মোহাম্মদ আলমগীর, স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রযুক্তির প্রসারে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামীণ সংস্কৃতির অনেক কিছুই। নতুন প্রজন্ম ঝুকে পড়ছে যন্ত্রসভ্যতার সংস্কৃতির দিকে। এর ফলে প্রকৃতির সেই পুরাতন সংস্কৃতি ক্রমাগতভাবেই বিলীন হতে চলেছে। গ্রামীণ সংস্কৃতির মধ্যে অনেকটাই চোখে পড়ে না আগের মতো। শিশু-কিশোরদের মধ্যে নেই কানামাছি বৌ বৌ, গোল্লাছুট, বৌচি, কুতকুত, দাঁড়িয়াবাঁধা, ডাংগুলি, মার্বেল, হা-ডু-ডু, কাবাডি, মোরগ লড়াই, ষাড়ের লড়াই, হাড়িভাঙ্গা, লুকোচুরি ঢ়াং, দড়ির লাফ, এক্কা-দোক্কা, আগডুমবাগডুম, পাতাখেলা, লুডুর মত খেলাগুলো। শিশু-কিশোরদের মধ্যে এখন হাতে হাতে মুঠোফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ, ডেক্সটপ কম্পিউটার। এতে শিশু-কিশোরর জড়িয়ে পড়ছেন প্রযুক্তির সংস্কৃতির দিকে। যার কারনে যন্ত্রসংগীত, টিভি আর কম্পিউটার এবং হাতের মুঠোফোন রঙ-বেরঙের মোবাইলে গান, ভিডিও, সিনেমাসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে ডুবে থাকছে তারা। এতে যন্ত্র সভ্যতায় অভ্যস্ততার কারনে গ্রামীণ সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে তারা। ফলেই মানুষের জীবনযাত্রা অগ্রবতী হওয়ায় পিছনের সমাজ সংস্কৃতি হারিয়ে যায় যেন মহাকালের গহবরে। তবে সচেতন নাগরিক ও সমাজ বিজ্ঞানীদের মতে বিলুপ্তির পথে গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এ প্রসঙ্গে কাশিমাড়ীর প্রবিনরা দৈনিক দৃষ্টিপাতকে জানান, আমাদের গ্রামীন সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে শিশু কিশোরদের ব্যাপারে আমাদের সচেতন হতে হবে। বাচিয়ে রাখতে হলে আমাদের মন মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ