আ: ছাত্তার মিয়া নরসিংদী:
একজন প্রবীণ সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মেনে নেওয়া যায় না খুবই দুঃখজনক হামলাকারিকে শীঘ্রই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন সাংবাদিক ও সুধী মহল জানা যায় গত: ২৯শে জানুয়ারি রোজ সমবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ১১,৩০ ঘটিকার সময় নরসিংদী উপজেলা মোড় নিউ রমেশ পোদ্দার সুইটমিটের সামনে জাতীয় দৈনিক বজ্রশক্তি পত্রিকার প্রবীন সাংবাদিক মো: তালাত মাহমুদ উপর বর্বররোচিত সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছেন দেশব্যাপীসহ সাংবাদিক মহল । প্রবীন সাংবাদিক মো: তালাত মাহমুদ নরসিংদী সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। সারা দেশব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠেছে হামলাকারি এই সন্ত্রাসীকে শীঘ্রই গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছেন সাংবাদিক সহ দেশবাসী।এই হামলাকারী বোমা বাবু:সহ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলার ও অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন থানায়। আরো জানা যায এই হামলাকারি হতিপুর্বে তার বিরুদ্ধে আরেক জন প্রবীন সাংবাদিক মো: রাজু মিয়া মুরব্বীকে নরসিংদী কোর্ট চত্বরে তাকে মারপিট করার অভিযোগ ও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।উক্ত হামলায় সারা নরসিংদী শহর উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে যেকোন সময় আরো বড় ধরনের সংঘর্ষ বাধতে পারে বলে সুধী মহলের আশঙ্কা। নরসিংদী চর এলাকার আলোকবালীর ভয়ংকর টেঁটাবাজ, বাবুল ওরফে বোমা বাবু নামে পরিচিত একজন কতিথ সংবাদ কর্মী পরিচয় দানকারী ওনি কখনো বোমা বাবু কখনো rab বাবুল, আবার কখনও পুলিশের ইন্সপেক্টর /ডিএসবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করে ঘুরে বেড়ায় সারা নরসিংদী জেলায়।তার সাথে রয়েছে একটি সঙ্ঘবদ্ধ মাদকচক্র তারা সব সময় মাদক সেবন করে এবং বিক্রির সাথে জড়িত থেকে বিভিন্ন অপকর্ম করে থাকেন। আর তাদের ব্যাপারে কেউ প্রতিবাদ করলেই তাদের উপরে নেমে আসে সন্ত্রাসী হামলা /মামলা ও অভিযোগ। এই বোমা বাবুল নরসিংদী চর এলাকার আতঙ্ক তিনি বিভিন্ন এলাকায় কন্টাকে মারামারি করতে যান। সম্প্রতি আলোক বালি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে ককলেট বোমা বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিন সদস্য নিহত হয় এই ঘটনাটি ঘটিয়েছেন এই শীর্ষ সন্ত্রাসী বাবুল এতে করে তার নাম দেওয়া হয় বোমা বাবুল মামলাটি পরবর্তীতে দীর্ঘদিন আদালতে চলার পর তিনি সহ একাধিক আসামি জেল খেটে স্থানীয়ভাবে আপোস মিমাংসা করা হয় বলে জানা যায়। মূর্খ এই সন্ত্রাসী আত্মগোপনে কুয়েতে চলে যায় সেখানে গিয়ে সে দীর্ঘ ৮ বছর ট্রাক ড্রাইভার হিসেবে প্রবাসে কর্মরত ছিলেন বলে জানা যায় । বিদেশে যাওয়ার পূর্বে সে দুটি বিয়ে করেছিল তারপর বিদেশ থেকে এসে বিয়ে করা ওই বউ আর থাকে নি তার সংসারে। পরবর্তীতে দেশে এসে আবার আরো দুটি বিয়ে করে একজন চলে যায় এবং পরবর্তী এক বউ নিয়ে সে সংসার জীবন যাবন করতেছি। বর্তমানে সে নরসিংদী হাজিপুর তার শ্বশুরবাড়িতে ঘর জামাই হিসেবে বসবাস করছেন। তার আরেক ছোট ভাই সে ১০/১২ বছর দুবাইতে চাকরি করে ৪/৫ টি বিয়ে করেন এখন যে দেশে এসে আদম বেপারী সাথে সম্পৃক্ত হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা লোককে বিদেশ পাঠাবে বলে টাকা গ্রহণ করে এবং দেনা হয়ে গেলে তার ভাই বাবুল ওরফে বোমা বাবুল তাকে সাংবাদিকের কার্ড বানিয়ে দিয়ে সাথে নিয়ে সারা নরসিংদীতে সাংবাদিকের নাম করে চাঁদাবাজি করে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার এই ছোট ভাই ও প্রাইমারি গণ্ডি পার হয়নি সে এখন পরিচয় দেয় সাংবাদিক। কিছুদিন পূর্বে নরসিংদী প্রেসক্লাব সম্মুখে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে বেয়াদবি করলে তাদের দুই ভাইকে উত্তম মাধ্যম দেয়া হয় পরবর্তীতে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের মধ্যস্থলায় মুশলাকা দিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।তারা প্রতিশ্রুতি দেয় আর কোন সাংবাদিকদের সাথে বেয়াদবি করবে না। প্রবীণ এই সাংবাদিক মো: তালাত মাহমুদ (৬০) তার বাবার সমতুল্য তার সাথে এ ধরনের ঘটনা মোটেই ক্ষমার যোগ্য নয় বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন নরসিংদী সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দগন সহ দেশবাসী।এই বোমা বাবুল হাজিপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের পদে দায়িত্বে রয়েছেন। সে সুযোগ পেলে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হরতাল মিছিল ধর্মঘটের সংবাদ প্রকাশ করে সরকারে ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেন। তারে অপরাধ কণ্ঠ নামে ফেইসবুক আইডি সহ পাঁচ ছয়টি ফেক আইডি রয়েছে।এসব ফেইসবুক আইডিকে ডাল বানিয়ে সে ব্ল্যাকমেইল করে থাকে বলে একাধিক ভুক্তভোগী জানান। তার অপকর্মের কথা এক মাস লিখেও শেষ করা যাবে না বলে এক সিনিয়র সাংবাদিক মত প্রকাশ করেন। সে বিভিন্ন সময় অর্থের বিনিময় সম্মানী লোকদের নাজেহাল করে ভুল তথ্য দিয়ে তার কাছ থেকে রেহাই পায়না সরকারি চাকরিজীবী হতে শুরু করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সহ খুদে সিনিয়র সাংবাদিক ও । মূর্খ এই সন্ত্রাসী সে আলোক বালি প্রাইমারি গণ্ডি পার না হয়ে ইন্টারমিডিয়েট পাস করা একটি জাল সার্টিফিকেট দিয়ে দা ফাইন্যান্সিয়াল পোস্ট ইংরেজি পত্রিকা নরসিংদী বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি দাবি করে দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন যারা নরসিংদী জেলায়। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আকুল আবেদন আপনারা বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে দ্রুত গ্রেফতার সহ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন । সে যেন আর কোন সাংবাদিকের উপর হাত তুলতে না পারে।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ