1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
কমলনগরে বন্ধ সকল ধরনের পরিবহন খাতের চাঁদা লাইনম্যানের বেতন দিচ্ছে এমপি 'নিজান' - Bikal barta
১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| রাত ৩:০৮|

কমলনগরে বন্ধ সকল ধরনের পরিবহন খাতের চাঁদা লাইনম্যানের বেতন দিচ্ছে এমপি ‘নিজান’

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, নভেম্বর ১৩, ২০২৪,
  • 26 জন দেখেছেন

মোঃ হেলাল পালোয়ান,কমলনগর (লক্ষীপুর) প্রতিনিধি: বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেন ত্যাগের পর থেকে দেশে অনেক ধরনের সংস্কার আর পরিবর্তন চোঁখে পড়ার মতো।

তারই ধারাবাহিকতায় লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে পরিবর্তন এসেছে সিনজি,বাস,ট্রাক সহ সকল পরিবহন সেক্টরে যেখানে দেখা যেতো প্রতিটা পরিবহন থেকে একটা নির্ধারিত পরিমাণ চাঁদা তোলা হতো কিন্তু এখন নেই সেই চাঁদা তোলার নিয়ম। এতে খুশি ও আনন্দিত কমলনগরের পরিবহন শ্রমিকরা।

পরিবহন শ্রমিক সিএনজি ড্রাইভার মোঃ ইব্রাহীম বলেন আজ ৭ বছর এই রোডে সিএনজি চালাই এই রোডের চাঁদাবাজি নিয়ে অনেক অভিজ্ঞতা আছে ৫ আগষ্টের আগে সিএনজিতে যাত্রী নিয়ে হাজির হাট থেকে লক্ষীপুর যেতে হলে আমাকে প্রতিদিন ৮৫-১০০ টাকা চাঁদা দিতে হতো মাঝে মাঝে আবার চাঁদার পরিমাণ বেশি হয়ে যেতো তাদের চাহিদা অনুযায়ী না দিলে হতে হতো অপমান লাঞ্ছিত। হাছিনা দেশ ছাড়ার পর আমাদের এখন কোন চাঁদাই দিতে হয় না কেউ এখন খবরদারি ও করতে পারে না আমাদের নিয়ে। শুনছি প্রতিটা বাজারে আমাদের যে লাইনম্যান আছে সাবেক বিএনপি এমপি আশরাফ উদ্দিন নিজান ওনার ব্যাক্তিগত পক্ষ থেকে বেতন দেয় তাদের।

বাস ড্রাইভার আজাদ উদ্দিন বলেন আগে প্রতিদিন ১২০-১৫০ টাকা চাঁদা দেওয়া লাগতো এখন এসব চাঁদা থেকে আমরা মুক্ত ধন্যবাদ জানাই আশরাফ উদ্দিন নিজানকে তিনি তার পক্ষ থেকে আমাদের লাইনম্যানদেরকে বেতন দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ করাতে।

খবর নিয়ে জানা যায় উপজেলার প্রতিটি বাজারে পরিবহন সেক্টরে দুইজন করে লাইনম্যান ছিলো কিন্তু তাদের জন্য ছিলো না সরকারী, বেসরকারি,বা কোন ব্যাক্তিগত বরাদ্দ তাই তারা তাদের বেতনের নামে তৎকালীন সময়ে ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় প্রয়োজনের চেয়ে ও বেশি পরিমাণে বেতন কালেকশনের নামে চাঁদাবাজি করতো, কিন্তু এখন এসব চাঁদাবাজি বন্ধ করে পরিবহন শ্রমিকদের সেইসব লাইনম্যানদেরকে দায়িত্বে রেখে নিজের ব্যক্তিগত পান্ড থেকে বরাদ্দ দিচ্ছেন আশরাফ উদ্দিন নিজান।

এ ব্যাপারে সবেক বিএনপির সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজান বলেন আওয়ামীগের ক্ষমতার আমলে শুনতাম কমলনগর পরিবহন খাতে মাত্রাতিরিক্ত চাঁদাবাজি হতো এমনো হয়েছে এই চাঁদার জন্য অনেক পরিবহন শ্রমিকের গাঁয়ে ও হাত তুলতো তারা কিন্তু তখন চাইলেও কিছু করা সম্ভব হয় নাই এখন দেশ সংস্কার হচ্ছে ছাত্র জনতার আন্দোলনের পরে ৭১ সালে দেশের মানুষ যে স্বাধীনতার অর্জন করে তার যথাযথ ব্যাবহার করতে পারে নি মানুষ যেন এখন ঐ স্বাধীনতার স্বাদ নিতে পারে তাই আমি কমলনগরে সকল ধরনের পরিবহন খাতে চাঁদা তোলা বন্ধ রেখে আমার ব্যাক্তিগত পক্ষ থেকে আটজন শ্রমিককে বেতন দিয়ে যাচ্ছি যাতে আমার পরিবহন শ্রমিকরা খেয়ে পড়ে আগের চেয়ে একটু হলেও ভালো থাকতে পারে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!