1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সিলেটে সবজিবাজারে আগুন ! - Bikal barta
১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| রাত ১২:৩৮|

সিলেটে সবজিবাজারে আগুন !

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জুন ১১, ২০২৪,
  • 81 জন দেখেছেন

 

সিলেট থেকে নিজস্ব সংবাদদাতাঃ

ঈদুল আজহার মাত্র ৫ দিন বাকি । তার আগেই সিলেটের বাজারে নিত্য পণ্য সবজির দাম বেড়েছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, সবজি কেজিতে দাম বেড়েছে ২৫ থেকে ৩৫ টাকা করে। ৬০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না কোনো সবজিই। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষেরা বাজারে ঢুকে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন।

 

মঙ্গলবার (১১জুন) সকালে নগরীর সোবাহানীঘাটস্থ সবজির আড়ত, বন্দরবাজার, কদমতলী কাঁচা বাজার বিকালে লালদিঘী হকার মার্কেটসহ একাধিক বাজার ঘুরে এরকম তথ্য পাওয়া গেছে।

 

গেল সপ্তাহ ধরে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকায়, বেগুনের কেজি ৮০ টাকা, কচুরমুখি ১০০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, ছিছিঙা ৮০ টাকা, করলা ১০০, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, শসা ৭০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ ১৬০ টাকা, পাতাকপি ৪৫ টাকা, কচুরলতির মুটি ৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

 

এর তিন-চারদিন আগে বেগুন ছিল কেজি ৪০ টাকা, কচুরমুখি ৭০ টাকা, পটল ছিল ৩০ টাকা, ঝিঙা ছিল ৩০ টাকা, করলা ছিল ৩০ টাকা, ঢেঁড়স ২০ টাকা, শশা ৩৫ টাকা, টমেটো ছিল ৩০ টাকা, কাঁচামরিছ ছিল ৮০ টাকা, পাতাকপি ৩০ টাকা, ছিছিঙা ৩০ টাকা, কচুরলতির মুটি ৩০ টাকা।

 

সোবাহানীঘাট সবজি আড়ত থেকে সবজি কিনতে আসা ফখরু দ্দিন ও ইসলাম আলী বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই শাক-সবজির দাম বেড়ে যাচ্ছে। ‘সামনে ঈদ সাধারণ মানুষেরা কি খাবে একটু কি চিন্তা করেছেন’ সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় কাঁচা মরিচসহ পটল, বেগুন, আলুর দাম বেশি বেড়েছে।’

 

রিকশাচালক গ্যাসু মিয়া বলেন, ‘আমি কাজ করে দিনো আনি দিনো খাই। সারাদিন রিকশা চালাইয়া যে ভাড়া ফাই, তা দিয়া মাছ-মাংস কিনার স্বপ্নরও দেখি না। এর লাগি সবজি দিয়া কোনো রকমে সংসার চালাই। ওখন বাজারো আইয়া ৬০ টাকার কমে কোনো সবজি ফাইছিনা।

 

লালদিঘীর পাড় বাজারের সবজি বিক্রেতা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর বৃষ্টি কম হওয়ায় সবজি উৎপাদন কম হয়েছে। যার ফলে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিতে ২৫ থেকে ৩৫ টাকা করে বেড়েছে। আমরা কি করবো আমরা কিনতে গেলে সবজিতে বেশি দাম রাখে, তাই আমাদের ২/৪ টাকা লাভে বিক্রি করতে হচ্ছে।

 

আরেক ব্যবসায়ী লতিফ ও রহিম বলেন, ‘আমরা পাইকারি বাজার থেকে যখন যেমন দামে সবজি কিনে নিয়ে আসি, তখন স্বপ্ল লাভেই খুচরা বাজারে বিক্রি করি। এখন বেশি দামে কিনতে হচ্ছে তাই বিক্রি করতেও হচ্ছে একটু বেশি দামে।’

 

কোরবানি ঈদের পরে সবজির দাম স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে আসবে বলে জানান আড়তদার সাহাদ হোসেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!