স্টাফ রিপোর্টার:
ছাত্র জনতার আন্দোলনের পর স্বৈরাচারী সরকার ও এমপি মন্ত্রীরা দেশ থেকে পালালে, তারপরেই রাতারাতি বিএনপি হয়ে গেলেন শেখ জাবেদ নতুন পরিকল্পনা মাথায় আসলো শেখ জাবেদের।
বর্তমান সময়ে গ্রুপ চেঞ্জ করে ফেলেন তার মধ্যে রয়েছেন শেখ জাবেদ নবাবপুরের একজন ব্যবসায়ী ১৫ আগস্টে নিজের জেবিন টাওয়ারে, গরু কেটে জমকালো ভাবে পালন করতেন, সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের লোক শেখ জাবেদ ।
কালো পাঞ্জাবি পরে নিজের জেবিন টাওয়ারে গরু কেটেন ।
এই ছবিটি কোন বিজ্ঞাপন নয়, ১৫ ই আগস্টের একটি ছবি। যখন স্বৈরাচারী সরকার ১৫ ই আগস্ট পালন করতো তখনই কালো পোশাক বা বুকে কালো ব্যাচ দেখিয়ে শোক পালন করতো।
১৫ ই আগস্ট তারা নিজেদের পকেটের টাকায় কিছু করেন না। জনগণের টাকায় করেন ১৫ ই আগস্ট। জনগণের বোঝা উচিত, মানুষের সেবা করাটা তাদের কাজ।
বদল, পরিবর্তন, সংস্কার, রূপান্তর। বর্তমান সময়ের আলোচিত কয়েকটি শব্দ। দেশের সব মানুষই পরিবর্তন চায়। আসলেই যেখানেই গুর থাকে সেদিকে পিপীলিকাও যায়। যে দল ক্ষমতায় থাকবে শেখ জাবেদ সেই দিকেই থাকবে।
শেখ জাবেদ ও একটি পরিবর্তন চায় আগে আওয়ামী লীগ করতেন, এখন বিএনপির সাইন বোর্ড ধরি । আন্দোলনের পর মরিয়া হয়ে উঠেছেন শেখ জাবেদ।
স্বৈরাচারী সরকারের দলের শাসন নয়, বরং একটা প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তন। ব্যবস্থার পরিবর্তন। যে ব্যবস্থায় কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গেলে চাইলেই স্বৈরাচার হতে পারবে না। লুটপাট করতে পারবে না। প্রশাসন ও পুলিশকে ইচ্ছেমতো ব্যবহার করতে পারবে না। পরিবারতন্ত্র, অর্থ, পেশিশক্তি নেতৃত্ব হবে না। কোনো ধরনের অপকর্মের অভিযোগে অভিযুক্তরা দলের সদস্য হতে পারবেন না। দল, রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায়ে সুশাসন ও জবাবদিহি থাকবে। শেখ জাবেদও জবাবদিহিতা মধ্যেই পরেছেন ।
ক্ষমতায় গেলে সেই দানব চায় যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় থাকতে। আর ক্ষমতায় যেতে না-পারা দল চায় যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় যেতে। স্বৈরাচারী সরকার চেয়েছিলেন ক্ষমতাকে আঁকড়ে ধরে রাখতে এবং ক্ষমতায় যেতে এমন কোনো কুকর্ম নেই যা করে নাই ।
এবারের ছাত্র জনতার আন্দোলনে মানুষ কিন্তু একটা কার্যকর পরিবর্তন দেখার আকাঙ্ক্ষা ছিল সেটা জনগণের আশা পূরণ হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে পথে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা অকাতরে বন্দুকের গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছে, জীবন দিয়েছে।
এর পর………..?