1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
ঈশ্বরদীতে অনুমোদন ছাড়াই কাটলো রাস্তার গাছ  - Bikal barta
৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শনিবার| রাত ১১:১৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
নবীগঞ্জের ফারুক্বীয়া তাজপুর মাদ্রাসায় ২৫জন হিফজকে পাগড়ী প্রধান  আজ রাত থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু! পাইকগাছায় সিরাতুল হুদা হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আংশিক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা  বরমী ডিগ্রী কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত,দাতা প্রতিনিধি রাসেল মোড়ল। ভাঙ্গায় ভলিবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুটি বাড়ির ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস নড়াইল জেলা শাখা কমিটি গঠন । বিশ্বম্ভরপুরে রাজনৈতিক মামলা ও জিআর পরোয়ানাভুক্ত সহ ২ আসামি গ্রেফতার। শেরপুরে এক যুবককে মারধরের জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০, নির্বাচনের আগে বিচার চাই জামায়াতে আমীর ড.শফিকুর রহমান

ঈশ্বরদীতে অনুমোদন ছাড়াই কাটলো রাস্তার গাছ 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১০, ২০২৪,
  • 48 জন দেখেছেন

 

,,,,,,, স্টাফ রিপোর্টার,,,,, 

বন বিভাগ গ্রামীণ রাস্তার দুই ধারে সরকারি ভাবে লাগিয়েছিল বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। যেগুলো ইতোমধ্যে বেশ বড়ই হয়েছে। অনুমতি ছাড়াই এসব গাছ কাটার হিড়িক পড়েছে। ফলে রাস্তায় এখন আছে শুধু গাছের কাটা অংশের মূল। ঈশ্বরদী উপজেলার রেলওয়ে গেইট থেকে সাঁড়া ৫ নং ঘাট পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে এমন দৃশ্যই চোখে পড়ে। ঈশ্বরদী উপজেলা ও পাবনা জেলা বন বিভাগের কর্মকর্তাদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. এনামুল কবির ও তার আস্থাভাজন ঠিকাদার মিলে সাবাড় করেছে প্রায় শতাধিক বিভিন্ন প্রজাতির গাছ।

সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার রেলওয়ে গেইট থেকে সাঁড়া ৫ নং ঘাট পর্যন্ত রাস্তার সংস্কার কাজ উপজেলা প্রকৌশলীর মৌখিক অর্ডারে শুরু করেছে ঠিকাদার। রাস্তার দুই ধারে বিশাল বিশাল গাছ থাকায় প্রকৌশলীর অর্ডারে রাতের আধারে ভেকুদিয়ে কেটে ফেলছে প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ব্যক্তিরা। গভীর রাতে গাছ কেটে সরকারি সম্পদ লুটপাট করা হয়েছে। এখনও অনেক কাটা গাছ পড়ে রয়েছে রাস্তার মধ্যে।

উপজেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে গাছগুলো রাস্তার ধার দিয়ে সরকারি জায়গায় রোপণ করা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলো এখন রাতের আঁধারে কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা বন সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেন জানান, আমি গাছ কাটার ঘটনা লোকমুখে শুনতে পেয়েছি। তবে রাস্তার কাজ করার স্বার্থে গাছ কাটার দরকার হলে অবশ্যই বন বিভাগ থেকে অনুমতি নিয়ে গাছ কাটার ব্যবস্থা করা উচিত ছিল। এলজিইডি কর্মকর্তা আমাকে বা আমার অফিসকে পূর্বে অবগত করেন নাই বা নিয়মানুযায়ী গাছ কাটার অনুমোদনও নেননি। তাদের এ অনিয়মের অংশীদার আমি হতে পারবো না।

উপজেলা প্রকৌশলী মো. এনামুল কবিরের কাছে গাছ কাটার বিষয়ে জানার জন্য বারবার তার মুঠোফোনে কল করে তাকে পাওয়া যায়নি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!