*নিজস্ব প্রতিনিধি (দ্বীপক চন্দ্র সরকার), নেত্রকোণা:*
মাছে ভাতে বাঙালী এটা আমাদের পুরোনো প্রবাদ বাক্য যা আজ প্রায় বিলীন হতে চলেছে আর তাই দেশের অধিকাংশ মানুষের মাছের চাহিদা মেটাচ্ছে নেত্রকোণা জেলার হাওড়, খাল, বিল, নদী-নালা ও বিভিন্ন দেশীয় মাছের অভয়ারণ্য জলাশয়গুলো, নেত্রকোণা জেলার জলকান্দিও তেমনি একটি জলাশয়।
১৯৭২ সাল থেকে নেত্রকোণা পৌর শহরের নাগড়া দিশারী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ ( রেজি: নং - সমবায় ৫৪-০১/১১/৭২ ) শতাধিক জেলে পরিবারের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। সহযোগিতার হাতও বাড়িয়ে আসছে নেত্রকোণাবাসী। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠিত হয় ১২০ জন সদস্য নিয়ে বর্ত মানে মৃত্যুজনিত কারণে বর্তমানে এর ৮২ জন সদস্য রয়েছে। সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যই বংশপরম্পরায় মৎস্য চাষী, জলাশয় থেকে মাছ আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।
সরকারের সকল নিয়মাবলী সাথে বেধে দেওয়া আইনীবিধিমালা মালা অনুযায়ী ডাকের ১,০৩,৮৬১/- টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে ( ১৪৩১-১৪৩৩ বঙ্গাব্দ) ৩ বছরের জন্য ডেকে নেয় নাগড়া দিশারী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ সমিতি ও কালেক্টরের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী লিজ ফরম পূরণ করে মাছ একত্রে বসবাসের জন্য প্রায় ১০ লক্ষ টাকার কাঠ, বাঁশ, বেতের জাক ফেললে
হরিপুর, মহিষাখালী , গাছগরিয়াসহ এলাকার কিছু সংখ্যক কুচক্রী মহলের লোকজন বৈধ্য ইজারাদারদের জোড় পূর্বক সরিয়ে অবৈধভাবে তা দখলের চেষ্টা করছে, যা বেআইনি ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাগড়া দিশারী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি জ্যোতিষ বর্মণ বলেন, আমরা প্রকৃত মৎস্যজীবী। মৎস্য আহরণ যেন করতে পারি দুর্বৃত্তদের কবল থেকে রক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীল সুদৃষ্টি কামনা করছি ।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ