সিলেট অফিস::
সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে দক্ষিণ সুরমা ও উত্তর সুরমার জুয়ার আস্তানায় ধারাবাহিক অভিযান চালিয়ে খেলার সামগ্রীসহ জুয়ারীদের গ্রেপ্তার করে অবৈধ জুয়ার প্রতারণা বন্ধ করে নগরবাসীর প্রশংসা কুরালেও, কয়েকটি জুয়ার আস্তানা বহাল থাকায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অভিযান নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
দক্ষিণ সুরমা থানা ও কদমতলী বাস টার্মিনাল পুলিশ ফাঁড়িকে
ম্যানেজ করে আবারো জুয়ারী হারুনের ছন্দবেশে মিতালী পরিবহন শ্রমিকদের সাথে মিলিত হয়ে তাহার দুজন লোক কালো কামাল ও মোল্লাকে দিয়ে জুয়ার রমরমা প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। তাকে সহযোগিতা করছে সোর্স সানী।
স্থানীয়রা এই প্রতিবেদককে বলেন কদমতলী বাস টার্মিনালের পশ্চিমে যমুনা মার্কেটে হবিগঞ্জী রেস্টুরেন্টের পাশের গলি রানা ফার্মেসির পিছনে মিতালী বাসের শ্রমিক পরিচয়ে জমজমাট জুয়ার আসর চলে, যেখানে প্রতিদিন ১০লক্ষ টাকার খেলা হয়। এভাবে যদি ড্রাইভার ও স্টাফরা বহিরাগত জুয়ারীদের সাথে জুয়া খেলে তাহলে ঐসমস্ত শ্রমিক দেউলিয়া হয়ে বিপদগামী হবে এর কোন বিকল্প নাই। সচেতন মহলের দাবী শ্রমিক ছাড়া বহিরাগত জুয়ারী হারুনের পার্টনার কালো কামাল ও মোল্লাকে এই জুয়ার আসর থেকে বের করে দেওয়া হউক। এই দুজন আউট করে স্টাফরা খেলুক সমস্যা নেই, তবে বহিরাগত জুয়াড়িরা খেলতে পারবে না।
জুয়ার প্রতারণা সম্পর্কে জানতে সিলেট জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ময়নুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন আমি বিষয়টির খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
জুয়ার প্রতারণা সম্পর্কে জানতে দক্ষিণ সুরমা থানার অফিসার ইনচার্জ ইয়ারদৌস হাসান এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন আমি বিষয়টি দেখছি,শীগ্রই অভিযান দেওয়া হবে। চলবে