মালয়েশিয়া প্রতিনিধি,
১১ দফা দাবি নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত সাধারণ প্রবাসীদের পক্ষ থেকে সমন্বয়ক মোকাম্মেল হোসেন ও তাদের প্রতিনিধি দল গত ১৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) মালয়েশিয়ায় অবস্থারত সাধারণ প্রবাসীদের পক্ষ হয়ে ১১টি দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি নিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গিয়েছিলেন। কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর দূতাবাস থেকে ফিরে সাংবাদিকদের সমন্বয়ক মোকাম্মেল হোসেন বলেন, অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি, দূতাবাসে আমাদেরকে এক অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে।মালয়েশিয়ার আইনশৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনের স্বাভাবিক কর্মকান্ডে বিঘ্ন না ঘটিয়ে উল্লেখিত আমাদের প্রাণের দাবির স্মারকলিপি জমা দিতে যাই আমরা।
কিন্তু হাইকমিশনে প্রধান গেইট বন্ধ করে রাখা হয় এবং নানা উপায়ে আমাদেরকে ভয়ভীতি দেখানো হয়, যা আমাদের নাগরিক অধিকার হরণের সামিল।
আমাদের অনড়ভাবে অবস্থানের প্রায় ৪ ঘন্টা পর একজন অফিস সহকারীর মাধ্যমে স্মারকলিপি গ্রহণ করে মালয়েশিয়া হাইকমিশন। এসময় মান্যবর হাইকমিশনার মহোদয় অথবা কোন কর্মকর্তা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি, অনেক রিকোয়েস্ট করার পরেও।
সিঙ্গেল এন্ট্রি থেকে মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করার জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো, ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীর, শ্রম উইংয়ের ১ম সচিব সুমন চন্দ্র দাস সহ দুর্নীতিগ্রস্ত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অপসারন। প্রবাসীদের লাশ সরকারি খরচে দেশে প্রেরণ সহ মোট ১১টি দাবি হাইকমিশনে উত্থাপন করা হয়েছে। তাদেরকে অনেক অনুরোধ করার পরেও আমাদের সাথে ১০ মিনিট এর জন্যও দেখা করেনি। তবে হাই কমিশনারের কাউন্টারের টেলিফোন থেকে বলা হয়েছে তারা আমাদের স্মারকলিপি পেয়েছেন এবং এটা নিয়ে তারা একটা তদন্ত কমিটি গঠন করবেন এবং এটা নিয়ে কাজ করবেন, আমরা বলেছি খুব শীঘ্রই যেন আমাদের প্রতিনিধিদের সাথে তারা দেখা করেন এবং আলোচনা করেন।
আমরা গভীর ভাবে বিশ্বাস করি মান্যবর হাইকমিশনার মহোদয় প্রবাসীদের এই প্রাণের দাবিগুল বাস্তবায়নে যথাযথ পদক্ষেপ নিবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়কেও আমরা আমাদের স্মারকলিপির অনুলিপি দিচ্ছি এবং আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সময়ের মধ্যে স্মারকলিপির অগ্রগতী বিষয়ে অবগত না করা হলে আমরা পরবর্তী কর্মসূচির সিন্ধান্ত নিবে বলে জানিয়েছেন সমন্বয়ক মোকাম্মেল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ