আ:ছাত্তার মিয়া নরসিংদী:

নরসিংদী জেলার ইউপি সচিবদের সম্পদের পাহাড়। ১ম জনের তিন-২য় জনের চারটি বাড়ি রয়েছে ও একটি প্রাইভেট গাড়ি রয়েছে । বিভিন্ন স্থানে নামে বেনামি অঢেল সম্পদ ক্রয় করেছেন। মো: লোকমান হোসেন দুর্নীতিবাজ সচিব দুর্নীতিগ্রস্ত এবং ঘুষের দায়ে পুটিয়া পরিষদ হতে চলে গেছেন। আরেকজনে মো: আলতাফ হোসেন সে পুটিয়া ইউপি পরিষদে জয়েন করছেন। ২য় জন নিজস্ব সাদা একটি প্রাইভেটকার নিয়ে চলাফেরা করে। পুটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এলিছের সাথে সমন্বয় করে সরকারি সকল বরাদ্দ লুটেপুটে সম্পদের পাহাড় করেছে। এখন আওয়ামীলীগের বিনা ভোটের চেয়ারম্যান কালের পরিক্রমায় পালিয়েছে সচিব চোর দুইটা রেখে। উন্নয়ন সহায়তা তহবিলের বরাদ্দকৃত টাকা দ্বারা গৃহীত প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নের আংশিক কাজ বা সম্পূর্ণ কাজ বাস্তবায়ন না করে দায়িত্ব প্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের ৩℅( থ্রি পার্সেন্ট) দিয়ে ভাগাভাগি করে নেয় এ ব্যাপারে সাধারন সচিবগণ ক্ষুদ্ধ ও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সচিব বলেন, টি আর, কাবিখা, এলজিএসপি ৪০ দিনের কর্মসূচি ১% টাকা উপজেলা হতে ইঞ্জিনিয়ার ও সরকারি কর্মকর্তাদের যোগ সাজসে ২/৩ দুই তিন কিস্তিতে আংশিক কাজ করে বাকিগুলি ভাট বাটোয়ারা করে প্রায়( ৮/১০) আট দশ লক্ষ টাকা নিয়ে যায় বলে একাধিক সাধারণ সচিবগণ জানান । শীঘ্রই এই চোরদের সম্পদের হিসাব দুর্নীতি দমন কমিশন যেন বের করেন, নরসিংদী বাসীর আকুল আবেদন। আর তাদের অবৈধ সম্পত্তি ক্রোক করে সরকারের উন্নয়ন কাজে ব্যবহার করার জন্য নরসিংদী বাসীর দাবি। আর ইউনিয়ন পরিষদ আগত সকল সেবা গ্রহিতাদের সাথে দুর্ব্যবহার অসধাচরন এবং টাকা ছাড়া কোন কাজই করেন না সচিব আলতাফ তার ব্যাপারে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে একাধিক অভিযোগ করেও কোন শুরু হচ্ছে না। সে সরকারি আমলাদের সাথে সক্ষতা রেখে ব্যাপক দ্বাপট দেখিয়ে যায় বলে একাধিক ভুক্তভোগী জানান। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ পুটিয়া ইউনিয়নবাসী অতি শীঘ্রই অসাধু এইসচিবের অপসারণ চান পুটিয়া বাসি। আর সচিব লোকমান হোসেন উক্ত ইউনিয়ন পরিষদে সচিব থাকাকালীন অবস্থায় একাধিক দুর্নীতিগ্রস্ত প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে পুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নরসিংদীর এই দুর্নীতিবাজ দুই সচিবের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর তেমন কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে হতাশ সাধারণ সচিবগন।সাধারণ সচিবদের কাছ থেকেও তারা বিভিন্ন প্রোগ্রামের নামে টাকা কালেকশন করে থাকে তাদের কাঙ্ক্ষিত টাকা না দিলে তাদেরকে দূর-দূরান্তে বদলি করা হয়। বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সচিব আমাদের প্রতিবেদককে জানান। তারা বিভিন্ন সময় সচিবের পদ-পদবী ব্যবহার করে থাকেন বিজয় সরকারি কর্মকর্তা উঠাবসা করে থাকেন,তাই তাদের বিরুদ্ধে কেউ কোনো অভিযোগ করে বিচার পান না বলে সাধারণ সচিবগণ জানান। নরসিংদী বাসীর দাবি তাদের অবৈধ সম্পদের হিসাব যেন সঠিক ভাবে নেয়া হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইনপ্রশাসনের কাছে দাবি জানান।