আবু বকার সিদ্দীক হিরা (খুলনা ব্যুরো প্রধান)
খুলনা মহানগরীতে সরকারী নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে গলি থেকে মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সরকার নিশিদ্ধ ঘোষিত ইটবাহী ট্রলি। স্থানীয় প্রযুক্তিতে তৈরী এই সব যানবাহনগুলি রাস্তায় চলা চলের জন্য মারাক্ত ঝুকি হয়ে দাড়িয়েছে। সাধারণ জনসাধারণের জন্য সড়কের দায়িত্বে কতৃর্পক্ষকে মাষোহারা দিয়ে বহাল বতিয়তে চলছে এই ট্রলিগুলি। মানা হচ্ছে না কোন সময়ের নিময় নীতি। কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ট্রলিগুলি যখন কোন ছোট রাস্তায় প্রবেশ করে তখন ট্রলির বিকট শব্দে অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে বিশে^ মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশ মানুষ শব্দ দূষণের স্বীকার। মানব দেহের ৩০টি কঠিন রোগের কারণ শব্দ দূষণ। ৫০ ডেসিবলের চেয়ে উচ্চ শব্দ স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর এবং ১২০ ডিসিবলের চেয়ে উচ্চ শব্দ মানুষের শ্রবণ শক্তি পুরপুরীভাবে মানুষের শ্রবণশক্তিকে নষ্ট করে দিতে পারে। এমনকি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এই দানব ট্রলির বিকট শব্দ দূষণের কারণে গর্ভের সন্তান বধির হয়ে জন্ম নিতে পারে। এছাড়া এই শব্দ দূষণের কারণে মাথা ধরা, আতঙ্ক, অবসাদ গ্রস্থ হওয়া, অনিদ্রা ও শিশুদের মেধার বিকাশ ব্যহত হতে পারে। ভয়ংকর এই দানব যানটি যে কোন মুহুর্তে কেড়ে নিতে পারে নগর বাসীর জীবন। এই ট্রলিগুলি যে সকল সড়ক দিয়ে যাওয়া আসা করছে সেইসব সড়ক গুলিতে মারাক্তক শব্দ দূষণ হচ্ছে। যা নগর বাসীর জন্য কাম্য নয়। তাই একাধীক নগরবাসীর আবেদন খুলনার নগর পিতা যার অক্লান্ত পরিশ্রমে খুলনাকে নতুন সাজে সাজিয়েছেন। নতুন খুলনার রুপকার এই কর্মবীর যেন যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে নগর বাসীদের নিরাপদ সড়কের নিরাপত্তা দিতে মর্জি হয়।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ