1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দূর্ঘটনার মূল নিষিদ্ধ সিএনজি - Bikal barta
৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শুক্রবার| দুপুর ১২:১৯|
সংবাদ শিরোনামঃ
স্যার’ না বলায় ক্ষেপে গেলেন সুনামগঞ্জের এসপি সারীঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন  পৈতৃক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে আপন ছোট ভাইদের সাথে মিথ্যা পাঁইতারা করছে আপন বড় ভাইয়েরা ভাঙ্গায় এক শিশুর পানিতে ডুবে মৃত্যু  খুলনা জেলা যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা।  শেরপুরে ১২০ পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ১ নেত্রকোণায় ৯ জুয়ারিকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ নেত্রকোণা জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যলোচনা সভা। রামপালে আওয়ামীলীগ- বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র জনতা।। সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে ১৭ কেজির স্বর্ণের চালানসহ আটক ২

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দূর্ঘটনার মূল নিষিদ্ধ সিএনজি

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, মার্চ ২৫, ২০২৪,
  • 133 জন দেখেছেন

মো. তাজুল ইসলাম, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি। ঢাকা সিলেট মহাসড়ক এ যেন প্রাণ খেকো এক দানবের নাম। প্রতিদিন কোনো না কোনো স্থানে ঘটছে দূর্ঘটনা। দূর্ঘটনায় প্রাণ যাচ্ছে শিশু, যুবক, বৃদ্ধ সহ নিরীহ প্রাণী গরু ছাগলেরও। কোনো মতেই এড়ানো যাচ্ছে না এই ভয়াবহ দূর্ঘটনার। বাচ্চাদের স্কুল কলেজ পাঠানোর সময় সংকিত থাকেন অভিভাবকগণ।

পর্যালোচনা করে দেখা গেছে মহাসড়কে যত দূর্ঘটনা ঘটে সিএনজির কারণে আর তার বেশির ভাগের হেডলাইন আসে,”ট্রাকের সাথে ধাক্কা লেগে সিএনজি খাদে”,”বাসের সাথে ধাক্কা লেগে সিএনজি উল্টে খাদে”,”সিএনজি বাস/ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষ”

মোট কথা দূর্ঘটনার সাথে সিএনজির যেন এক সাংঘর্ষিক সম্পর্ক লুকিয়ে আছে।
তার কিছু কারণ ও হচ্ছে,
প্রথমত,সংকীর্ণ রাস্তায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সিএনজি চলাচল।
দ্বিতীয়, সিএনজির বেশিরভাগ ড্রাইভার অদক্ষ ও অযোগ্য।
তৃতীয়ত, প্রশাসনের অবহেলা।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের ৪/৫দিন ট্রেনিং দিয়েই তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় মহাসড়কে। মনের আনন্দে যত গতি আছে সব ছেড়ে দিয়ে বিমানের মতো বেপরোয়া গতিতে চলতে শুরু করে কিন্তু সামনে কিংবা পিছনে কি আসছে তা দেখার সময় তার নেই। বাস কিংবা ট্রাকের ড্রাইভার অনেক সময় সিএনজিকে বাঁচাতেই নিজেরা রোড আউট হয়ে যায়। আবার কখনো নিজে বাঁচতে সিএনজির সাথে ধাক্কা লেগে ঘটে যায় মর্মান্তিক দূর্ঘটনা। যার খেসারত দিতে হয় সিএনজিতে বসে থাকা অসহায় যাত্রীদের। কেউ মারা যায় আবার কেউ বেঁচে গিয়ে আজীবন পঙ্গুত্বের জীবন কাটায়।

মহাসড়ক সংলগ্ন সাধারণ মানুষদের আলোচনা সমালোচনায় বেড়িয়ে আসে মহাসড়কে যত দূর্ঘটনা ঘটে তার বেশির ভাগই সিএনজির অদক্ষ আর অযোগ্য বেপরোয়া ড্রাইভারের কারণ।
বড় গাড়িগুলো কেউ সিএনজিকে বাঁচাতে নিজেরা মরে আর না হয় নিজে বাঁচতে সিএনজিকে মারে যার ফলে প্রতিদিন ঘটে যাচ্ছে অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা আর অকালে ঝরে যাচ্ছে অনেক তাজা প্রাণ।

বলতে গেলে মহাসড়কে যত দূর্ঘটনা ঘটে তার বেশির ভাগই সিএনজির কারণে।
তাদের অনেকেই নিজের লাইসেন্স নেই গাড়ির কাগজ নেই,অনেকের বয়স ও একেবারে কম।

সরকার মহাসড়কে সিএনজি নিষিদ্ধ ঘোষিত করার পরে ও কোনো না কোনো অজুহাতে তারা প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলতেছে। মহাসড়ক উদ্ভোদনের পর সড়কের আইন শৃঙ্খলা রক্ষা সহ রক্ষণাবেক্ষণের দ্বায়িত্ব দিয়ে গঠন করা হয় হাইওয়ে পুলিশ। কিন্তু তাদের দ্বায়িত্ব অবহেলার কারণে অবাধে চলছে অপ্রাপ্তবয়স্ক লাইসেন্সবিহীন ড্রাইভার ও নিষিদ্ধ সিএনজি।

মহাসড়কে দূর্ঘটনা এড়াতে নিষিদ্ধ ঘোষিত সিএনজি, কাগজ বিহীন, লাইসেন্সবিহীন ও অপ্রাপ্তবয়স্ক ড্রাইভারের বিরুদ্ধে হাইওয়ে পুলিশের নজরদারি বাড়াতে সাধারণ জনগণের জোর দ্বাবী।।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!