1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
আসামে পানিবন্দি ৬ লক্ষাধিক মানুষ - Bikal barta
১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৮শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| মঙ্গলবার| সকাল ৭:২৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
রাজনীতি করতে হবে দেশ এবং মানুষের কল্যানে নিজের স্বার্থের জন্য নয় -সাগর  ৫ গ্রামবাসীর নদী পারা-পার বাঁশের সাঁকোতে ঝুঁকি নিয়ে। বগুড়ার মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল,পিকআপ সহ আটক ২ ঠাকুরগাঁয়ে বিদেশী পিস্তলসহ গ্রেফতার -১ জয়পুরহাটে অনিয়ম ও প্রতারণার অপর নাম প্রফুল্ল ডেন্টাল। ,,আজ সাংবাদিক, কবি, ছড়াকার, গীতিকার, সুরকার,সংগঠক, রাসেল আহমেদ সাগর এর শুভ জন্মদিন,,  চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত  পৌর পাবলিক টয়লেট এখন হাসিনা পাবলিক টয়লেট। ভাঙ্গায় আধিপত্যে বিস্তার নিয়ে বিরোধ দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত কমপক্ষে ১২, বাড়ি ভাংচুর বিরহের দিনগুলি

আসামে পানিবন্দি ৬ লক্ষাধিক মানুষ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জুলাই ২, ২০২৪,
  • 97 জন দেখেছেন

 

বিকাল বার্তা ডেস্ক::

চলতি বর্ষার বন্যা দিনে দিনে বিপর্যয়কর রূপ নিচ্ছে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এ রাজ্যটির ১৯টি জেলা ইতোমধ্যে বন্যা কবলিত এবং এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন অন্তত ৬ লাখ ৪৪ হাজার ১২৮ জন মানুষ।

 

বন্যা কবলিত জেলাগুলো হলো কামরুপ, গোলাঘাট, মাজুলি, লাখিমপুর, করিমগঞ্জ, কাছাড়, ধেমাজি, মুড়িগাঁও, উদলগুড়ি, ডিব্রুগড়, তিনসুকিয়া, নাগাঁও, শিবাসাগড়, দারাং, নলবাড়ি, সোনিতপুর, তামুলপুর, বিশ্বনাথ এবং জোড়হাট। আসাম রাজ্য সরকারের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তর এএসডিএমএ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রাজ্যের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীগুলোর মধ্যে অন্তত ৮টির পানি বিপদসীমার অনেক ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এই দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

 

বন্যায় ইতোমধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে, আর একজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এএসডিএমএ’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই দু’জনকে নিয়ে চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত বন্যা, ঝড় ও ভূমিধসের জেরে আসামে মোট মৃত্যুর সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ জনে।

 

বন্যা পরিস্থিতি সবচেয়ে গুরুতর লাখিমপুরে। জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পানিবন্দি হয়ে পড়েয়েছেন অন্তত প্রায় এক লাখ ৪৪ হাজার মানুষ। এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে ধেমাজি এবং কাছাড়। এ দুই জেলায় পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন যথাক্রমে ১ লাখ ১ হাজার ৩৩৩ জন এবং ৬৬ হাজার ১৯৫ জন মানুষ।

 

রাজ্য সরকারের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের তত্ত্বাবধানে বন্যা কবলিত জেলাগুলোর বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত মোট ৭২টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। এসব শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন ৮ হাজার ১৪২ জন মানুষ। শিগগিরই আরও ৬৪টি শিবির খোলা হবে বলে জানিয়েছে দপ্তর।

 

বন্যা কবলিত এলকাগুলো থেকে লোকজনকে উদ্ধারে দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগকে সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছে সেনা বাহিনী, বিমান বাহিনী, আধা সামরিক বাহিনী এনডিআরএফ, এসডিআরএফ এবং স্থানীয় প্রশাসন। ধেমাজি জেলার বিভিন্ন বন্যা কবলিত এলাকা থেকে ৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার। আর তিনসুকিয়া জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গতকাল সোমবার ১ হাজার ২৯৩ জনকে উদ্ধার করেছে সেনা আ আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা।

 

যে আটটি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, সেগুলো হলো—ব্রহ্মপুত্র, সুবানসিরি, দিখৌ, দিসাং, বুড়িদিহিং, জিয়া-ভারালি, বেকি এবং কুশিয়ারা।

 

সোমবার এক বিবৃতিতে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, পার্শ্ববর্তী অরুণাচল প্রদেশে ব্যাপক বর্ষণ ও তার ফলে সৃষ্টি পাহাড়ি ঢল এই বন্যার জন্য দায়ী। তিনি আরও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ’র সঙ্গে ইতোমধ্যে টেলিফোনে কথা হয়েছে তার এবং কেন্দ্রীয় সরকার আসামকে যাবতীয় সহায়তা ও সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!