1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
মোংলা-ঘোষিয়াখালী চ্যানেলের ২ কি.মি. ভাঙ্গনে মাত্র ২ শত মিটারে জিও ব্যাগ - Bikal barta
২৮শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| সোমবার| রাত ১২:৩৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
এম সাইফুর রহমান কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হলেন জনাব মিফতাহ্ সিদ্দিকী বীরগঞ্জে ১০শ্রেণীর শিক্ষার্থী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অকাল মৃত্যু! জনসম্মুখে চিকিৎসককে ব্যাপক মারধর ভিয়েনা রাজ্য নির্বাচনে পুনরায় মনোনয়ন পেলেন ভোলার কৃতি সন্তান- মাহমুদুর রহমান নয়ন ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ।  ভাঙ্গায় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ২৫টি বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর-লুটপাট সহ অগ্নিসংযোগ সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামী সহ ৩ জন গ্রেপ্তার রংপুরের কাউনিয়া ফুটবল একাডেমি, বাফুফের নিবন্ধন পেল।  ঈশ্বরদী চালের মোকামে ভরপুর জোগান, তবু দাম বেশি নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা,,  গোবিন্দগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী রাজা বিরাটের হবিষ্যি ভক্ষণ মেলা শুরু

মোংলা-ঘোষিয়াখালী চ্যানেলের ২ কি.মি. ভাঙ্গনে মাত্র ২ শত মিটারে জিও ব্যাগ

আবু বকার সিদ্দিক হিরা
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, নভেম্বর ১৩, ২০২৩,
  • 138 জন দেখেছেন

খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান:

মোংলা ঘোষিয়াখালী চ্যানেলের রামপাল সরকারি কলেজ থেকে বগুড়া নদীর মোহনা পর্যন্ত ২ কি.মি. নদী ভাঙ্গলেও মাত্র ২ শত মিটার এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙ্গন রোধ করা হয়েছে। ওই ৫ শত ফুট এলাকা বাদে বাকী এলাকায় তীব্র ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বাগেরহাট ও জেলা প্রশাসন বাগেরহাটের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধানের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। বিভিন্ন পত্র পত্রিকাসহ ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এ সংক্রান্ত তথ্যবহুল রিপোর্ট আসলেও টনক নড়েছে কি না তা জানা যায়নি।

 

সোমবার (১২ নভেম্বর) বিকাল ৪ টায় উপজেলার রামপাল সদর ও ওড়াবুনিয়া এলাকায় গিয়ে ভাঙ্গনের তীব্রতা দেখতে পাওয়া যায়। নুরুল্লাহ খোকন নামের এক বাসিন্দা নিজের ভেঙ্গে যাওয়া বিল্ডিংয়ের ইট ও ওয়াল দিয়ে নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের চেষ্টা করছেন। মোংলা ঘোষিয়াখালী চ্যানেল খননের পর থেকেই রামপাল সরকারি কলেজের সামনে থেকে বগুড়া নদীর মোহনা পর্যন্ত ভাঙ্গন শুরু হয়। গত ৯/১০ বছর ধরে বিপুল পরিমাণ ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায়। প্রায় ২৮/৩০ টি বাড়ির পরিবার উদ্বাস্তু হয়ে যায়। অনেকের সামান্য ভিটে বাড়ীর শেষ সম্বল টুকুনও হারিয়ে নিঃশেষ হয়ে গেছে। এমন নিঃস্ব হয়ে পড়েছে কবির কসাই, জহুর শেখ, ইলিয়াস শেখ, বাকিবিল্লাহসহ আরও অনেকে। সরকারিভাবেও এরা কোন সাহায্য বা সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন।

মোংলা ঘোষিয়াখালী চ্যানেল রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)’র বাগেরহাট জেলা সদস্য এম এ সবুর রানা’র সাথে কথা হলে তিনি জানান, প্রথমতঃ অপরিকল্পিত নদী খননের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়েছে। এতে আরও বেশি করে নদী ভাঙ্গনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা প্রথম থেকেই ডিপিপি’র গবেষণা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। বিআইডব্লিউটিএ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমলে নেয়নি। নদী ভাঙ্গনের বিষয়ে বাগেরহাটের পানি উন্নয়ন বোর্ডর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। উপজেলার মোংলা ঘোষিয়াখালী চ্যানেল, দাউদ খালি নদী, বগুড়া নদীসহ সকল নদীর ভাঙ্গন এলাকার চিত্র তুলে ধরেছি। তিনি আশ্বাস প্রদানের পরে মাত্র ৫ শত ফুট এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। নদী ভাঙ্গন কবলিতদের দূর্গতি রয়েই গেছে। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত নজর না দিলে এই শীত মৌসুমে ভাঙ্গনের তীব্রতা আরও বাড়বে। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

এলাকার দূর্গতরা ও সচেতন মহল দ্রুত ভাঙ্গন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ বা ব্লক ফেলার দাবী জানান।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!