কাইথাং খুমী
থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি :
যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ মিনার ছাড়াও পালিত অমর ২১ফেব্রুয়ারী শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
থানচি উপজেলায় ১নং রেমাক্রী ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ডে অংহ্লা পাড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ দিবস-২০২৪ উদযাপিত হয়। এ উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কলা গাছের নির্মিত শহিদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মংক্য খুমী সভাপতিত্বে এবং মি, কাইথাং খুমী সার্বিক পরিচালনায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জনাব, লুথাং খুমী (মেম্বার) ১নং রেমাক্রী ইউনিয়ন পরিষদ। এসময় ১৯৫২ সালের সকল ভাষা শহীদদের স্মরণে ১মিনিট নিরবতা পালন সহ শহিদদের আত্মার শান্তি দোয়া কামনা প্রাথর্না করা হয়।
অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মংক্য খুমী বলেন, স্থাপিত শুরু বছর হতে কলা গাছের নির্মিত শহিদ মিনার দিয়ে বিভিন্ন জাতীয় দিবস প্রতি বছর এভাবে-ই পালন করে আসছে। এবার ২০২৪ দিয়ে ১১তম হল শহিদ দিবস পালিত। নিজেদের সার্মথ্যকতা মতো করে সাজিয়ে শহীদদের স্মরণ করতে পেরে এটি আমাদের গর্বিত হওয়ার বিষয়।
তিনি আরও বলেন, এখানে সাম্প্রদায়িক অসাম্প্রদায়িক ভেদাভেদ নয়, আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে দেশের সাংবিধানিক ভাবে বাংলাদেশের সংবিধানের রাষ্ট্র কিংবা, স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে দেশের মর্যাদা সম্মান বজায় রাখা সকলের-ই কর্তব্য।
তবে বিদ্যালের শহিদ মিনার না থাকায় অনুষ্ঠানটি তেমন জমজমের ওঠেনি ছাত্রছাত্রীদের প্রাণবন্ধন।
তবে প্রতিনিধিদের কাছে একটি স্কুল শহিদ মিনার নির্মাণের জন্যে অনুরোধ জানানো হবে, এমন আশায় ব্যক্ত করেন উপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের মাঝে।
শেষে মাঠে বিভিন্ন খেলাধুলা প্রতিযোতায় অংশগ্রহণ মূলত আয়োজন করে, এবং বিজয়ীদের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন সকল অতিথিবৃন্দ।