1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সিলেটে বন্যা: ঝুঁকিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা! - Bikal barta
১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৮শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| মঙ্গলবার| সন্ধ্যা ৭:১৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
ষড়যন্ত্রমূলক অবৈধভাবে দোকানঘর উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ভোলায় অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে ১ জনকে আটক করলো- কোস্টগার্ড সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে যুক্তরাজ্য বিএনপি’র সভাপতি এম এ মালিকের পক্ষে ফ্রি চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত নড়াইলে ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ -০১ জন আটক ঝিনাইদহ জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশে জামায়াত ইসলামী। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নীলফামারী সৈয়দপুর উপজেলার ২ নং কাশীরাম বাসীর ৩২ টি ঘর পুড়িয়ে ছাই। রাজনীতি করতে হবে দেশ এবং মানুষের কল্যানে নিজের স্বার্থের জন্য নয় -সাগর  ৫ গ্রামবাসীর নদী পারা-পার বাঁশের সাঁকোতে ঝুঁকি নিয়ে। বগুড়ার মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল,পিকআপ সহ আটক ২ ঠাকুরগাঁয়ে বিদেশী পিস্তলসহ গ্রেফতার -১

সিলেটে বন্যা: ঝুঁকিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা!

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জুন ১৮, ২০২৪,
  • 98 জন দেখেছেন

 

সিলেট অফিস:;

পাহাড়ি ঢল আর অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যায় ঝুঁকিতে পড়েছে সিলেটের দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি এলাকার বিদ্যুতের সাবস্টেশন। সুরমা নদী ছাপিয়ে এই বিদ্যুতকেন্দ্রে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এটি প্লাবিত হলে দক্ষিণ সুরমার প্রায় ৫০ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়তে পারেন।মঙ্গলবার বিকেল থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র রক্ষায় কাজ শুরু করেছে সেনাবাহিনী। তাদের সহায়তা করছে সিলেট সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগ। নদীর পাড়ে বালির বস্তা ফেলে পানি আটকানোর চেষ্টা করছে তারা।এদিকে, পানি বেড়ে যাওয়ায় সিলেটের প্রায় সব পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। এসব পর্যটন কেন্দ্রে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিকাল ৪টার দিকে সেনাবাহিনীর এক টিম নিয়ে সাব-স্টেশনটি পরিদর্শন করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, এই সাব-স্টেশনে কোনো সমস্যা হলে চালু রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হবে। এছাড়া যাতে পানি না উঠে সেজন্যও কাজ করা হচ্ছে।জানা গেছে, দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি উপ-কেন্দ্রটি সিলেটে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ সিলেট-৩ এর অধীনস্থ। এই উপ-কেন্দ্রের মাধ্যমে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন, বরইকান্দি, কামালবাজার, মাসুকগঞ্জ, বিসিক, লালাবাজার, শিববাড়ী ও কদমতলীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসহ সংলগ্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।বিউবো বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ সিলেট-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী শ্যামল চন্দ্র সরকার বলেন, উপকেন্দ্রটি ঝুঁকিতে রয়েছে। পানি উঠার আশঙ্কা রয়েছে। তবে এখনো উঠেনি। আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি রয়েছে। সেনাবাহিনীও সাহায্য করছে।এরআগে ২০২২ সালের বন্যায়ও তলিয়ে গিয়েছিলো এ বিদ্যুৎকেন্দ্র।উল্লেখ্য, ২০ দিনের মাথায় দ্বিতীয় দফা পানিতে ভাসছে সিলেট। সোমবার ঈদের দিন সকাল থেকে সিলেটের অধিকাংশ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয়।পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ

সিলেটের বেশিরভাগ পর্যটন কেন্দ্রের অবস্থান গোয়াইনঘাট উপজেলায়। এ উপজেলায় উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি অবনতি ঘটায় জননিরাপত্তা বিবেচনায় জাফলং, জলারবন রাতারগুল, বিছনাকান্দি ও পান্থুমাই পর্যটন স্পট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এসব স্পটে পর্যটকরা আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক ও গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম।এছাড়া কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্রেও পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

 

সিসিকের ছুটি বাতিল

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সকল কর্মকর্তা কর্মচারীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর।তিনি জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১টায় দক্ষিণ সুরমায় সিটি করপোরেশনের ২৮ ও ২৯ নং ওয়ার্ডের আশ্রয়কেন্দ্রে যান সিসিক মেয়র। এসময় তিনি বন্যা দুর্গতদের জন্য সিসিকের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।এরপর দক্ষিণ সুরমায় সিসিকের ২৬নং ওয়ার্ডের টেকনিক্যাল কলেজ রোডসহ কয়েকটি বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।আক্রান্ত প্রায় চার লাখ

সিলেটের জেলা প্রশাসন থেকে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলায় প্রায় ৩ লাখ ৭১ হাজার মানুষ বন্যায় আক্রান্ত হয়েছেন। ইতোমধ্যে জেলার কোম্পানীগঞ্জ, কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও জকিগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা তলিয়ে গেছে।বন্যার্তদের জন্য জেলায় ৬১৯টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!