1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
ডিবি সেই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলাটি রিপোর্টের অপেক্ষায়। - Bikal barta
১০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৭শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| সোমবার| রাত ১০:২২|

ডিবি সেই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলাটি রিপোর্টের অপেক্ষায়।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, মার্চ ৭, ২০২৪,
  • 81 জন দেখেছেন

 

মোঃ বেলাল হোসেন স্টাফ রিপোর্টার চট্টগ্রাম।

মানি লন্ডারিং মামলায় ফাঁসানো ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে এক ফ্রিল্যান্সার ডলার লুটের ঘটনায় অভিযুক্ত চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা উত্তর-দক্ষিণ (ডিবি) পরিদর্শক সেই রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে দুদক মামলা তদন্তে রিপোর্টের অপেক্ষায়।

জানা যায়, ২০২১ সালে রোহিঙ্গাদের এনআইডি জালিয়াতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধানের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় রুহুল আমিনসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক।

দুদকের পিপি কাজী ছানোয়ার আহমেদ লাভলু বলেন, ‘২০২১ সালে এনআইডি জালিয়াতির অভিযোগে রুহুল আমিনসহ মোট ১৭ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে দুদক।

মামলার তদন্তে ছিলেন মামলা তৎকালীন কর্মকর্তা শরীফ। ঐ দুদক কর্মকর্তার চাকুরিচ্যুত হওয়ার পর মামলারটি একটু ধীর গতি হয়ে যায়। এই মামলায় এখনো আদালতে রিপোর্ট আসেনি।’

তার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা হওয়ার পর, কক্সবাজার জেলার পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক থেকে, নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত পদে বদলী নেন তিনি। সর্বশেষ বদলি হয়ে আসেন সিএমপির ডিবির ইন্সপেক্টর পদে।

এদিকে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামীর গুলবাগ আবাসিক এলাকার আল বারাকা কুলিং কর্নার থেকে আবু বকর সিদ্দিক নামের এক ফ্রিল্যান্সারকে আটক করে মানি লন্ডারিং মামলায় ফাঁসানো ও ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে বিভিন্নভাবে মোট ১০ লাখ টাকা নেওয়ার অভিযোগ আসার পর আবারো আলোচনা আসেন ডিবির পরিদর্শক মো. রুহুল আমিন।

তবে এই ঘটনায় গত ৫ মার্চ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা উত্তর-দক্ষিণ (ডিবি) পরিদর্শক রুহুল আমিনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন আবু বক্কর সিদ্দিকের স্ত্রী হুসনুম মামুরাত লুবাবা।

শুনানি শেষে আদালত মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন। এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন ডিবি পুলিশের এসআই আলমগীর হোসেন, মৃদুল কান্তি দে, শাহ পরান জান্নাত, এএসআই বাবুল মিয়া, কনস্টেবল মুমিনুল হক ও আবদুর রহমান এবং জাহিদ হোসেন স্বাধীন। তাদের মধ্যে স্বাধীন ছাড়া অন্য সবাই পুলিশ সদস্য।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!