1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
১৩ জন শিক্ষক স্কুলে,, পরীক্ষার্থী ১৪ জন তবুও শতভাগ ফেল। - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| বিকাল ৫:০২|
সংবাদ শিরোনামঃ
কালিগঞ্জ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।  সভাপতি রিপন মোল্লা। সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। বিশ্বম্ভরপুরে”জয়কুলের”উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন। দিনাজপুরে অসহায় নারী-পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীত উপহার বিতরণ  বীরগঞ্জে ৩৯৫কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় তারুন্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান  জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে

১৩ জন শিক্ষক স্কুলে,, পরীক্ষার্থী ১৪ জন তবুও শতভাগ ফেল।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, মে ১৩, ২০২৪,
  • 96 জন দেখেছেন

 

ইমরান সরকার:- এসএসসি ও সমমানের ২০২৪ পরীক্ষার ফলাফলে এবার শতভাগ অকৃতকার্যের তালিকায় রয়েছে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয় থেকে এবার ১৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসিতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পাস করতে পারেনি একজনও।

 

গত বছরও এই বিদ্যালয় থেকে ১৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছিল ১৩ জন। এবারের ফলাফলে কেউ পাস না করায় হতাশ অভিভাবকরা। এজন্য বিদ্যালয়ে ক্লাস না হওয়াসহ শিক্ষকদের দায়ী করছেন তারা।

 

অভিভাবক ও স্থানীয়রা বলছেন, বিদ্যালয়টি প্রতিদিন খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ নেই। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা গল্প-গুজব করে সময় কাটিয়ে বাড়ি চলে যান। প্রতিদিন ঠিকমতো ক্লাস নেওয়া হয়না বলে অভিযোগ তাদের।

 

১৯৯৪ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০০৪ সালে এমপিওভুক্ত হয় বিদ্যালয়টি। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে প্রধান শিক্ষকসহ ১৬ জন শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছে। এরমধ্যে ১৩ জন শিক্ষক ও ৩ জন কর্মচারী।

 

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাকিম জানান, ১৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। প্রত্যেকজন শিক্ষার্থী পাস করার কথা। কিন্তু কেন এমন ফল হলো, তা বোধগম্য নয়। পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে ফলাফলের জন্য বোর্ডে চ্যালেঞ্জ করার প্রক্রিয়া চলছে।

 

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রোকসানা বেগম বলেন, গাইবান্ধা জেলার মধ্যে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে ফলাফলের শতকরা হার শূন্য। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যে যে বিষয়ে ফেল করেছে, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!