোলকুপায় থাকেন এবং মাঝেমধ্যে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আসেন বকুল চাচার জন্য বরাদ্দকৃত কোয়াটার তার ছেলে রিংটোন এবং পুত্রবধূ থাকেন সব সময় ডিউটি করে উনার ছেলে মিল্টন বাপ বেটা দুইজনেই মিলের সেবা প্রার্থী রোগী ও সর্বজনদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে থাকেন বিষয়টি কারোরই অজানা নয় এ ব্যাপারে বালিগঞ্জ একাধিকবার ফোন করল পাওয়া যায়নি