মোহাম্মদ ছিদ্দিক সাতকানিয়া চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।
সাতকানিয়া উপজেলা এওচিয়া ইউনিয়ন পরিষদেরর আট নাম্বার
ওয়ার্ডের পেশকার বাড়ির সৌদি ফেরত ছিদ্দিক এর খামারের গরু বেচা টাকা
আত্মসাত করার জন্য ছিদ্দিক এর ছেলেকে বিভিন্ন প্রলাভন দেখিয়ে তাদের পাশে নিয়ে নে ৩০/১১/২০২৩ ইং রোজ বুধবার সকালে ছিদ্দিক তার স্ত্রী কে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে গেলে সেই সুযোগে ছিদ্দিক এর ছেলে কে বসে নিয়ে ছিদ্দিকের বাড়িতে ডুকে আলমালি ভেংগে ২২৩,০০০ দুই লক্ষ তেইশ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায় আপন ভাই আর ছিদ্দিক এর সাবেক স্ত্রীর দূর সম্পর্কের এক আত্মীয় ছিদ্দিক তার স্ত্রীকে ডাক্তার দেখাইয়া দুপুরের সময় বাড়িতে এসে দেকে তার বাড়ির দরজা খোলা আলমালির দরজা ভাংগা সব এলোমেলো করে ফেলে ছিদ্দিকের খামারের গরু বেচা টাকা ছিল ২২৩,০০০ দুই লক্ষ তেইশ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায় ছিদ্দিক সাথে সাথে
৯৯৯ এ কল করে বিস্তারিত জানানোর পাশাপাশি প্রতিবেশি এবং সমাজ নেতা ও স্থানীয় মেম্বার কে জানানোর পরে তারা বলছিল ভালো করে সবখানে যোগাযোগ করে নেওয়া উচিত হবে সবার | পাশাপাশি সবাই যার যার অবস্থান থেকে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রেখেছিল সবাই সত্যয়তা পেয়ে মূল নায়ক আবদুস সালাম কে সবাই যখন ফোন দিলো তখন সে বলতে বাধ্য হয়েছে তার কাছে আছে ছিদ্দিক এর ছেলে ওমর ফারুক সবাই যখন পূনরায় তার কাছে জানতে চাইলে তোমার কাছে ছিদ্দিক এর ছেলে কেমনে গেলো এবং তুমি ছিদ্দিক এর ছেলের কি সেই প্রশ্নের সঠিক উওর না দিয়ে মোবাইল কেটে দে
সমাজ নেতা সবাই বল্লো ছিদ্দিক এর ভাই দিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছে তথাকথিত মোল্লা আব্দুস ছালাম। ০১/১২/২০২৩ ইং রোজ জুমাবার ছিদ্দিক তার ফুপাতো ভাইয়ের বৌ কে নিয়ে ঘটনার রহস্য জানতে চাইলে হটাৎ পেছনের দিক থেকে এসে ছিদ্দিক এর ভাই লম্বা দা দিয়ে ছিদ্দিক এর মাথায় কোপাতে থাকে একপর্যায়ে ছিদ্দিক মাটিতে পড়ে যায় রক্তাক্ত অবস্থায় প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করানো হয়। হারিয়ে যাওয়া ছেলে ওমর ফারুক এর পিতা ছিদ্দিক ঐ তথাকথিত মোল্লা আব্দুস ছালাম এর এলারকার ওয়ার্ড কমিশনার এনামুল কবির কে জানানো হলে তাকে সঠিক উত্তর না দিয়ে একটাই বলছে তিনশো টাকার স্ট্যাম্প দিয়ে ছেলেকে ফিরিয়ে আনতে হবে জানিয়েছে ওয়ার্ড কমিশনার এনামুল হককে এনামুল হকের সাথে পরে ছিদ্দিক যোগাযোগ করলে এনামুল হক থানায় মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছ হারিয়ে যাওয়া ওমর ফারুক এর পিতা ছিদ্দিক কে তখন ছিদ্দিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাতকানিয়া বরাবর তিনজন কে অভিযুক্ত কর অভিযোগ দায়ের করেন। বিবাদী ১/ মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন ২/ মোহাম্মদ দিদার হোসেন ৩/আবদুস সালাম সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সাতকানিয়া থানার এক সাব ইন্সপেক্টর আব্দুর রউফ ছিদ্দিক এর বাড়িতে এসেছিল কিন্তু এখনো আইনি কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় ছিদ্দিক এবং এলাকাবাসী সাতকানিয়া থানা পুলিশের ভুমিকা নিয়ে এখন অনেকে অনেক মন্তব্য করতে দেখা যাচ্ছে ভুক্তভোগী ছিদ্দিক যেন তার ছেলে এবং তার কষ্টে উপার্জিত টাকাগুলো ফেরত পাই সে বিষয়ে সুদৃষ্টি দেবার জন্য বিশেষ ভাবে ভুমিকা রাখার জন্য সাতকানিয়া থানা প্রশাসনকে আহ্বান জানিয়েছেন এলাকাবাসী।