1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের  ছেড়ে পালিয়েছি তত্ত্বাবধায়ক  - Bikal barta
১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| রাত ১২:৩৭|
সংবাদ শিরোনামঃ
তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে ক্রিকেট ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান । আর ডেকো না ফিরে এসো চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু করার সময়োপযোগী ও জোর দাবি জানাচ্ছি । ভাঙ্গায় এক ছাত্রকে বলাৎকার অভিযোগ উঠেছে খেলা হবে বলে মাঠ থেকে পালিয়ে গেছেন আ. লীগের গডফাদাররা : হাবিব উন নবী খান মুক্তির রজনী পবিত্র লাইলাতুল বরাত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। শেখ হাসিনার ট্রেনে হামলা, কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিএনপির আরও পাঁচ নেতা সাইনবোর্ডের টি আই আবু নাঈম সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মসজিদ ভাঙ্গার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ষড়যন্ত্রমূলক অবৈধভাবে দোকানঘর উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের  ছেড়ে পালিয়েছি তত্ত্বাবধায়ক 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৪,
  • 60 জন দেখেছেন

 

মোঃ মাকসুদুর রহমান রোমান শেরপুর জেলাপ্রতিনিধি:শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ সেলিম মিঞা । আজ সকালে নানা অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগে ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ করলে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে কার্যালয় ছেড়ে পালিয়ে যান তিনি।জানাগেছে, ফ্যাসিবাদী সরকারের দোষর শেরপুরের সাবেক এমপি ছানোয়ার হোসেন ছানু এবং সাবেক হুইপ আতিউর রহমান আতিকের আস্থাভাজন ডাঃ সেলিম মিঞা নেত্রকোনা জেলায় সিভিল সার্জন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত জুলাই মাসে শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক পদে যোগদান করেন তিনি।অভিযোগ রয়েছে, স্বাচিপ নেতা ডাঃ সেলিম মিঞা নিজ জেলায় যোগদানের পর থেকেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। ঘুষ, দূর্নীতি, অনিয়ম যেন তার নিত্বদিনের কাজ হয়ে দাঁড়ায়। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, রোগীদের বিভিন্ন প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া, আউটসোর্সিংএ কর্মরত চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে চাকুরী থেকে বের করে দিয়ে ঘুষ বানিজ্যের মাধ্যমে নিজের পছন্দমত লোকজনকে নিয়োগ প্রদান, ঔষধ ও মালামাল ক্রয়ে দরপত্রে সীমাহীন অনিয়মসহ সহ নানা অভিযোগে ধীরে ধীরে ফুঁসে উঠতে থাকে চিকিৎসা নিতে আসার সাধারণ মানুষ ও স্থানীয়রা।তারই প্রেক্ষিতে শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল সোয়া এগারটার দিকে বিক্ষুব্ধ কয়েকশ’ জনতা বিভোক্ষ মিছিল করে তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবী করে। সেই সাথে তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিতে থাকে ছাত্র জনতা। একপর্যায়ে অবস্থা বেগতিক দেখে কৌশলে সটকে পরেন তিনি। পরে ছাত্র-জনতা মিছিলটি নিয়ে নারায়নপুর এলাকাসহ শহরের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে সদর হাসপাতাল গেইটে এসে শেষ হয়।এব্যাপারে ডাঃ সেলিম মিঞার সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ছাত্র-জনতা নয়, বিএনপি’র কিছু লোক আমার কার্যালয়ে এসে আমাকে অফিস থেকে চলে যেতে বলেন এবং বিএনপি’র আহ্বায়ক হযরত আলীর সাথে দেখা করতে বলেন। পরে আমি বাড়ী চলে আসি। আমি পালিয়ে আসিনি।

 

এবিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের ময়মনসিংহের বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ শাহ আলী আকবর আশরাফীর সাথে টেলিফোনে কথা হলে তিনি জানান, আমি বিষয়টি জেনেছি এবং এডিশনাল সেক্রেটারীকে বিষয়টি টেলিফোনে জানিয়েছি। স্বাস্থ্য বিভাগকে স্বচ্ছ এবং সেবামূলক রাখতে আমরা ফ্যাসিবাদী কাউকে দায়িত্বে রাখবো না।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!