1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
মনগড়া অযুহাতে মাদ্রাসা ছাত্রী বহিষ্কার । - Bikal barta
২৭শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| রাত ৮:৩৯|
সংবাদ শিরোনামঃ
এম সাইফুর রহমান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হলেন জনাব মিফতাহ্ সিদ্দিকী বীরগঞ্জে ১০শ্রেণীর শিক্ষার্থী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অকাল মৃত্যু! জনসম্মুখে চিকিৎসককে ব্যাপক মারধর ভিয়েনা রাজ্য নির্বাচনে পুনরায় মনোনয়ন পেলেন ভোলার কৃতি সন্তান- মাহমুদুর রহমান নয়ন ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ।  ভাঙ্গায় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ২৫টি বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাট সহ অগ্নিসংযোগ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামী সহ ৩ জন গ্রেপ্তার রংপুরের কাউনিয়া ফুটবল একাডেমি, বাফুফের নিবন্ধন পেল।  ঈশ্বরদী চালের মোকামে ভরপুর জোগান, তবু দাম বেশি নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা,,  গোবিন্দগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী রাজা বিরাটের হবিষ্যি ভক্ষণ মেলা শুরু

মনগড়া অযুহাতে মাদ্রাসা ছাত্রী বহিষ্কার ।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, জুন ২৬, ২০২৪,
  • 139 জন দেখেছেন

সিনিয়ার স্টার রিপোর্টার।

মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানের নিয়ম নীতি শৃঙ্খলা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য। ছাত্রীদের শিক্ষার মান আবাসিক মানসম্মত পরিবেশ ভালো-মন্দ জানার জেরে অশুভ আচরণ আয়েশা (র:) মহিলা মাদ্রাসার মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের। একাধিক সাংবাদিক সক্রিয় উপস্থিতিকে নেতিবাচকভাবে ঘোলাটে অনিয়মের গল্প কাহিনী সাজিয়ে। অহেতুক নানা তথ্যচিত্র সাংবাদিক ইস্যু ও তথ্যের জেরে ধর্মীয় অনুভূতিকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার সুনিপন অপচেষ্টা। অহেতুক মনগড়া সিদ্ধান্তে ভিন্নখ্যাতে প্রভাবিত করে। কারণ ছাড়াই অযুহাতে মাদ্রাসা ছাত্রীকে (৯) বহিষ্কার।

 

 

আজ ২৫ জুন বিকালে ভর্তির দেড় মাসের মধ্যেই মনগড়া অন্যায় অজুহাতে হেফজ বিভাগের অর্ধ  কোরআন শরীফ হাফেজা ছাত্রীকে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ বহিষ্কার করেছে বলে জানান। কারণ জানতে চাইলে নানা শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং মনগড়া ধর্মীয় কথামালা, প্রতিষ্ঠানের সুনামক্ষুন্ন অজুহাতের নানা কায়দা কৌশলে বহিষ্কারের কথা জানিয়ে দেয় ক্ষমতার অপব্যবহাকারী তিল থেকে তাল বানোয়াটী মিথ্যুক ম্যানেজার কাউসার। আর বিষয়টা অভিভাবককেউ জানিয়ে দিয়েছেন। এ বিষয়ে মাদ্রাসার পরিচালক জালাল উদ্দিনের সাথে কথা বলতে বলেন।

 

উক্ত বিষয়ে মাদ্রাসার পরিচালক জালাল উদ্দিন বলেন,অভিভাবক ও সাংবাদিক উপস্থিতি এর জন্য দায়ী। এমন বহিষ্কারে মাদ্রাসা পরিচালকের কাছে অভিভাবকের আর্জি দাবি আপত্তি জানায়। এটা অন্যায় প্রতিহিংসা ব্যক্তিগত নেতিবাচক সিদ্ধান্ত কোনভাবেই কোন ক্ষেত্রেই কাম্য নয়। প্রয়োজন হলে অভিভাবক ভুল করে থাকলে মাফ চাইবেন। এমন বহিষ্কার কেন ? সমস্যা হলে সমাধান তো আছে। কিন্তু কারণ ছাড়া অভিযোগ ছাড়া বহিষ্কার এটা কিভাবে সম্ভব ? অন্য প্রতিষ্ঠানের পড়ার সময় সুযোগ অন্তত দিতে হবে ? আর এভাবে প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্রী বহিষ্কার করা কোন নিয়মে পড়ে ? আর এমন প্রতিহিংসা মূলক আচরণ কেনই বা করবেন? পরিচালক কোনটাই তিনি মানতে রাজি নয়। এটা তাদের পূর্বপরিকল্পিত মাস্টারপ্ল্যানের ছক। প্রয়োজনে ভর্তির টাকা সহ ফেরত দিবেন। এমন পরিস্থিতিতে তাও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এমন অমানবিক অমানষিক একতরফা জোরপূর্বক সিদ্ধান্ত। অশুভ আচরণ আচরণ কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না ছাত্রীর অভিভাবক। এ যেন শিক্ষা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের ফাঁদের জালে আটকে পড়া। শিক্ষার আলোর বিপরীতে উল্টো অন্ধকারের কালো সিদ্ধান্ত। শিশু কলমতী ছাত্রীর অপরনীয় ক্ষতি। শিক্ষায় বাঁধা মন-মানসিকতায় চিন্তায় ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে নিচু ভ্রান্ত নেতিবাচক মন মানসিকতা বেড়ে ওঠা। সাথে অভিভাবকের হয়রানি ভোগান্তি শিকার। যার পরিণাম পরিস্থিতি কি একমাত্র ভুক্তভোগীই জানে।

 

 

মাদ্রাসা ছাত্রীকে বহিষ্কারের নেপথ্যে মাদ্রাসার এমন রহৎস্যজনক অদ্ভুত উদ্ভট অনাকাঙ্ক্ষিত অনিবার্য আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ হতাশ অভিভাবক ও অন্যান্য অভিভাবকরা। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমন অশুভ আচরণ কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না অভিভাবক ও সচেতন জনসাধারণ। দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা প্রতীক্ষা করেও অভিভাবক শত চেষ্টায় সব রকমের আবদার আপত্তি করেও বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছেন। অমানবিক অনুভূতিহীন দানবীয় কর্তৃপক্ষকের মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে।

 

 

মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুফতি ইজহার ইসলাম চৌধুরী’কে জানালে তিনি এ বিষয়ে কিছুই করার নাই বলে জানান। অনুরোধ করলে তিনি আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন…বিষয়টা ভিম্ন দিকে প্রভাবিত করেন…। না জানি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অন্যান্য অভিভাবকদের কেমন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয় ? এমন মন্তব্য বহিষ্কৃত ছাত্রী অভিভাবকের।

 

 

রুটিন মাফিক ধারাবাহিক নিয়মে ঈদের ছুটিতে মাদ্রাসা আবাসিকে নিয়ে গেলে অভিভাবকের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। এ কেমন দেশ কেমন নীতি কেমন নীতি-নৈতিকতা ? কেমন স্বাধীনতা যা গল্প সিনেমার নাটকেউ যেন হার মানায়। ঈদের ছুটিতে ধারাবাহিক নিয়মে আজ প্রতিষ্ঠানে গেলে আসর থেকে ছাত্রীকে নিয়ে অভিভাবক ম্যানেজার ব্যবস্থাপক ও মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ প্রধান সকলকেই বুঝাতে শত চেষ্টা করেই ব্যর্থ হয়।

 

সামান্য তুচ্ছ বিষয় কেন কর্তৃপক্ষ তাদের ধর্মীয় অনুভূতি ইস্যুতে কথা বলে। আইন নীতি-নৈতিকতা আদর্শিক চেতনা। ইসলামের ইতিহাস ঐতিহাসিক আলোচনায় ধর্মীয় মনস্তাত্ত্বিক দিক ভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন। তারা প্রয়োজনে চ্যালেঞ্জ করবে তারপরও ছাত্রীকে ওই প্রতিষ্ঠানে পড়ার কোন সুযোগ দেবেন না। অপরাধ একটাই মাদ্রাসার সুযোগ সুবিধা ভালো-মন্দ খুঁটিনাটি আনুষাঙ্গিক বিষয় কেন জানতে চাইলেন অভিভাবক। তাও আবার সাংবাদিক উপস্থিতি কেন ? ছাত্রীকে ফ্রি পড়ানোর বিভিন্ন ধরনের চেষ্টায় প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন ও নিয়ম ভঙ্গ করেছে। কর্তৃপক্ষ তাদের মনগড়া ধর্মীয় আইন নীতি-নৈতিকতা আদর্শীকতার অজুহাতে ছাত্রীকে বহিষ্কার করেছে বলে জানায়।

 

মাদ্রাসার বিষয়ে তথ্য জানতে যাওয়া ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকদের কাছে উক্ত ঘটনার বিষয়ে বর্ণনা করলে তারা বলেন, একবাক্যে অনেক খারাপ নেতিবাচক আচরণ ও তথ্যের বর্ণণাও দিলেন। আর এটা কোন নিয়মের ভিতরেই পড়ে না। আর কোনভাবেই এটা কোন প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হতে পারে না। আর ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমন অদ্ভুত উদ্ভট সিদ্ধান্ত সত্যিই অনাকাঙ্খিত স্পর্শকাতর প্রশ্নবিদ্ধ। ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঘোলাটে করে যা কোনভাবেই শোভনীয় ও ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব নয়। এমন প্রতিষ্ঠানে ছাত্রীরা কি শিখবে।

 

বিষয়টি দ্রুত সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এমন উদ্ভূত উদ্ভট পরিস্থিতিতে কার কি প্রতিক্রিয়া ? শুভাকাঙ্কী হিসেবে শান্তনা তো পেতে পারি। ভাগ্য খারাপ আমার। দুঃখ জনক। বহিষ্কৃত ছাত্রীর অভিভাবক। ২৪ এপ্রিল ভর্তির হয়। এর মধ্যে মাসিক বাধ্যতামূলক ছুটি ৩দিন,ঈদ ছুটি ১২ দিনের পর ২৫ জুন মাদ্রাসা খোলা হয়। মাদ্রাসায় দিতে গিয়ে পরিস্থিতির শিকার।

 

 

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান /ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সাংবাদিক উপস্থিতি তারা ভালভাবে দেখেনি ? জানিনা কি কারণে ? কি দানবীয় হীন ঘৃণতম আচরণ উদ্ভুদ উদ্ভট কারণ ? অন্তত ছাত্রী শিক্ষাকে বাঁধাগ্রস্ত না করে অন্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আগ পর্যন্ত তো সেখানে থাকবে নাকি ? এভাবে পশু পাখির মত বের করে দেওয়ার কোন মানে হয় কি?

 

ছাত্রী ভর্তি তো আর এক মাস দুই মাসের জন্য হয়নি ? তারপরও রাখবেন না। এটা কেমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ? কেমন অমানবিক অমানুষিক ?  কিছুই বুঝে আসে না ?  অপরাধ একটাই সাংবাদিক পরিচয়ে প্রতিষ্ঠানের ভালো-মন্দ সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানতে চাওয়া। তাদের কি এমন গোপন তথ্য ছিল ? কি এমন রহৎস্য ছিল ? কি গোপনীয় কারণে প্রয়োজনে ভর্তি ও বেতন সকল টাকা সব ফেরত দিবে ? তাদের কি এমন ক্ষতি ছিল ?  কি এমন লাভেমোহে কাণ্ডে এমন অঘটন ঘটাতেই হবে।

 

 

হায়রে ধর্ম হায়রে শিক্ষা! বাস্তবতায় কেন হয় এমন করুণ নির্মম পরিণীতি! গভীর বাস্তবতায় সাধারণ অভিবাবক কতই না অসহায় ? একমাত্র অসহায় নিরুপায় ভুক্তভোগীরাই জানে। হারেহারে অনুভব করে নিয়মনামের কালো ছায়ার আড়ালে অনিয়মের ফাঁদের জালে। সব প্রতিষ্ঠানকে খারাপ বলছি না। মানুষ মাত্র ভূল হতেই পারে। কেউই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। তাই বলে নেই কোন সমাধান। এমন অঘটন কেন ? প্রশ্ন শিক্ষা সেবামূলক প্রতিষ্ঠান কি তাহলে নামেমাত্র।জানিনা এমন সেবামূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আরো না জানি কতো আছে ?…

 

 

এসব প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক পরিচালকরা প্রতিষ্ঠাতা কর্তৃপক্ষরা কি হবে না শিক্ষাবান্ধব। নিরাপদ শিক্ষার অনুকূল পরিবেশের ইতিবাচক সক্রিয়তার সহায়ক। যে কোন সমস্যা সমাধানের হোক হবে গঠনমূলক আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে সমন্বয়। সমাধানে দৃষ্টান্তমূলক ইতিবাচক ভূমিকা পালনে আন্তরিক ও সক্রিয়। নেতিবাচক নয় ইতিবাচক মনুষ্যত্ব মানবতাবোধের সর্বোচ্চ মাপকাঠি ধর্মীয় শিক্ষার সুবাতাস ছড়িয়ে পড়ুক বিশ্বজুড়ে। আলোকিত হোক ধর্মীয় অনুভূতি সুনাম সম্মানের পরিচিতি । কিন্তু বাস্তবতায় টাকা কামানোর মেশিন আর ফাঁদ। কথিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাকড়সার জালে আটকা আমরা। বাস্তবতা যেন কেমন?….আপনার/আপনি কার কি অনুভূতি?…

 

আয়েশা (রা:) মহিলা মাদ্রাসা,মাওলানা শওকত আলী চানমারি রোড,লালখান বাজার চট্টগ্রাম।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!