1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ৯:০৬|
সংবাদ শিরোনামঃ
সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে ১৭ কেজির স্বর্ণের চালানসহ আটক ২ নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপি’র পকেট কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল নেত্রকোণা আটপাড়া উপজেলায় মৎস্যজীবদের মানববন্দন নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলার নওয়াপাড়ায় ভাগ্নের হাতে মামা খুন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে জামালপুর জেলা শিবিরের বর্ণাঢ্য রেলি। হবিগঞ্জের অলিপুরে ইউসিবি এজেন্ট ব্যাংকিং খোলার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করেছেন শেখ শাহাউর রহমান বেলাল! পলাশবাড়ীতে বঙ্গবন্ধু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাইনবোর্ড সরিয়ে নতুন নাম করন,,, সিলেটে যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪ সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রেসক্লাবের শীতবস্ত্র বিতরণ !!! নিরাপদ সড়ক হোক !!!

মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, মার্চ ৬, ২০২৪,
  • 217 জন দেখেছেন

ইমরান সরকার স্টাফ রিপোটার: গাইবন্ধার সাদুল্যাপুরের মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের- ল্যাব এ্যাসিস্টেন্ট পদে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে গোপন নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে ঐ মাদ্রাসার সুপার মাটিপীর বলে খ্যাত শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য, গতবছরের অক্টোবরে গোপনে এ্কটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশ করেন ঐ মাদ্রাসার সুচতুর সুপার শহিদুল। যে পত্রিকায় তিনি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিলেন, সেই পত্রিকাটি যাতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ খুঁজে না পায়, সেই জন্য পত্রিকাটির সব কপি সেইদিন তিনি হকারের কাছ থেকে কিনে নিয়েছিলেন। এই ব্যাপারে ল্যাব এ্যাসিস্টেন্ট পদে নিয়োগ প্রত্যাশী আরাজী ছত্রগাছা গ্রামের ফারুক প্রধান জানান, ”ঐ পদে আমিই ছিলাম প্রথম প্রার্থী। সুপার হুজুর আমাকে নিয়োগ দেবেন বলে আমার নিকট থেকে ১৫ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। কিন্তু আমি ১৫ লক্ষ টাকা দিতে না পারায় অন্য একজনকে নিয়োগ দেবেন বলে গোপনে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন। ভাগ্যক্রমে আবেদনের শেষের দিন আমি পত্রিকার বিজ্ঞাপনটি অনলাইনে পেয়ে যাই এবং সেই দিনই আমি অনেক কষ্ট করে খুব কম সময়ের মধ্যেই আবেদন করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাকে নিয়োগ পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়নি বা চিঠি দেয়া হয়নি। এরই মধ্যে শুনতে পেলাম গত শুক্রবার ঐ পদে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সুপার অপর একজনকে নিয়োগ দিয়েছেন।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ মাদ্রাসার এক সহকারি শিক্ষক জানান, ইতিপূর্বেও ঐ সুপার একাধিক পদে মোটা অংকের বিনিময়ে নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি মাদ্রাসার উন্নয়নের কথা বলে ঘুষ নিলেও আসলে মাদ্রাসার কোনো উন্নয়নও তিনি করেন নাই।” তিনি আরো জানান, সুপারের এই রকম অনিয়মে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মাদ্রাসার অনেক শিক্ষক ও কর্মচারী। ঘুষের বিনিময়ে গোপন নিয়োগের এই বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে বেশ কয়েকজন সংক্ষুব্ধ এলাকাবাসী জানান, “আমরা তো জানি তিনি খুব পরহেজগার মানুষ। তিনি ঘুষ খাবেন কেনো? “ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একজন জানান, এলাকায় তো তিনি মাটিপীর নামে খ্যাত। এই পীরের মধ্যে এত কিছু! নিয়োগ প্রত্যাশী ফারুক প্রধানের বাবা আব্দুস সামাদ প্রধানের সাথে কথা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, ”আমার ছেলে ঐ পদে একজন নিয়োগ প্রত্যাশী। অথচ তাকে নিয়োগ পরীক্ষায় না ডেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হলো। শহিদুল সুপার টাকার কাছে তার নীতি আদর্শ বিকিয়ে দেবেন এমনটি কখনই আশা করিনি। আমি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে এর উপযুক্ত বিচার চাই।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!