* সিলেটের গোয়াইনঘাট-কোম্পানীগঞ্জ-জৈন্তাপুর-কানাইঘাটে অরক্ষিত বালি ও পাথর কোয়ারীতে চলছেই হরিলুট।বি
*বিভিন্ন কোয়ারীতে চলছে যৌথবাহিনীর সাড়াশি অভিযান,
বিকাল বার্তা প্রতিবেদক>> সিলেটের উত্তর পূর্ব সীমান্তের গোয়াইনঘাট-কোম্পানীগঞ্জ-জৈন্তাপুর ও কানাইঘাটে অরক্ষিত বালি ও পাথর কোয়ারীতে একদিকে চলছে বালি- পাথর হরিলুট কারীদের বিরুদ্ধে যৌথবাহিনির সাড়াশি অভিযান, অন্যদিকে আরো বেপরোয়া অপরধীরা।
কিছুদিন যাবৎ সিলেটের বিভিন্ন কোয়ারীতে বালি- পাথর হরিলুটের সংবাদ ” জাতীয় দৈনিক বিকাল বার্তা’র অনলাইন এবং প্রিন্ট ভার্সনে ও সময় টিভি বাংলা ধারাবাহিক প্রচারের পর বিভিন্ন কোয়ারীতে চলছে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান। এসব অভিযানে একদিকে আটক হচ্ছে বালি, পাথর বোঝাই নৌকা ও শ্রমিক। অন্যদিকে ইতিমধ্যে মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। যে সব অপরাধী নিরীহ শ্রমিক দিয়ে বালি-পাথর হরিলুট করাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। অপরাধীরা নিজদের অপরাধ দামাচাপা দিতে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে মামলা
প্রত্যাহার ও বালি, পাথর কোয়ারী খুলে দেওয়ার দাবীতে সীমান্তের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করছে। অপরাধীরা তাদের ব্যক্তিগত অপরাধ ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে বুধবার ৫৬টি সামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক সংগঠনকে একত্রিত করে জাফলংয়ের মামার দোকানে বিশাল মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। সেই মানববন্ধন থেকে পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা প্রত্যাহারে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন মানববন্ধনে আগত নেতারা। সেই সাথে সকল কোয়ারী খূলে দেওয়ার জন্য অন্তবর্তী সরকারের প্রতি জোর দাবী জানান। কোয়ারী খুলে দেওয়াটা সিলেটবাসীর প্রাণের দাবী। অপরাধী স্বপনগংরা সেই প্রাণের দাবীর সাথে মিশিয়ে নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয়রা কোয়ারী খুলে দেওয়ার দাবীতে মানববন্ধন করায় মামলার আসামীরা এই সুযোগে আরো বেপরোয়া হয়ে বালি-পাথর হরিলুট করছে। যার কারণে যৌথবাহিনী বন্ধ করতে পারছেনা বালি-পাথর লুট।