ঈদ উপলক্ষে সবার অনাবিল সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, সুস্থতা ও মঙ্গল কামনা করেন।কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব -মো: মুক্তার আহমেদ।তিনি বলেন, মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল-আজহা। এই উৎসব সবার মধ্যে গড়ে তোলে পারস্পরিক সৌহার্দ, ভ্রাতৃত্ববোধ, পরমসহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতি। ঈদের শিক্ষা হলো সাম্য, ভ্রাতৃত্ব ও একাত্মবোধের মাধ্যমে আনন্দ উপভোগ এবং পারস্পরিক সাহায্য-সহযোগিতার সম্প্রসারণ।
তিনি আরও বলেন, ঈদ সব মানুষের জন্য আনন্দ উৎসবের বার্তা বয়ে নিয়ে আসে। এই উৎসব-আনন্দে তাদের নিজ নিজ ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিশ্বাস মূর্ত হয়ে উঠে। ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে ঈদ-উল-আজহা সবার জীবন আনন্দে পরিপূর্ণ করে তুলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করবে বলে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানাই। বাংলাদেশ ও বিশ্বের কাছে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছায় তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, শান্তিপূর্ণ মানবাধিকার সমুন্নত রাখার মাধ্যমে প্রীতিময় সমাজ গঠন সম্ভব। কারণ ঈদুল আযহা ধৈর্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা এবং অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসার শিক্ষা দেয়। আমরা যেন প্রতিটি পশু কোরবানির সঙ্গে অন্তরের পশুত্বকেও কোরবানি দিতে পারি। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ জীবনে অমাদের আত্মশুদ্ধি, সংযম, সৌহার্দ্য ও সম্প্রতির মেলবন্ধন তৈরি করুক। ঈদের দিন সবাই হাসি-খুশি থাকবেন, আনন্দে আমাদের জীবন পূর্ণতায় ভরে উঠুক। ঈদুল আযহা ত্যাগের মহিমা, খুশি ও আনন্দ ধারা বয়ে আনুক শান্তি। পবিত্র ঈদ সমাজের সব ভেদাভেদ ও সীমানা মুছে দিয়ে মানুষে মানুষে মহামিলন ঘটায়। দেশের অসহায়, গরীব, দুঃস্থ, দরিদ্র মানুষের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধ ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সমাজের বিত্তবান শ্রেণীর জনগণ ঈদের এই আনন্দকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। পরিশেষে তিনি আরো বলেন, পবিত্র ঈদুল আযহা সঞ্চারিত করে আত্মদান ও আত্মত্যাগের মানসিকতা। এই মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও সুখ বিরাজ করবে, এটাই আমাদের কামনা ।
তাই আসুন আমরা সমাজ, দেশ ও জাতি বিনির্মাণে কাজ করি, আসুন আমরা যেভাবে পশুর গলায় ছুরি চালানোর মধ্য দিয়ে আল্লাহর বিধান মানা এবং নৈকট্য লাভের আশায় তার হুকুম পালন করছি। তেমনি ভাবে এর সাথে- সাথে আরেকটি নির্দেশ মানার চেষ্টা করি, আর সেটি হলো : আমাদের আশ-পাশে পরিবেশকে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখি।কারণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা হল ঈমানের অঙ্গ। তাই আমরা গরু, ছাগল ও পশু কোরবানি দেওয়ার পর এর রক্ত, মাংস, হাড্ডি, ময়লা -আবর্জনা ও অবশিষ্ট অংশ নির্দিষ্ট স্থানে ফেলি এবং পারলে গর্ত করে তা মাটির নিচে পুতে রাখি এবং জবাইকৃত স্থানে পর্যাপ্ত পানি ঢেলে জায়গাটি পরিষ্কার করে দেই তাহলে এবং পারলে ব্লেসিং পাউডার ছিটিয়ে দেই তাহলে এটি থেকে আর দুর্গন্ধ হবে না।এতে পরিবেশ সুন্দর থাকবে, এতে আমরা ঈদের দিন ও ঈদের পরে উৎফুল্ল ভাবে চলাফেরা করতে পারব । তাই আসুন আমরা সমাজের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়, পশু কোরবানির পর নিজের এলাকাকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করি। আল্লাহতালা সবার কুরবানী কে কবুল করুক আমিন।
আবারো সবারসবাইকে আমাদের সংস্থা "পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই, ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ