
স্টাফ রিপোর্টার,আঃ ছালাম: আমরা সরজমিনে তথ্য অনুসন্ধান করতে গিয়ে ভুক্তভুগি মোঃ সুজন মিয়ার স্ত্রীর কাজ থেকে জানতে পারি যে, মোসা পান্না বেগম(৩৮), স্বামী-সুজন মিয়া, সাং-৩১০ পশ্চিম কান্দাপাড়া, থানা ও জেলা-নরসিংদী। ঐ দিন সুজন মিয়া বাসা থেকে আমার আপন বড় বোন আন্না বেগমের ছেলে জাকির এর বিদেশ সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য তড়িৎ টাকার প্রয়োজন হওয়ায় আমার নিকট ৫২,০০০/টাকা হাওলাত চাহিলে আমার স্বামী সুজন মিয়া ইং-১৫/০১/২০২৫ তারিখে আমাদের বাড়ী থেকে নগদ ৫২,০০০/= টাকা লইয়া পূর্ব দত্তপাড়া সাকিনে আমার বোনের বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা হইয়া সকাল অনুমান ০৬.৩০ ঘটিকার সময় নরসিংদী বড় বাজারস্থ পানপট্রি মোড়ে পৌছানোর পরে পাহারা দেওয়া নৈশ প্রাহরিরা তাকে পূর্ব তথ্য মোতাবেক রাস্তা অবরুদ্ধ করে তাকে হাতিয়ে নগদ ৫২.০০০/=টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং
বিবাদীরা খুবই খারাপ প্রকৃতির লোক। বিবাদীরা নরসিংদী বড় বাজারস্থ পানপট্রির নৈশ প্রহরী হিসেবে নিয়োজিত। বর্ণিত বিবাদীরা সহ তাহাদের সঙ্গীয় অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা বে-আইনী ভাবে তাকে আটকিয়ে তাহাদের হাতে থাকা লোহার পাইপ, রড, মাইরের কাঠ ইত্যাদি দেশীয় তৈরি অস্ত্র-সন্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমার স্বামীর
উপর অতর্কিত ভাবে আক্রমণ করে। বিবাদীরা তাহাদের হাতে নাইরের কাঠ দিয়ে এলোপাথারীভাবে বাইড়াইয়া আমার স্বামীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে। ১নং বিবাদী কবির মিয়া লোহার পাইপ দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে স্বজোরে বারি মারিয়া আমার স্বামীর বাম পায়ের গোড়ালীর হাড় ভেঙ্গে গুরুতর জখম করে। এছাড়া অন্যান্য বিবাদীরা এলোপাথারীভাবে বাইড়াইয়া আমার স্বামীর ডান পায়ের গোড়ালীতে, বাম পায়ের কনুইয়ের উপরে। পিঠে, মুখের ঠোটে, কোমড়ে, বুকে, দুই পায়ের উরুতে নীলাফুলা ও গুরুতর ফুল্য ছিলা জখম করে।বিবাদীরা আমার স্বামীকে উক্ত ঘটনার বিষয় নিয়া কোন বাড়াবাড়ি, করিলে বা আইনের আশ্রয় নিলে পরবর্তীতে বিবাদীরা আমার স্বামীকে খুন করিয়া ফেলিবে এ মর্মে হুমকী প্রদান করিয়া চলিয়া যায়। পরবর্তীতে বাজারের লোকজন বাজার কমিটির সভাপতি জনাব বাবুল সরকার সাহেবকে জানাইলে তিনি আসিয়া দেখেন যে বাজার কমিটির অফিসের ফ্লোরে রক্তাত অবস্থা বেদে ফেলে রাখেন বাবুল সরকার সাহেব সুজনের পরিবারকে অবগত করে এবং আমার পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়া আমার স্বামীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করিয়া নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়া চিকিৎসার ব্যবস্থা করিয়া বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য লোকজনদের জানাইয়া আমার স্বামীর নিকট হইতে ঘটনার বিস্তারিত শুনিয়া থানায় আসিয়া অভিযোগ দায়ের করি। ও আমি এবং আমার পরিবার নিরাপত্তা হিনতায় বুগছি ও প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।এবং ঘটনা স্থানে অনুসন্ধানে আমরা সুজনের বক্তব্যে যাহাদের নাম পাই, ১। কবির (৫০), (নৈশ প্রহরী, পান পট্টি, নরসিংদী বড় বাজায়), ২। এনি হার্জী।(৬০), ৩। আরিফ, ৪। আদনান, ৫। আবু তাহের, ৬। বিশ্বজিৎ, ১। নূর হোসেন, সর্ব-পিতা-ঠিকানা- অজ্ঞাত, সর্ব-নৈশ প্রহরী, পান পট্টি, নরসিংদী বড় বাজার, সহ আরো অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন বিবাদীরা নরসিংদী বড় বাজারস্থ পানপট্রির নৈশ প্রহরী হিসেবে নিয়োজিত।