1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সেহরি ও ইফতারে যা খেতেন মহানবী (সা.) - Bikal barta
৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বুধবার| রাত ৮:৫৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে পবিত্র শবে বরাত এর ফজিলত ও ইবাদত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। আজ শেখ হাসিনার ট্রেনে গুলি মামলায় বাবলু, আখতার,পিন্টু সহ ফাঁসির দন্ডীত ০৯ জনসহ ৪৭ জন খালাস পাচ্ছে বিএনপি নেতাকর্মী। মুসলিম হয়েও পবিত্র কোরআন পুড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে সুজন নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম বন্দরনগরীকে হেলদি এবং গ্রীন সিটি রূপান্তর করতে চাই: ডাঃ শাহাদাত হোসেন সিলেটের তিন মামলায় সাবেক মন্ত্রী ইমরান গ্রেফতার

সেহরি ও ইফতারে যা খেতেন মহানবী (সা.)

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, মার্চ ১২, ২০২৪,
  • 176 জন দেখেছেন

 

আব্দুস শহীদ শাকির
জকিগঞ্জ(সিলেট) প্রতিনিধি।

আজ মঙ্গলবার থেকে রোজা শুরু। রোজা হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পঞ্চইন্দ্রিয়ের দ্বারা গুনাহের কাজ ও যৌনসঙ্গম থেকে বিরত থাকা। রমজান মাসে ইবাদত করলে সত্তর গুণ বেশি সওয়াব পাওয়া যায়।

রোজাদার ব্যক্তির সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ইফতার ও সেহরির সময়। কারণ, এ সময় আল্লাহতাআলা রোজাদার বান্দাদের দোয়া কবুল করেন এবং ইফতারের মাধ্যমেই একজন রোজাদার তার রোজা সম্পন্নের পর মহান আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জন করেন।

মহানবি (সা.) সেহরি ও ইফতারে আলাদা কোনও খাবার আয়োজন করতেন না। স্বাভাবিক সময়ে যে খাবারগুলো খেতেন, সেহরি ও ইফতারেও সেগুলো খেতেন।

রাসুল (সা.) প্রতিটি কাজই মুসলমানদের জীবেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি যেসব কাজ করতেন তাই আল্লাহতায়ালা সুন্নত করে দিয়েছেন। আল্লাহর আদেশ মতে, যে রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে জীবনে বাস্তবায়িত করতে পারবে সেই হবে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম।

নিয়মিত খাবারই মহানবি (সা.) সেহরি ও ইফতারে খেতেন। তবে খেজুর দিয়ে সেহরি ও ইফতার করা তিনি পছন্দ করতেন।খেজুর দিয়ে সেহরি খাওয়াকে সেরা সেহরি বলেছেন মহানবি (সা.)। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, মহানবি (সা.) বলেন, “খেজুর কতই না উত্তম সাহরি!” (আবু দাউদ: ২৩৪৫)

হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, “নবি (সা.) নামাজের আগে কয়েকটি কাঁচা খেজুর খেয়ে ইফতার করতেন। যদি কাঁচা খেজুর না থাকত, তাহলে শুকনো খেজুর দিয়ে। যদি শুকনো খেজুরও না থাকত তাহলে কয়েক ঢোক পানি দিয়ে।” (তিরমিজি: ৬৩২)

অন্য হাদিসে হজরত সালমান ইবনে আমির (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, “তোমাদের কেউ রোজা রাখলে খেজুর দিয়ে যেন ইফতার করে, খেজুর না হলে পানি দিয়ে; নিশ্চয়ই পানি পবিত্র।” (আহমাদ, তিরমিজি, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ ও দারেমি

খেজুর ছাড়াও তৎকালীন আরবে প্রচলিত অন্যান্য খাবারও খেতেন মহানবি (সা.)। আবদুল্লাহ ইবনে আবি আউফ (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রোজায় আমরা রাসুল (সা.)-এর সফরসঙ্গী ছিলাম। সূর্যাস্তের সময় তিনি একজনকে ডেকে বললেন, ছাতু ও পানি মিশিয়ে ইফতার পরিবেশন করো।’ (মুসলিম: ১০৯৯)

হজরত মোহাম্মদ ( সা.)-এর পছন্দের প্রতিটি খাবার ছিল পুষ্টিগুণে অতুলনীয়। তিনি কখনও এমন খাবারকে প্রাধান্য দিতেন না যা শরীরের জন্য কষ্টকর বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!