1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
কেন্দুয়ায় অধ্যক্ষ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক। - Bikal barta
২৮শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| সোমবার| রাত ৪:০৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
ভাঙ্গায় আম পাড়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত-২৫ তুমিই আমার চাঁদ পাবনা ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর তিন ইউপি সদস্য আটক  এম সাইফুর রহমান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হলেন জনাব মিফতাহ্ সিদ্দিকী বীরগঞ্জে ১০শ্রেণীর শিক্ষার্থী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অকাল মৃত্যু! জনসম্মুখে চিকিৎসককে ব্যাপক মারধর ভিয়েনা রাজ্য নির্বাচনে পুনরায় মনোনয়ন পেলেন ভোলার কৃতি সন্তান- মাহমুদুর রহমান নয়ন ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ।  ভাঙ্গায় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ২৫টি বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাট সহ অগ্নিসংযোগ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামী সহ ৩ জন গ্রেপ্তার

কেন্দুয়ায় অধ্যক্ষ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, মার্চ ১৫, ২০২৫,
  • 30 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিনিধি:

নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলার কেন্দুয়া সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ পদে শফিকুল ইসলাম খসরুর নিয়োগ নিয়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি কলেজের আইসিটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম খসরুকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে তাকে নিয়ে নতুন বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, তার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে। যা সরকারি নিয়োগ বিধির সাথে সাংঘর্ষিক।

 

কলেজের দাতা সদস্য মজনু রহমান খন্দকারের বক্তব্য অনুযায়ী, গত ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে কলেজ থেকে প্রেরিত জ্যেষ্ঠতার তালিকায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ শফিকুল ইসলাম খসরুর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে। তিনি বলেন, “সরকারি বিধি অনুযায়ী, কোনো ফৌজদারি মামলার আসামী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিতে পারেন না। এই নিয়োগ বিধিবহির্ভূত এবং তা বাতিল করা উচিত।

 

এই বিতর্কের কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। অনেক অভিভাবক এবং শিক্ষক এই নিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, একজন ফৌজদারি মামলার আসামীকে কলেজের শীর্ষ পদে দায়িত্ব দেওয়ার ফলে শিক্ষার পরিবেশ ও কলেজের সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

 

এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় মহল থেকে বিষয়টি দ্রুত তদন্তের দাবি উঠছে এবং সুষ্ঠু সমাধানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে।

এখন দেখার বিষয়, কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তবে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে এবং শিক্ষার্থীরা একটি ন্যায়সঙ্গত সমাধানের অপেক্ষায় রয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!