স্টাফ রিপোর্টার,সাইফুজ্জামান সুমন।
আজ ১৬ মার্চ( রবিবার) প্রকাশিত খবরে সাংবাদিক মিনহাজ দিপুকে মারধরের যে অভিযোগ উঠেছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট ভিত্তিহীন ও অপপ্রচার। কয়রা সাংবাদিক ফোরামের মিনহাজ দিপু ও ছোটন একই প্রেসক্লাবের সাংবাদিক। সাংবাদিক মিনহাজ দিপু ছোটনের কাছ থেকে পানির ট্যাংকি দেবে বলে টাকা নেয়। মিনহাজ দিপু আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে এমপি আখতারুজ্জামান বাবু ও কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এসএম বাহারুলের কাছ থেকে পানির ট্যাংকি নিয়ে দেওয়ার কথা বলে টাকা নেয়। একই প্রেসক্লাবের সাংবাদিক মিনাজ দিপু ও ছোটেনর কথা কাটাকাটি হয় এই টাকা নিয়ে।সংবাদে প্রকাশিত হয়েছে যে কয়রা সদর ইউনিয়ন বিএনপি'র সাবেক আহ্বায়ক এফএম মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে সাংবাদিক মিনহাজ দিপুকে মারধর করা হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট গুজব। ওই ঘটনাস্থলে এফএম মনিরুজ্জামান ছিলেন না বলে সত্যতা প্রমাণ পাওয়া যায়। ওই ঘটনাস্থলে স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন কয়রা থানার এএস আই লিটন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশ বুঝতে পারে যে তারা দুইজন একই ক্লাবের সাংবাদিক পানির ট্যাংকির টাকার বিষয়কে কেন্দ্র করে বাকবিতান্ডতায় জড়িয়েছে। রাজনৈতিক ভাবে এফ এম মনিরুজ্জামানকে হেওপ্রতিপন্ন করার জন্য তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে একদল মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে।
অন্যদিকে, সাবেক স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী খুনি হাসিনা সরকারের আমলে কয়রা- পাইকগাছার সাবেক এমপি আখতারুজ্জামান বাবু মোঃশাহাবুদ্দিন সরদারের জমি দখল করে সেখানে তৈরি করে বিলাস বহুল বাসভবন। কিন্তু ৫ ই আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পতনের পর এমপি আখতারুজ্জামান বাবু নিরুদ্দেশ। এমতাবস্থায় নিজ জমির মালিক মোঃ শাহাবুদ্দিন সরদার তার জায়গা বুঝে নিয়ে দখল থাকা অবস্থায় একদল শিক্ষকরা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান করার জন্য তাকে প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবটি গ্রহণ করে সেখানে কয়রা প্রি-ক্যাডেট মাদ্রাসার সুপার মোঃ সাইফুল্লাহ ৫ বছরের চুক্তিতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে মাদ্রাসাটি চালু করে। কিন্তু এই মাদ্রাসার জমি নিয়ে এফএম মারুফুজ্জামানের নামে জমি দখলের যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে সেটি মিথ্যা। এই কয়রা সাংবাদিক ফোরামের আওয়ামী ফ্যাসিবাদ নামধারী কিছু সাংবাদিক মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। এই সাংবাদিক গুলো এখনো আওয়ামী সরকারের সাবেক এমপি আখতারুজ্জামান বাবুর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। অথচ এফএম মারুফুজ্জামান এই মাদ্রাসার সাথে কোনভাবে সম্পৃক্ত নয়। এফএম মারুফুজ্জামানের বড় পুত্র ওই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। তাকে সেই সূত্রে জড়িয়ে তার নামে জমি দখলের মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। এফএম মারুফুজ্জামানের বিরুদ্ধে আখতারুজ্জামান বাবুর বসতবাড়ির জমি দখলের বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও গুজব বলে জানা যায়। এই সমস্ত সাংবাদিকরা ফ্যাসিবাদি হাসিনা সরকারের আমল থেকে মানুষকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছে। এই সমস্ত সাংবাদিকরা দেশকে ও দেশের মানুষকে বিভিন্নভাবে ক্ষতি করছে। এই ধরনের সাংবাদিকদের ধিক্কার জানাই।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ