বিকাল বার্তা প্রতিবেদক>>
চাকুরীতে অনুপস্থিত থেকেও অবৈধভাবে বেতন, ভাতা উত্তোলনের অপরাধে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের ১৬ জন নার্সকে উত্তোলিত টাকা সরকারি কোষাগারে জমাদানের জন্য আদেশ প্রদান করা হয়েছে।
৮ জানুয়ারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ স্বাক্ষরিত ৪৫.০৩.০০০০.০০৭.২৭.০০১.১৯ (খন্ড-২) ৪১ নং চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আদেশ কার্যকর করার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল উমর রাশেদ মুনিরকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
স্মারকে উল্লেখ করা হয়- হাসপাতালের ৪৩ জন নার্সের মধ্যে ১৬ জন নার্স কর্মস্থলে অনুপস্থিত থেকে মোট ১৮ লাখ ৪ হাজার ৫শ টাকা উত্তোলন করেন।
অবৈধ বেতন-ভাতা উত্তোলনকারী ১৬ নার্স হলেন সিনিয়র স্টাফ নার্স মো. ইউসুফ, মো. আ. রহমান, লিপি রানী, আওলাদ হোসেন মাসুম, জাহেদ আহমেদ, এমএফকে জান্নাত, একরামুল হক, কামরুন নাহার, কিলি ধর, মো. আলী আশরাফ, মো. শাহিন মিয়া, শামীমা জান্নাত, জান্নাতুল ফেরদৌস, শিরিন সুলতানা ও লাভলী বেগম।
স্বারকে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, নার্সিং দেবা-২ শাখার স্মারক নং ২৯৮ এর প্রেক্ষিতে অধিদপ্তরের গঠিত তদন্ত কমিটির ২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট তারিখে দাখিলকৃত তদন্ত প্রতিবেদনে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে-এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সিলেটের ৪৩ জন নার্সিং কর্মকর্তার মধ্যে ১৬ জন নার্সিং কর্মকর্তা অনুপস্থিত থেকেও অবৈধভাবে অতিরিক্ত বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন। ১৬ জন নার্সিং কর্মকর্তা কর্তৃক অবৈধভাবে উত্তোলিত অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত প্রদানের বিধিগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়নের অগ্রগতি স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে প্রেরণ করার জন্য এ অধিদপ্তরকে অনুরোধ করা হয়।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ