1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সাতকানিয়ায় পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংস: ভূমিধসের ঝুঁকি বৃদ্ধি - Bikal barta
২৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| মঙ্গলবার| রাত ২:০২|
সংবাদ শিরোনামঃ
জকিগঞ্জ সদর ইউনিয়নের মুমিনপুর গ্রামের ব্যবসায়ী সমছু দুর্বৃত্তের হামলায় গুরুতর আহত!  আল্লাহ্ কে, আপনি কি তাঁর পরিচয় জানেন? হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।  সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর থেকে প্রথম কার্গো ফ্লাইট চালু। পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের শিক্ষা বৈঠক অনুষ্ঠিত,, ধামইরহাটে আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে ইউএনও বাগেরহাটের রামপালে কথিত ডেভিল হান্টের অভিযোগে সাংবাদিক গ্রেফতার । দোকানের টাকা চাইলেন দিনে, রাতে অন্ধকারে খেলেন মাইর  নীলফামারীর ঢেলাপীর হাটের সরকারি জমি দখলের মহা উৎসব চলেছে ভাঙ্গায় আম পাড়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত-২৫

সাতকানিয়ায় পাহাড় কেটে পরিবেশ ধ্বংস: ভূমিধসের ঝুঁকি বৃদ্ধি

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, জানুয়ারি ৪, ২০২৫,
  • 62 জন দেখেছেন

 

বিশেষ প্রতিনিধি:

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার এঁওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা চূড়ামণি এলাকায় পাহাড় কাটার ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই অবৈধ কর্মকাণ্ড পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করার পাশাপাশি ভূমিধস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কিছু অসাধু ব্যক্তি নিয়মনীতি উপেক্ষা করে পাহাড় কাটার মতো পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ পরিচালনা করছে। এসব কাজে ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হচ্ছে, যা এলাকার জীববৈচিত্র্য এবং ভূমির স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

 

প্রভাব ও আশঙ্কা

পাহাড় কাটা শুধু প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষতি করছে না, এটি স্থানীয় মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য বড় ধরনের হুমকি তৈরি করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ভূমিধস, বন্যা, এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা বাড়তে পারে। একইসঙ্গে, এটি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ত্বরান্বিত করে।

 

পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) অনুযায়ী পাহাড় কাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসন এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “আমরা চাই এই ধরনের পরিবেশবিধ্বংসী কার্যক্রম বন্ধ করা হোক। প্রশাসন যদি এখনই ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ বিপদের মুখে পড়বে।”

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কার্যালয়কে বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরার মাধ্যমে বৃহত্তর জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেতে পারে।

 

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা, তা এখন দেখার বিষয়। তবে এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে এই ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে পাহাড় সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হোক।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!