একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষ থেকে বিগত বছর দুটিতে আমরা বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, সম্মানী ভাতা বৃদ্ধিসহ আটটি দাবি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মু.বি.ম. মন্ত্রী মহোদয়ের মাধ্যমে প্রেস কনফারেন্স পরবর্তী দাবি সমূহের একটি স্মারকলিপি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে প্রেরণ করি। বিগত বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর প্রেরিত স্মারকলিপির বিষয়ে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উচ্চতর নেতৃবৃন্দ অন্তত দু’বার মাননীয় মু.বি.ম. মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে একান্ত আলোচনা সভায় মিলিত হন। সম্প্রতি ‘২ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রীঃ একই বিষয়ের আলোকে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবির আহাদ, মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আশালতা বৈদ্য, ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলি আহমেদ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম হাফিজুর রহমান এবং আমি যুগ্ম মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম সরোয়ার জাহান সমন্বিত উচ্চতর প্রতিনিধি দলটি মাননীয় মু.বি.ম. মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে পূর্ব নির্ধারিত আলোচনা সভায় মিলিত হই। মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় আমাদের আশ্বস্ত করেন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে প্রেরিত স্মারকলিপির আলোকে অনতিবিলম্বে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উপযোগী সিদ্ধান্ত সমূহ গৃহীত হইবে। এক ঘন্টার এই আলোচনা অনুষ্ঠানটি মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি সহ সামগ্রিক মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে অত্যন্ত আন্তরিকভাবে অনুষ্ঠিত হয়। আমরা আশাবাদী আগামী অর্থবছর থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও সম্মানীভাতা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য দাবিগুলি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ দীর্ঘজীবী হোক