চট্টগ্রাম বাঁশখালী পৌরসভা পূর্ব জলদি মায়ের দোয়া বেকারির শ্রমিক শাহ আলম হত্যাকান্ডের মূল আসামী মাহাবুবর রহমান (৩০) কে বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে সংগঠিত ঘটনার ১২ ঘন্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে বাঁশখালী থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত থাকার জবানবন্দি নিয়ে আসামীকে বিজ্ঞ আদালত জেলহাজতে প্রেরণ করেন। শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে প্রযুক্তির মাধ্যমে আসামীর অবস্থান নির্ণয় করে বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউপির ৩নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় বাঁশখালী থানা পুলিশ । জানা যায়,গত শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) ফজরের নামাজের সময় বেকারীতে আসামী মাহাবুবুর রহমান প্রবেশ করে ভিকটিম শাহ আলমকে ঘুমন্ত অবস্থায় গাছের গুড়ি দিয়ে মাথায় এলোপাতাড়ি আঘাতের মাধ্যমে রক্তাক্ত জখমসহ হত্যা নিশ্চিত করে ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। এ ঘটনার বিষয়ে নিহত শাহ আলমের স্ত্রী রুবি আকতার বাদী হয়ে থানায় এজাহার দায়ের করলে হত্যা মামলা হয়। উল্লেখ্য, পৌরসভা পূর্ব জলদি মায়ের দোয়া বেকারীতে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে একজন মহিলা শ্রমিক এর সাথে ভিকটিম শাহ আলমের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এই সর্ম্পক আসামী মাহাবুবুর রহমান বারবার বাঁধা দেওয়া ঘটনা ঘটে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে শাহ আলম ও আসামী মাহাবুবুর রহমানের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও মারামারি হয়। বেকারি মালিক তাদের দুই জনকে সরিয়ে দেন। বেকারির অন্য শ্রমিকরা ফজরের নামাজ পড়তে গেলে সংগঠিত ঘটনার জের ধরে পরদিন ফজরের নামাযের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে হত্যা করে চলে যায় মাহাবুব। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত আসামী নিজেকে জড়িয়ে বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। পরে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে আদালত। এ ঘটনায় পরবর্তী তদন্ত ও আইনী প্রক্রিয়া চলমান আছে বলে জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ