1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
জগন্নাথপুর থানার এ এস আই ফখরুদ্দিনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ - Bikal barta
৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শনিবার| রাত ৪:০৩|

জগন্নাথপুর থানার এ এস আই ফখরুদ্দিনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৬, ২০২৪,
  • 149 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানার এ এস আই ফখরুদ্দিনের বিরুদ্ধে অশোভন আচরণ সহ নানা অভিযোগ উঠেছে।
একই কর্মস্থলে প্রায় ৩ বছর সময় থাকা এই কর্মকর্তা কারণে-অকারণে জনসাধারনের সাথে অশোভন আচরণ সহ নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন।
জগন্নাথপুর থানায় যোগদানের পর থেকে তিনি আইনের প্রতি তোয়াক্কা না করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে চলাফেরা করেন।
জানা গেছে, গত ৮ এপ্রিল পৌর শহরের হবিবপুর গ্রামে বোনের বাড়িতে ইফতার করতে গিয়ে রাস্তায় হামলার শিকার হন শেরপুর গ্রামের মৃত আহমদ উল্লার পুত্র কাঠ মিস্ত্রি সাদিকুল সহ তার স্ত্রী ও শিশু সন্তান।
আহতাবস্থায় তিনি থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলে দায়িত্বে থাকা ডিউটি অফিসার এ এস আই মোঃ ফখরুদ্দিন তার সাথে বিভিন্ন টালবাহানা শুরু করেন। এর কারণ জানতে চাইলে এ সময় তিনি ভূক্তভোগী সাদিকুল ও তার সাথে থাকা লোকজনের সাথে অশোভন আচরণ করেন।
এ যাবৎ তার কাছে নিরিহ অনেকেই অশোভন আচরণের শিকার হয়েছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই জানান ।
এ ছাড়াও যে কোন অভিযোগ তদন্ত করতে গেলে চাহিদা মতো খরচের নামে তিনি উৎকোচ আদায় করেন ।
না হয় প্রতিপক্ষের যোগসাজসে বাদীকে নানাভাবে হয়রানি করা হয়।
বিশেষকরে ইতোপূর্বে তিনি ছিলেন থানার ওয়ারেন্ট অফিসার।
প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজেলায় প্রবাসীদের নামে অনেক ওয়ারেন্ট রয়েছে।
ওয়ারেন্টগুলো টাকার বিনিময়ে চাপা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
অনেক প্রবাসী তার সহযোগিতায় এবং বড় অংকের উৎকোচের বিনিময়ে গ্রেফতার এড়িয়ে আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়েছেন।
আবার অনেকেই টাকার বিনিময়ে থেকেছেন অধরা।
১ নং কলকলিয়া ইউনিয়ন বিট পুলিশের দায়িত্বে থাকা এ এস আই ফখরুদ্দিন নানা অনিয়ম করলেও হয়রাণির ভয়ে কেউ মূখ খুলেনি।
সম্প্রতি কল্যানপুর গ্রামের আবুল খয়ের থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলেও কোন বিচার পায়নি।
প্রতিপক্ষের সাথে গোপন আঁতাতের মাধ্যমে বিনা তদন্তে অভিযোগের ধামাচাপা দেন তিনি।
পরে সে আর থানায় যায়নি।
অনুরূপ ৩ নং মীরপুর ইউনিয়নের বিট পুলিশের দায়ীত্ব থাকাকালে ফখরুদ্দিনের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ।
এসব অভিযোগ গোপনভাবে তদন্ত করা হলে এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যাবে বলে সচেতন মহল মনে করছেন।

এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
অশোভন আচরণের বিষয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই সাব্বির আহমদ বলেন, এ ব্যাপারে আমি (ওসি) স্যারের সাথে আলাপ করে বিষয়টি দেখছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!