স্টাফ রিপোর্টার:
সম্প্রীতি জয়পুরহাট সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেড়ে গেছে হলুদ সাংবাদিকের দৌরাত্ব।
নামমাত্র কিছু টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের কার্ড ব্যবহার করে নিজেকে বানিয়ে নিয়েছেন সাংবাদিক। মানছেন না কোন আইন কানুন তোয়াক্কা করছেন না নিয়ম-নীতির। প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড ব্যবহার করে মানুষকে সম্মানহানি ও অনিয়মের মধ্য দিয়ে মানুষের সন্মানহানি করে যাচ্ছেন নামধারী কিছু সাংবাদিক।
সম্প্রীতি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলাধীন রহমতপুর নামাবাঁশখুর হারাবতী নদী সংলগ্ন সরকারী কবরস্থান এর মধ্যে অগনিত কবর রয়েছে।এদের মধ্যে ৩০০ কবর সাংবাদিকদের চাপে বিপাকে আছে। জানা গেছে ৩.১৮ একর জমি খাসকতিয়ান জমি। যার মধ্যে সাইট দিয়ে ধারাবতী নদী প্রবাহমান।এলাকাবাসির দাবি প্রতি বছর নদীর পানিতে নদী পাড় ভেঙে বিলীন হয়ে যাচ্ছে কবরস্থানটি।। এর সংস্কারের জন্য গ্রামের তিন শতাধিক ব্যক্তিবর্গ একটি লিখিত আবেদনের পক্ষে স্বাক্ষর করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর প্রদান করেন।। উল্লেখ্য আবেদনে পরিস্কার করেন কবরস্থানটি প্রতিবছর নদীর পানিতে বিলীন হওয়ার জন্য খাস খতিয়ানের জায়গায় ই অপজিট সাইট দিয়ে পানি প্রবাহের ব্যবস্থা করবেন।। এ ধারাবাহিকতায় ৩০০ জন গ্রামবাসী প্রতিজন ৩০০ টাকা করে সংস্কার কাজের জন্য উত্তোলন করেন।। তবে নদীর পূর্ব সাইডে ভোগ দখলকারী ব্যাক্তি মালিকানা জমির সঙ্গে খাস খতিয়ানের জমি চাষাবাদ করার কারণে জমির মালিক কতিপয় সাংবাদিক দের ডেকে গ্রাম বাসির বিপক্ষে চাদা বাজির নিউজ সহ অপপ্রচার চালান।। এ সময় সাংবাদিক দের একটি টিম গ্রাম বাসির সঙ্গে কথা বললে তারা গ্রামের আব্দুল হান্নান এর ছেলে আহসান হাবিব, ছাইফুলের ছেলে মোরসালিন, মৃত্যু কবেজ উদ্দিনের ছেলে ইব্রাহিম,জিন্নাতের ছেলে হুমাউন, কবেজ উদ্দিনের ছেলে মুকুল হোসেন কে গ্রাম বাসির বিপক্ষে অপপ্রচার করার জন্য দায়ী করেন।। এদিকে রহমতপুর গ্রামের হাজী আকবর আলী বলেন, কবরস্থানের মোট জমি ৩.১৮ শতাংশ যার মধ্যে ২৫ শতাংশ জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। এ বিষয়ে গ্রামের ফাহাদ, বনি আমিন,ও গ্রামের মেম্বার বলেন,কতিপয় নামধারী সাংবাদিক গ্রামবাসীর নামে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, এদের মধ্যে the daily express এর জেলা প্রতিনিধি ইয়াকুব আলী। দৈনিক নাগরিক সংবাদ এর পাচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি ফারহাদ হোসেন, the daily এক্সপ্রেস এর পাঁচবিবি উপজেলার প্রতিনিধি মোরসালিন, আহসান হাবিব সহ নাম না জানা অপ-সাংবাদিক এর নাম উঠে এসেছে।। এ সময় গ্রামবাসি বলেন আমরা নদীর পানি প্রবাহের ব্যবস্থা খাস খতিয়ানের বিকল্প জায়গায় করে দিচ্ছি নতুন উদ্যোগে, এতে আমাদের ৩০০ কবর বেচে যাবে, এতে হলুদ সাংবাদিকদের সমস্যা হচ্ছে কি? গ্রামবাসির প্রশ্নের জবাবে পাঁচবিবি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর সঙ্গে সাংবাদিক রাশেদ ইসলাম কথা বললে তিনি বলেন বিষয় টা আমাদের হাতে পৌছেছে। আমরা খুব দ্রুত এর ব্যবস্থা নেব।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ