মো:শুকুর আলী,স্টাফ রিপোর্টার:
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায়
জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) ফ্রিভাবে বিতরণের নির্দেশনা থাকলেও তাহিরপুর নির্বাচন অফিস থেকে টাকা ছাড়া মিলছে না "স্মার্টকার্ড"।
যারা নির্ধারিত সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে পারেন নি তারা। নির্বাচন অফিসে বার-বার যাওয়ার পরও মিলছে না "স্মার্টকার্ড"পড়ছেন হয়রানিতে। তবে টাকা দিলে সহজেই মিলছে স্মার্টকার্ড।
জানা যায়, সারা দেশের ন্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ফ্রি ভাবে বিভিন্ন ইউনিয়নে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ভিড় সহ বিভিন্ন কারণে অনেক ভোটারই সময় মতো "স্মার্টকার্ড"সংগ্রহ করতে পারেননি। পরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে গেলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা ছাড়া দেওয়া হচ্ছে না কার্ড।
অভিযোগ উঠেছে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে মাস্টাররোলে কর্মরত অফিস গার্ড মো. হাবিব সারোয়ার, সহজ সরল ভোটারদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫০০ (পাঁচশত) টাকা বখরা নিয়ে কার্ডের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যারা টাকা দিতে পারছেন না তাদের মাসের পর মাস ঘুরাচ্ছেন তিনি।
উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বুক্তবোগি গুটিলা গ্রামের ফুলেছা বেগম বলেন, তারা স্বপরিবারে অর্থনীতি সংকটে কারনে সিলেটে থাকেন, সেজন্য সময়মতো গ্রামে এসে স্মার্টকার্ড করতে পারেনি। ফুলেছা বেগম ছেলেকে স্কুলে ভর্তির জন্য জন্মনিবন্ধন করতে স্মার্ট কার্ড লাগে।
গত সপ্তাহে স্মার্টকার্ডের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে প্রথমে স্মার্টকার্ড দুই মাসের আগে হবে না বলে জানিয়ে দেয় অফিস থেকে। কিছুক্ষণ পর অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার ৫০০ (পাঁচশত) টাকা দাবি করেন, আর বলেন কাউকেই বলা যাবে না, তাহলে কার্ড মিলিয়ে দিতে পারি কিছু দিলে আমি মেনেস করব, তিনি বলেন যে-তাকে ৫০০( পাঁচশত) টাকা দেওয়া মাত্র কিছুক্ষণ পরই কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন, "যেমন কথা তেমন কাজ"অল্প সময় অপেক্ষায় কার্ড হাতে পেয়ে যান তিনি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস,অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার এর সাথে ফোন কলে "স্মার্টকার্ড" ব্যাপারে কথা বলা মাত্র তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে দ্রুত মোবাইলের লাইন কেটে দেন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম জানান, টাকা দিয়ে "স্মার্টকার্ড" গ্রহণ করেছেন এমন কোন ভুক্তভোগী থাকলে, তার নিকট লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নিবেন তিনি।
মো:শুকুর আলী,স্টাফ রিপোর্টার:
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায়
জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) ফ্রিভাবে বিতরণের নির্দেশনা থাকলেও তাহিরপুর নির্বাচন অফিস থেকে টাকা ছাড়া মিলছে না "স্মার্টকার্ড"।
যারা নির্ধারিত সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে পারেন নি তারা। নির্বাচন অফিসে বার-বার যাওয়ার পরও মিলছে না "স্মার্টকার্ড"পড়ছেন হয়রানিতে। তবে টাকা দিলে সহজেই মিলছে স্মার্টকার্ড।
জানা যায়, সারা দেশের ন্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ফ্রি ভাবে বিভিন্ন ইউনিয়নে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ভিড় সহ বিভিন্ন কারণে অনেক ভোটারই সময় মতো "স্মার্টকার্ড"সংগ্রহ করতে পারেননি। পরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে গেলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা ছাড়া দেওয়া হচ্ছে না কার্ড।
অভিযোগ উঠেছে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে মাস্টাররোলে কর্মরত অফিস গার্ড মো. হাবিব সারোয়ার, সহজ সরল ভোটারদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫০০ (পাঁচশত) টাকা বখরা নিয়ে কার্ডের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যারা টাকা দিতে পারছেন না তাদের মাসের পর মাস ঘুরাচ্ছেন তিনি।
উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বুক্তবোগি গুটিলা গ্রামের ফুলেছা বেগম বলেন, তারা স্বপরিবারে অর্থনীতি সংকটে কারনে সিলেটে থাকেন, সেজন্য সময়মতো গ্রামে এসে স্মার্টকার্ড করতে পারেনি। ফুলেছা বেগম ছেলেকে স্কুলে ভর্তির জন্য জন্মনিবন্ধন করতে স্মার্ট কার্ড লাগে।
গত সপ্তাহে স্মার্টকার্ডের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে প্রথমে স্মার্টকার্ড দুই মাসের আগে হবে না বলে জানিয়ে দেয় অফিস থেকে। কিছুক্ষণ পর অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার ৫০০ (পাঁচশত) টাকা দাবি করেন, আর বলেন কাউকেই বলা যাবে না, তাহলে কার্ড মিলিয়ে দিতে পারি কিছু দিলে আমি মেনেস করব, তিনি বলেন যে-তাকে ৫০০( পাঁচশত) টাকা দেওয়া মাত্র কিছুক্ষণ পরই কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন, "যেমন কথা তেমন কাজ"অল্প সময় অপেক্ষায় কার্ড হাতে পেয়ে যান তিনি।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস,অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার এর সাথে ফোন কলে "স্মার্টকার্ড" ব্যাপারে কথা বলা মাত্র তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে দ্রুত মোবাইলের লাইন কেটে দেন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম জানান, টাকা দিয়ে "স্মার্টকার্ড" গ্রহণ করেছেন এমন কোন ভুক্তভোগী থাকলে, তার নিকট লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নিবেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ