1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
নানা অনিয়মের ঘাটি নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতাল, ভুয়া নিয়োগে চাকুরী নাই ১৮০ জনের - Bikal barta
২৭শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| সকাল ১০:০০|
সংবাদ শিরোনামঃ
পুলিশ পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে জনতার হাতে আটক কনস্টেবল প্রত্যাহার বগুড়ার মহাস্থানে অবৈধ স্থাপনা যৌথ বাহিনী কর্তৃক উচ্ছেদ চিরিরবন্দরে বিএনপির প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত জেলা এনএসআই,পাবনার তথ্যের ভিত্তিতে ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোরশেদুল আলম কর্তৃক অবৈধ বালুমহাল থেকে বালু উত্তোলন ও মাটি কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা ভাঙ্গায় ১৪৪ ধারা ভেঙে জমি দখল করে গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ  ৪৩ মাসের বেতন বকেয়া থাকায় পৌরসভায় তালা ঝুলিয়ে কর্মবিরতিতে কর্মকর্তা কর্মচারী ডিগ্রি পাসকোর্স করার দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। জকিগঞ্জে ঈদগাহ বাজারের একই গ্রামের ৬ তরুণ ৫দিন থেকে নিখোঁজ!সন্ধান পেতে পরিবারের আকুতি!  চট্টগ্রামে সাতকানিয়ায় বাবার ধর্ষণে মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা! ঝিনাইদহে গরু চুরি, নিঃস্ব দুই দিনমজুর পরিবার।

নানা অনিয়মের ঘাটি নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতাল, ভুয়া নিয়োগে চাকুরী নাই ১৮০ জনের

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫,
  • 55 জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি, নেত্রকোণা: নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালে নানা অনিয়ম, দুনীর্তি, সার্টিফিকেট বাণিজ্য, চলছে লোক দেখানো সেবা অন্তরালে চলছে সকল ধরনের অবৈধ কাজকর্ম ।
৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ খ্রিঃ তত্ত্বাবধায়ক জেলা সদর হাসপাতাল, নেত্রকোণায় যোগদান করেন, ডাঃ আবু সাইদ মোঃ মাহাবুবুল রহমান বর্তমানেও কর্মরত আছেন। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের বিভিন্ন পদে ১৮০ জনের কর্মের চাহিদা দেন নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, হিউম্যান এডুকেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (হিডো) কে চাহিদা অনুযায়ী ১৮০ জনকে বিভিন্ন পদে নিয়োগপত্র স্বাক্ষর করেন। লায়ন মোঃ তৌফিকুর রহমান ফয়েজ, সভাপতি হিউম্যান এডুকেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন, মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬, নিয়োগপ্রাপ্ত লোকজন কর্মস্থলে যোগদান করে পদ পদবী অনুযায়ী দৈনিক হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিতে থাকে এবং তত্ত্বাবধায়ক স্বাক্ষরিত কার্ড প্রদান করা হয়। বিশেষ সূত্রে জানা যায়, শ্রেণীভেদে ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সকলকে দিতে হয়েছে। তৎকালীন সংসদ সদস্য প্রতিনিধি হাসপাতালের কিছু অসাধু কর্মচারী ভাগ বাটোয়ারা করে হজম করে নেয়। ভুয়া চাকুরী নামে ঘুষের টাকা। যাহা অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল। মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬ ঠিকানার কোন অস্থিত্ব নেই। ৬ মাস পর্যন্ত যখন নিয়োগপ্রাপ্ত গণ বেতন না পাওয়ায় তত্ত্বাবধায়কের উপর চাপ সৃষ্টি হলে তত্ত্বাবধায়ক দৈনিক হাজিরা খাতা গোপন করে ফেলে। ভুয়া নিয়োগের শরীকদের নিয়ে নিয়োগপ্রাপ্তদের অপেক্ষা করতে বলেন তত্ত্বাবধায়ক। না হয় চাকুরী চলে যাবে ভয় দেখিয়ে আশ্বস্থ করা হয় অল্প সময়ের মধ্যে বিষয়টি সমাধান করা হবে। অল্প কিছু লোক তিন মাসের বেতন পেয়েছিল। নিয়োগপ্রাপ্তগণ চাকুরী হারাবার ভয়ে অপেক্ষা করে। যে অপেক্ষার শেষ নেই। যে প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিয়েছে, তারই কোন অস্থিত্ব নেই। ভুয়া নিয়োগপ্রাপ্তগণের মধ্যে ২৫ জন হাসপাতালের আঙ্গীনা না ছাড়ায় তাদেরকে বিভিন্ন স্থানে কাজে লাগিয়ে দেওয়া হয়। কর্মরতদের বেতন দেওয়ার জন্য ৫/- টাকার টিকেট ১০/-টাকা, ৮ টাকার ভর্তি টিকেট ২০/- টাকা করা হয়। অল্প কিছু টাকা বেতন দেওয়া হয়। প্রতিদিন হাজার অধিক রোগী আসে আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে। ৫/- টাকার টিকেট ১০/- টাকা, ৮ টাকার টিকেট ২০ টাকা বিষয়টি সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য্য জানান বিষয়টি আমার জানা নেই। হাসপাতালের রাতে দিনে যখন চিকিৎসা নিতে যাবেন, আপনার রোগীর অবস্থা বিপজ্জনক থাকলেও গতিরোধ করে কিছুক্ষণ চিকিৎসা পত্রের ছবি তোলে বিভিন্ন্‌ ঔষধ কোম্পানীর লোক এদিকে আপনারােগীর অবস্থা আশংকাজনক আপনাকে তাড়াতাড়ি ফার্মে সীতে যেতে হবে ্লঔষধ ্জআনতে রোগীকে সেবা দিতে হবে সেখানে কোম্পানীর লোকদের ছবি তোলার চাহিদা মেষ হয় না। নিয়ম আছে নাকি সকাল ১০ঘটিকা থেকে ২ ঘটিকা পর্য।ন্ত কোন কোম্পানীর লোক ভিজিট করতে পারবে না কিন্তু সেটা শুধু নামেই একটু ভালোভাবে খেয়াল করুন প্রতিটা চিকিৎসকের দড়জায় তারা কিভাবে ভির করে আছে ভিতরে যাবেন সেবা নিতে সেখানেও দেখবেন অর্ধে ক সেবা ্পঔষধ কোম্পানীর লোকদের। চালকদের ডুপটেষ্ট নামক একটি পরীক্ষা করতে হয় আধুনিক সদর হাসপাতালে। যা পূর্বে ৯০০/— টাকা করে নেওয়া হত। হঠাৎ করে কীটের অভাব দেখিয়ে ১৫০০/— টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। খুন হয়েছে আপনার স্বজন সদর হাসপাতালে আসতে হবে মরদেহ নিয়ে ময়না তদন্তের জন্য। মনে অনেক দুঃখ, ক্ষোভ, প্রতিশোধের আগুন, মারা গেল সন্ধায়, রাতে আসলেন হাসপাতালে মৃতদেহ নিয়ে। বসে আছেন ডাক্তার আসবেন আগামীকাল সকালে। কাটা ছেরা হল আপনার স্বজনের, সিলি করা হবে না ডুমের চাহিদা অনুযায়ী না দিলে অর্থ। উল্লেখ্য, বছর দুয়েক পূর্বে ডোমের ছেলে বিয়ে করেছিল হেলিকপ্টারে চড়ে। ডোম কোথায় পায় এত টাকা? খুনী ও খুন হওয়ার পক্ষ, দুজনের লক্ষ শুরু হয় হাসপাতালে ময়না তদন্ত রিপোর্টের জন্য তদবির। ডাক্তারের কাছে আসলে ডাক্তার বলে সঠিক রিপোর্ট পাবেন আপনাদের, চিন্তার কোন কারণ নেই। অদৃশ্য কেউ বলে ডাক্তারের হাতে অনেক কিছু আছে, শুরু হয় দৌড় ঝাপ, তদবির। বাকী বিষয়টা ভুক্তভোগী অনেকেরই জানা। দীর্ঘ ৫ বছর যাবত তত্ত্বাবধায়ক নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালে কর্মরত আছেন। তিনি নিজস্ব পছন্দ অনুযায়ী কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে দিয়ে একটি সিন্ডিকেট তৈরী করে। সিনিয়র সেবিকাদেরকে রেখে জুনিয়র সেবিকাদেরকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্মের দায়িত্ব দিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এখনও রাস্থায় রাস্থায় ঘুরে ১৮০ জনের কিছু অংশের লোক আজও চাকুরী পাবে কিনা জানেনা তারা। বিষয়টির তদন্ত দাবী করেছেন সূধী মহল।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!