1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
পলাশে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসটি দূর্নীতির আখড়ায় পরিনত করেছে নাজির আমিনুল - Bikal barta
৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| সন্ধ্যা ৬:৫২|
সংবাদ শিরোনামঃ
ভাঙ্গায় বিএনপি’র সাবেক সভাপতি বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কৃষক দল সভাপতির শ্রীপুরে এক কৃষকের ২টি গরু চুরি। দরিদ্র পরিবারের চতুর্থ শ্রেণীর ছা‌ত্রের হার্টে চিকিৎসায় এগিয়ে আসুন,, গেন্ডারিয়া থানা ৪৬ নং যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ।  সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার চোরাইপণ্য আটক  সিলেটের আল-হামরায় স্বর্ণ চুরি : কুমিল্লা থেকে স্বর্ণালংকার উদ্ধার, আটক ৩ নিয়ামতপুরে ৫৩ তম শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ  ডুমুরিয়ায় ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন ঢাকা থেকে নিখোঁজ হওয়া কিশোরী সুবা নওগাঁয় উদ্ধার, র‍্যাব হেফাজতে  পাইকগাছার গদাইপুরের গর্ভস্থ পানি পাইপ লাইনের মাধ্যমে পৌরসভায় সরবরাহের বিরোধ নিয়ে আলোচনা।

পলাশে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসটি দূর্নীতির আখড়ায় পরিনত করেছে নাজির আমিনুল

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪,
  • 35 জন দেখেছেন

নরসিংদী প্রতিনিধিঃগত ৫ আগষ্টের আগে তৎকালীন সরকারের প্রতিটি অফিস দূর্নীতির মহোৎসবে মেতে ছিল। ডিজিটালের আড়ালে চলতো ঘুষ বানিজ্য, চুরি, বাটপারির মাসোহারা। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে চৌকিদার পর্যন্ত দূর্নীতির মহোৎসবে মেতে ছিল। সবচেয়ে দূর্নীতি হতো ভূমি মন্ত্রণালয়ে। ভূমি অফিসের চৌকিদার থেকে শুরু করে পর্যায় ক্রমে যে যত বড় কর্মকর্তা সে তত বেশি বাড়ি গাড়ির মালিক হয়েছে।
কিন্তু গত ৫ আগষ্টের পর সরকার পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে সরকারি অফিস গুলোতে ও পরিবর্তনের হাওয়া লাগে।এই পরিবর্তন খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি আবারও সেই পূর্বের ন্যায় ঘুষ বানিজ্য, দূর্নীতি শুরু হইছে।

নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসের নাজির আমিনুল ইসলাম জমি নামজারীর ডিসি আর কাটতে ৩ হাজার টাকা নেয়।অথচ সরকারি গ্যাজেট অনুযায়ী ডিসি আর কাটতে ১,১৫০ টাকা নির্ধারণ আছে। আমিনুল সরকারি নিয়ম না মেনে ৩ হাজার টাকা নিচ্ছে। জমির মালিক যদি নিজে ডিসি আর কেটে কাগজ জমা দেয় তাহলে আমিনুল কে অতিরিক্ত ১৫ শত টাকা দিতে হয় এমনই তথ্য দেয় একাধিক নামজারী করতে আসা ব্যক্তি।
এবিষয়ে নাজির আমিনুলের কাছে অতিরিক্ত টাকা কোন খাতে খরচ হয় জানতে চাইলে তিনি চুপ করে কিছুক্ষণ বশে থেকে বলে আপনি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলেন।

এবিষয়ে পলাশ উপজেলা ভূমি কমিশনার এইচ এম ফখরুল হোসাইন এর মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে মোবাইল কেটে দেন।
পলাশের সাধারণ জনগণের একটিই কথা এই দূর্নীতি বন্ধ করতে হবে। নয়তো রক্তচোষাদের কবলে পড়ে নিঃস্ব হবে সাধারণ জনগণ। রাজস্বের আড়ালে গরীবের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দূর্নীতিবাজরা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!