আ:ছাত্তার মিয়া নরসিংদী:
নরসিংদী পলাশ উপজেলার সর্বস্তরের জনগনের আশার আলো হ্যামিলেনের বাঁশিওয়ালা উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান সৈয়দ জাবেদ হোসেন। তিনি দিন মুজুর থেকে শুরু করে বিত্তশালী সকলেই প্রিয়জন হয়ে উঠেছেন তিনি। সকাল থেকে গভীর রাত অবধি উপজেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ ছুটে আসেন সেবা নিতে । কেউ আসেন আর্থিক সহায়তা নিতে, কেউ আসেন সহযোগীতা চাইতে আবার কেউ আসেন সৌজন্য সাক্ষাতের । পলাশ উপজেলার সাধারণ মানুষ আগামীতেও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে তাকেই দেখাতে চান। উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে সহায়তা ও সহযোগীতা নিতে আসা লোকজনের সাথে কথা হয় প্রতিবেদকের। পলাশ উপজেলার বিভিন্ন স্থান হতে শত শত নর – নারী মধ্যে কেউ এসেছেন পায়ে হেঁটে, কেউ বা অটোরিক্সা করে এসেছেন সৈয়দ জাবেদ হোসেনের সহযোগিতা নিতে। এদের মধ্যে ষাটোর্ধ্ব মহিলা নাম বিলকিস বেগম আসছেন পলাশ সাধুর বাজার, হতে। হ্যামিলের বাঁশিওয়ালা সৈয়দ জাবেদ হোসেন সম্বন্ধে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পলাশ বহু বিত্তবান ও অর্থশালী, নেতা আছে তেমন কেউ আমাদের পরিবের খবর নেয় না। আমাদের গরিব ঘরের ভালোবাসে এই সৈয়দ জাবেদ হোসেন। শুধু আমি একা নই এখানে, যেই মহিলা / পুরুষরা আসছে সবাই জাবেদ ভাইয়ের কাছ থেকে কোন না কোন সহযোগিতা পেয়েছ। ওনারা বলেন আমরা কোন দল চিনি না এ জাবেদ ভাই চেয়ারম্যান যতদিন ছিল আমরা গরিবরা বহু সহযোগিতা পেয়েছি আবার ও যদি তিনি দাঁড়ায় আমরা তাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবো এবং আমাদের গরিব মানুষের প্রতিনিধি করে পলাশ উপজেলায় আবারও বসাবো। চরসিন্দুর ইউনিয়ন থেকে আসা এক ইউপি সদস্যের সাথে কথা হয় তিনি বলেন আমার নামটি প্রকাশ করবেন না, সৈয়দ জাবেদ হোসেন ভাই যদি আবারো দাঁড়ায় আর সুষ্ঠু ভোট হয় সে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান হবে। পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়ন থেকে জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা কবির হোসেন নামের একজন ব্যক্তি জানান, সৈয়দ জাবেদ হোসেন ১০ বছর উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। উদি যদি আবার নির্বাচিত হন, তাহলে পলাশে আরো উন্নয়ন হবে। তবে ভোট যদি কারচুপি ও জুলুম করে রেজাল্ট ছিনিয়ে না নেয় তবে সৈয়দ জাবেদ ভাইয়ের সাথে কেউ দাঁড়াতে পারবে না।পলাশ উপজেলার হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা সৈয়দ জাবেদ হোসেনের বিকল্প নেই।