1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
কক্সবাজার  উখিয়ায় ক্ষতিগ্রস্তরা পাচ্ছেন ৬ মেট্রিক টন চাল, দেড় লাখ টাকা। - Bikal barta
৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শুক্রবার| বিকাল ৫:১৬|
সংবাদ শিরোনামঃ
খালেদা জিয়ার ৮ মামলা বাতিলের রায় প্রকাশ বছরের শেষ দিকে নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা স্যার’ না বলায় ক্ষেপে গেলেন সুনামগঞ্জের এসপি সারীঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন  পৈতৃক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে আপন ছোট ভাইদের সাথে মিথ্যা পাঁইতারা করছে আপন বড় ভাইয়েরা ভাঙ্গায় এক শিশুর পানিতে ডুবে মৃত্যু  খুলনা জেলা যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা।  শেরপুরে ১২০ পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ১ নেত্রকোণায় ৯ জুয়ারিকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ নেত্রকোণা জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যলোচনা সভা।

কক্সবাজার  উখিয়ায় ক্ষতিগ্রস্তরা পাচ্ছেন ৬ মেট্রিক টন চাল, দেড় লাখ টাকা।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১, ২০২৪,
  • 84 জন দেখেছেন

 

আবু বক্কর সিদ্দিক উখিয়া কক্সবাজার।

টানা ভারি বর্ষণে উখিয়া উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মানুষদের জন্য ৬ মেট্রিক টন চাল ও নগদ দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

বৃহস্পতিবার বিকালে হলদিয়াপালংসহ বিভিন্ন এলাকায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে প্লাবিত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।

 

উপজেলাজুড়ে সাকুল্যে ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংসযজ্ঞের পরিমাণ কেউ নিশ্চিত করতে পারেননি। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন পালংখালীর চিংড়ি, কাঁকড়া ও মৎস্যঘের মালিকরা। আঞ্জুমানপাড়ায় ১৫০০ একরের চিংড়িঘের পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এতে লোকসানের পরিমাণ কয়েক কোটি।

 

এ ব্যাপারে পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ড নুরুল হক মেম্বার, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ফয়েজুল ইসলাম ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জাফরুল ইসলাম বাবুল জানিয়েছেন: উকিলের চিংড়িঘের, নলবনিয়া চিংড়িঘের, সাম্পানঘাটা, গোলঘের, ফাঁসিয়াখালী, পশ্চিম বুলখালী, পূর্ব বুলখালী, জিয়াতাখালী, গুইজ্জাখালী, উত্তর নোয়াপাড়া, উত্তর বাহারপাড়া, দক্ষিণ বাহারপাড়া, দক্ষিণ নোয়াপাড়া, কেওরগাতলি, গুইল্লাখালী, লোখুইন্না, হাওয়ারছড়া, ফাঁড়ি, নোয়াপাড়া, আলমের গোদা, জামালের গোদা, পশ্চিম আমিত্তাপাড়া, পূর্ব আমিত্তাপাড়া, দক্ষিণপাড়া, দরিন্নাগোদাসহ বিভিন্ন চিংড়িঘেরে লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

 

এ ছাড়া সীমান্ত এলাকা ধামনখালী ও রহমতেরবিলের মৎস্যব্যবসায়ীরা বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

 

জালিয়াপালং, রত্নাপালং, হলদিয়াপালং, রাজাপালং ও পালংখালী ইউনিয়নের স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে ঘর, রাস্তা, গাছপালা ও বিভিন্ন স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কিছু কিছু পরিবারকে সংশ্লিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে চলাচলের অযোগ্য হয়ে গেছে একাধিক সড়ক।

 

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কাউসার আহমেদ বলেন, বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট ভাঙনের খবর জানতে পেরেছেন তিনি। তবে কী পরিমাণ ভাঙন ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেই তথ্য এই মুহূর্তে তার কাছে নেই। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ লিখিত আকারে তালিকা পাঠালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন বলেন, সরকারিভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৬ মেট্রিক টন চাল ও নগদ দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে তালিকা নিয়ে ধাপে ধাপে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে।

 

তিনি বলেন, উপজেলার বিভিন্ন খাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জেনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!