ফেনী প্রতিনিধি: জুলাই আগষ্ট আন্দোলনে ছাত্র,গণহত্যা মামলার আসামী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক. নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপি,সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক. বাবু সুশেন চন্দ্র শীল ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য. সাবেক পৌর মেয়র হাজী. আলাউদ্দিনের এজেন্ট হিসাবে এলাকায় পরিচিত এখন, ছাত্র জনতার গণঅভ্যুথ্যানে রক্তক্ষয়ি সংঘর্ষে অর্জিত স্বাধীনতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ফ্যাসিবাদের দোষররা ৫ই “আগস্টের পরথেকে বি এন পির ব্যানারে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়াগেছে,ফেনী সদর উপজেলার ৭নং বাঁলিগাও ইউনিয়ন বিএনপির চত্রছায়ায় থাকা সাবেক ছাত্রদল নেতা বর্তমান ইউনিয়ন যুবদল নেতা দিদারের আপন বড়ভাই আফসার সহ আরও তিনজনের বিরুদ্ধে। বাকিরা হলেন অনুপ্রবেশকারী মুছামিঞা,মোঃসুমন, এবং চৌদ্রি মাষ্টার গংদের বিরুদ্ধে, ফেনী সদর উপজেলার বালিগাঁও ইউনিয়নের আফতাব বিবি বাজারের ইলেকট্রিক ব্যাবসায়ী গোলাম মাওলা মিষ্টারের কাছে চাঁদাদাবি করে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি দেয়ায় আগষ্ট গণহত্যা মামলাসমূহের সদর থানায় দায়েরকৃত ৩৯নং একটি মামলায় হাফ মার্ডারের অভিযোগ দিলে, পরিবারের পক্ষে মামলার বাদির সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করাহলে বাদি বিবাদি গোলাম মাওলা মিষ্টারকে চিনিনা কখনো দেখিনি এবং আমি উনার নাম দেইনি বলে স্বীকার করে। কিন্তু বারবার বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারের নামে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে কিছুই পাওয়া যায়নি, এদিকে মামলা এবং অভিযানের ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভিকটিম সহ ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।এমতাবস্থায় অভিযুক্ত বি এনপির নামধারী চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যাবস্থা গ্রহন করতে পুলিশ প্রশাসন জেলা প্রশাসন এবং যৌথ বাহিনীর কর্মকর্তাগনের প্রতি পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা বিগ্নিতহয়, এমন কর্মকান্ড হতে পরিত্রান পেতে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের প্রতি অনুরোধ ভিকটিম পরিবারের পক্ষথেকে।