জেলা প্রতিনিধি, নেত্রকোণা: নদীমাতৃক দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। একসময়ে নদীনালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় ও প্রাকৃতিক জলাশয়ে প্রচুর পরিমাণে মাছ পাওয়া যেত। তখন আমাদের বলা হতো মাছে-ভাতে বাঙালি। বর্তমানে প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট নানা কারণে আমাদের নদীনালা, খাল-বিল ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পূর্বধলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ডুপিখালি নদি হাটখলা বাজার, পূর্বধলা নেত্রকোণা, মেসার্স রহমান স মিল এর উদ্যোগ ডুপিকালী নদীতে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়, অবমুক্ত করেছেন মেসার্স রহমান স মিল এর কর্ণধার হাসানুর রহমান হকমিয়া, এ সময় গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। একসময়ের খরস্রোতা নদী এখন বিলুপ্তির পথে। মাছও পাওয়া যায় না একেবারেই। এ কারণেই হয়তো মাছে-ভাতে বাঙালি কথাটা ভুলতে বসেছে নতুন প্রজন্ম। তাদের অনেকে মাছের নামই জানে না। প্রাকৃতিক জলাশয় কমে যাওয়ায় অনেক দেশীয় প্রজাতির মাছ এখন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে বিভিন্ন প্রজাতির দেশীয় মাছের পোনা অপমুক্ত করেছেন হাসানুর রহমান হক মিয়া তিনি জানান, একসময় দেশীয় বিভিন্ন প্রজাতির মাছে হাটবাজার ভরা থাকত। এখন আর সেসব মাছ দেখা যায় না। গত কয়েক দশকে পরিচিত দেশীয় মাছ বাজার থেকে নেই হয়ে গেছে। দেশীয় মাছের বদলে এখন বাজারের জায়গা দখল করে নিয়েছে চাষের মাছ। হাসানুর রহমান হক মিয়া বলেন, ‘নদীর মাছে যে স্বাদ, চাষের মাছে সেটা পাই না। চাষের মাছে সব সময়ই কেমন যেন একটা গন্ধ থাকে। অনেকটা ঘাসের মতো। নানা কারণেই দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে গেছে। এর মধ্যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সঙ্গে মানুষের সচেতনতার অভাবও রয়েছে। হারিয়ে যাওয়া দেশি মাছ রক্ষায় ব্যাপক গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি আরো বলেন ভবিষ্যতে আরো নানান ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন গরীব ও মেহনতী মানুষের জন্য।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ